খতীবে বাগদাদি আল-মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক গ্রন্থে সাইদ ইবনে মুসাইয়্যিব রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেন,
সাইদ ইবনে মুসাইয়্যিব বলেন,
উমার ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু ১৮টি কথা বলেছেন যার প্রত্যেকটি কথায় হিকমতে ভরপুর।নিম্নে সেগুলো উল্লেখ করা হলঃ
১।যে তোমার ব্যাপারে আল্লাহর অবাধ্যতা করেছে তুমি তাকে ততটুকু শাস্তি দিবে, যতটুকু দিলে তুমি আল্লাহর আনুগত্য করতে পারবে।
২।তোমার কোন ভাইয়ের একটি বিষয়কে তার সবচেয়ে উত্তম অর্থের উপরই প্রয়োগ করবে,যতক্ষন না তার থেকে এমন কোন বিষয় প্রকাশ পায়,যা তোমাকে ভিন্নটা বু ঝাতে বাধ্য করে।
৩।কোন মুসলিম ভাইয়ের মুখ থেকে কোন কথা বের হলে,যতক্ষন তুমি তার ভালো প্রয়োগ দেখতে থাকবে ততক্ষন তুমি সেটাকে মন্দ ধারনা করবে।
৪।যে নিজেকে দোষের জায়গায় পেশ করে সে যেন তার প্রতি কু-ধারনাকারীদেরকে ভৎসনা না করে।
৫।যে স্বীয় গোপন রহস্য গোপন রাখে,তার স্বাধীনতা তার হাতে থাকে।
৬।তুমি সত্যবাদী বন্ধুদের সাথে থাকবে,তাদের ছায়ায় জীবন-যাপন করবে।কারন তারা সচ্ছলতার সময় তো মার শোভা এবং বিপদের সময় সহায়ক।
৭।তুমি সত্য কথা উপর অটল থাকবে,যদিও তোমাকে হত্যা করে ফেলে।
৮।অনর্থক বিষয়ের পেছনে পরবে না।
৯।যা এখনও সংঘটিত হয়নি তা জানতে চেয়েও না,কারন যা সংঘটিত হয়ে গেছে তার ব্যস্ততাই তো অসংঘ টিত বিষয়ের পেছনে পড়ার সুযোগ দেয় না।
১০।এমন ব্যক্তির নিকট তোমার প্রয়োজন পুরন করার আবেদন করো না যে তোমার এই প্রাপ্তিটিই ভালোবাসে না।
১১।অবহেলা করে মিথ্যা শপথ কর না।কারন এতে আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করে দিবেন।
১২।পাপীদের সাহচর্যে যেওনা,কারন তারা তোমাকে পাপাচার শিখাবে।
১৩।তোমার শত্রুদের থেকে দূরে থাকবে।
১৪।তোমার বন্ধুর থেকেও সতর্ক থাকবে,তবে যদি আমানতদার হয়।আর আমানতদার যে আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করে।
১৫।কবরসমূহের নিকট বিনম্র হবে।
১৬।ইবাদাতের সময় নত হবে।
১৭।গুনাহের সময় কঠিন হবে।
১৮।তোমার কাজের বিষয়ে এমন লোকদের সাথে পরামর্শ করবে,যারা আল্লাহ তা’আ লাকে ভয় করে।কারন আল্লাহ তা’আলা বলেছেন-নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কে বল জ্ঞানীরাই তাকে ভয় করে।
সাইদ ইবনে মুসাইয়্যিব বলেন,
উমার ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু ১৮টি কথা বলেছেন যার প্রত্যেকটি কথায় হিকমতে ভরপুর।নিম্নে সেগুলো উল্লেখ করা হলঃ
১।যে তোমার ব্যাপারে আল্লাহর অবাধ্যতা করেছে তুমি তাকে ততটুকু শাস্তি দিবে, যতটুকু দিলে তুমি আল্লাহর আনুগত্য করতে পারবে।
২।তোমার কোন ভাইয়ের একটি বিষয়কে তার সবচেয়ে উত্তম অর্থের উপরই প্রয়োগ করবে,যতক্ষন না তার থেকে এমন কোন বিষয় প্রকাশ পায়,যা তোমাকে ভিন্নটা বু ঝাতে বাধ্য করে।
৩।কোন মুসলিম ভাইয়ের মুখ থেকে কোন কথা বের হলে,যতক্ষন তুমি তার ভালো প্রয়োগ দেখতে থাকবে ততক্ষন তুমি সেটাকে মন্দ ধারনা করবে।
৪।যে নিজেকে দোষের জায়গায় পেশ করে সে যেন তার প্রতি কু-ধারনাকারীদেরকে ভৎসনা না করে।
৫।যে স্বীয় গোপন রহস্য গোপন রাখে,তার স্বাধীনতা তার হাতে থাকে।
৬।তুমি সত্যবাদী বন্ধুদের সাথে থাকবে,তাদের ছায়ায় জীবন-যাপন করবে।কারন তারা সচ্ছলতার সময় তো মার শোভা এবং বিপদের সময় সহায়ক।
৭।তুমি সত্য কথা উপর অটল থাকবে,যদিও তোমাকে হত্যা করে ফেলে।
৮।অনর্থক বিষয়ের পেছনে পরবে না।
৯।যা এখনও সংঘটিত হয়নি তা জানতে চেয়েও না,কারন যা সংঘটিত হয়ে গেছে তার ব্যস্ততাই তো অসংঘ টিত বিষয়ের পেছনে পড়ার সুযোগ দেয় না।
১০।এমন ব্যক্তির নিকট তোমার প্রয়োজন পুরন করার আবেদন করো না যে তোমার এই প্রাপ্তিটিই ভালোবাসে না।
১১।অবহেলা করে মিথ্যা শপথ কর না।কারন এতে আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করে দিবেন।
১২।পাপীদের সাহচর্যে যেওনা,কারন তারা তোমাকে পাপাচার শিখাবে।
১৩।তোমার শত্রুদের থেকে দূরে থাকবে।
১৪।তোমার বন্ধুর থেকেও সতর্ক থাকবে,তবে যদি আমানতদার হয়।আর আমানতদার যে আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করে।
১৫।কবরসমূহের নিকট বিনম্র হবে।
১৬।ইবাদাতের সময় নত হবে।
১৭।গুনাহের সময় কঠিন হবে।
১৮।তোমার কাজের বিষয়ে এমন লোকদের সাথে পরামর্শ করবে,যারা আল্লাহ তা’আ লাকে ভয় করে।কারন আল্লাহ তা’আলা বলেছেন-নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কে বল জ্ঞানীরাই তাকে ভয় করে।
Comment