আমরা আবার দুনীয়াবী ব্যক্তিগত প্রতিশোধের স্পৃহাকে "জিহাদ" বলে চালিয়ে দিচ্ছি না তো, "বারআ" বলে চালিয়ে দিচ্ছি না তো?
.
তাহলে শুনে রাখুন! একবার আলী (রা) যুদ্ধের ময়দানে এক মুশরিকে ফেলে দিয়েছিলেন, এবং তাকে হত্যা করবেন এমন সময়ে মুশরিকটা আলী (রা) এর মুখে থুঁথু নিক্ষেপ করে। পরে আলী (রা) তাকে হত্যা না করে উঠে চলে যায়। অন্যরা যখন জিজ্ঞেস করছিলেন যে কেন? তখন আলী (রা) বলেছিলেন, "আমার আশঙ্কা ছিল, আমি যদি তাকে মারতাম তবে সেটা আল্লাহর জন্য না হয়ে ব্যক্তিগত ক্রোধের কারণে হত।"
.
এর মানে এই না যে কুফফাররা উম্মাহর সাথে যা করছে, সেটার জন্য কোন গীরাহ থাকবে না, কোন প্রতিশোধের স্পৃহা থাকতে পারবে না। মনে রাখার বিষয় হচ্ছে যে, কুফফারদের প্রতি "বারআ" আল্লাহর জন্যেই হতে হবে, দুনিয়াবী বিষয়কে কেন্দ্র করে নয়।
.
কিন্তু "ব্যক্তিগত ক্রোধ" যখন "আল্লাহর জন্য" কে ছাপিয়ে যায়, খুব সম্ভাবনা থাকে যে সেই তরবারী একটা সময় "কুফফার" এবং "মুসলিম উম্মাহ"র মধ্যে পার্থাক্য করতে পারবে না, বরং ব্যক্তিগত এবং দুনিয়াবী কারণেই তরবারী চালাতে থাকবে, যদিও সে মনে করছে যে সে আল্লাহর জন্যই এমনটা করছে।--- সংগৃহীত
.
তাহলে শুনে রাখুন! একবার আলী (রা) যুদ্ধের ময়দানে এক মুশরিকে ফেলে দিয়েছিলেন, এবং তাকে হত্যা করবেন এমন সময়ে মুশরিকটা আলী (রা) এর মুখে থুঁথু নিক্ষেপ করে। পরে আলী (রা) তাকে হত্যা না করে উঠে চলে যায়। অন্যরা যখন জিজ্ঞেস করছিলেন যে কেন? তখন আলী (রা) বলেছিলেন, "আমার আশঙ্কা ছিল, আমি যদি তাকে মারতাম তবে সেটা আল্লাহর জন্য না হয়ে ব্যক্তিগত ক্রোধের কারণে হত।"
.
এর মানে এই না যে কুফফাররা উম্মাহর সাথে যা করছে, সেটার জন্য কোন গীরাহ থাকবে না, কোন প্রতিশোধের স্পৃহা থাকতে পারবে না। মনে রাখার বিষয় হচ্ছে যে, কুফফারদের প্রতি "বারআ" আল্লাহর জন্যেই হতে হবে, দুনিয়াবী বিষয়কে কেন্দ্র করে নয়।
.
কিন্তু "ব্যক্তিগত ক্রোধ" যখন "আল্লাহর জন্য" কে ছাপিয়ে যায়, খুব সম্ভাবনা থাকে যে সেই তরবারী একটা সময় "কুফফার" এবং "মুসলিম উম্মাহ"র মধ্যে পার্থাক্য করতে পারবে না, বরং ব্যক্তিগত এবং দুনিয়াবী কারণেই তরবারী চালাতে থাকবে, যদিও সে মনে করছে যে সে আল্লাহর জন্যই এমনটা করছে।--- সংগৃহীত
Comment