বহুদিন ধরে আল কায়েদা ও তালেবান নামক দুটো গোষ্ঠীর নাম শুনে আসছি এবং নতুন করে শুনছি আইএস’র নাম। অনেকে হয়ত এই গোষ্ঠীগুলো পরষ্পরের আপন বলে ভাবতে পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আল কায়েদা ও তালেবান নামক দুটো গোষ্ঠী আইএস’র চরম বিরোধী । এ সম্পর্কে কিছু দলিল আপনাদের দেবো-
১) গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে আল কায়েদা প্রধান জাওয়াহিরি’র একটি বক্তব্য প্রচারিত হয়। সেখানে জাওয়াহিরি আইএস সম্পর্কে বলে, “আমরা আবু বকর আল-বাগদাদিকে কখনোই খিলাফতের যোগ্য বলে মনে করিনি। ইসরায়েলি বোমায় গাজা যখন পুড়ে যাচ্ছিল, তখন বাগদাদি গাজাবাসীর সমর্থনে এগিয়ে যাননি। কিন্তু অন্যান্য মুজাহিদিনদের সঙ্গে আলোচনা না করেই নিজেকে খলিফা হিসেবে ঘোষণা করে সব দলগুলোকে একত্রিত করার বিষয়েই তার উদ্বেগ ছিল। বাগদাদি কেবল কিছু মানুষের সমর্থন নিয়ে নিজেকে খলিফা ঘোষণা করেছেন।’ গাড়িবোমা ফাটিয়ে বা বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা যায় না, বরং জনতার পছন্দের ভিত্তিতেই খিলাফত প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে মনে করেন জাওয়াহিরি। আইএস-আল কায়েদার দ্বন্দ্ব নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা উইলিয়াম ম্যাককান্ট বলেছে, ‘আইএস - এর বিরুদ্ধে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। জাওয়াহিরি অবশ্যই খুবই রাগান্বিত ও হতাশ। কারণ আইএস যোদ্ধারা আল কায়েদার কর্মীদের ওপর ক্রমাগত আক্রমণ করে যাচ্ছে। সূত্র: সিএনএন। (লিঙ্ক- http://www.newsbangladesh.com/details/12944 )
২) প্রথমে আইএস- এ যোগদান করলেও পরে অনেক তালেবান আইএস’র মাত্রারিক্ত সন্ত্রাসীপনা দেখে দলত্যাগ করে চলে আসে। ( https://www.nbcnews.com/storyline/is...aliban-n554596 )
৩) গত বছর আইএস-তালেবান যুদ্ধে কমপক্ষে ১৫০ জন নিহত হয়। ( https://www.ibtimes.com/taliban-laun...slamic-2249670 )
৪) পাকিস্তানী তালেবানের পক্ষ থেকে আইএসকে অনৈসলামিক বলে ফতওয়াও দেয়া হয়েছে। ( https://www.rt.com/news/326620-pakis...emnation-isis/ )
৫) আইএস আবার তালেবানদেরকে পুরোপুরি ইসলাম দল হিসেবে স্বীকার করে না, দাবি করে তালেবানরা কুফর করছে । ( https://thediplomat.com/2016/01/reve...s-the-taliban/ )
৬) সিরিয়াতে আলকায়েদা ও আইএস যুদ্ধ হয় এবং আইএস আলকায়েদা সদস্যদের হত্যা করে তাদের ওয়েবসাইটে লাশের ছবি প্রকাশ করে। ( https://www.dailystar.co.uk/news/lat...-easter-sunday )
অর্থাৎ উপরের দলিল প্রমাণে বলা যায়, আইএস ও তালেবান-আলকায়েদার সাথে সম্পর্ক অনেকটা সাপে-নে্উলে।
আইএস যে ইসলামের নাম বেচে ক্ষমতার জন্য লড়ছে, এটা অন্যান্য সংগঠনগুলোও এখন নির্দ্বিধায় মেনে নিয়েছে।
১) গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে আল কায়েদা প্রধান জাওয়াহিরি’র একটি বক্তব্য প্রচারিত হয়। সেখানে জাওয়াহিরি আইএস সম্পর্কে বলে, “আমরা আবু বকর আল-বাগদাদিকে কখনোই খিলাফতের যোগ্য বলে মনে করিনি। ইসরায়েলি বোমায় গাজা যখন পুড়ে যাচ্ছিল, তখন বাগদাদি গাজাবাসীর সমর্থনে এগিয়ে যাননি। কিন্তু অন্যান্য মুজাহিদিনদের সঙ্গে আলোচনা না করেই নিজেকে খলিফা হিসেবে ঘোষণা করে সব দলগুলোকে একত্রিত করার বিষয়েই তার উদ্বেগ ছিল। বাগদাদি কেবল কিছু মানুষের সমর্থন নিয়ে নিজেকে খলিফা ঘোষণা করেছেন।’ গাড়িবোমা ফাটিয়ে বা বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা যায় না, বরং জনতার পছন্দের ভিত্তিতেই খিলাফত প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে মনে করেন জাওয়াহিরি। আইএস-আল কায়েদার দ্বন্দ্ব নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা উইলিয়াম ম্যাককান্ট বলেছে, ‘আইএস - এর বিরুদ্ধে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। জাওয়াহিরি অবশ্যই খুবই রাগান্বিত ও হতাশ। কারণ আইএস যোদ্ধারা আল কায়েদার কর্মীদের ওপর ক্রমাগত আক্রমণ করে যাচ্ছে। সূত্র: সিএনএন। (লিঙ্ক- http://www.newsbangladesh.com/details/12944 )
২) প্রথমে আইএস- এ যোগদান করলেও পরে অনেক তালেবান আইএস’র মাত্রারিক্ত সন্ত্রাসীপনা দেখে দলত্যাগ করে চলে আসে। ( https://www.nbcnews.com/storyline/is...aliban-n554596 )
৩) গত বছর আইএস-তালেবান যুদ্ধে কমপক্ষে ১৫০ জন নিহত হয়। ( https://www.ibtimes.com/taliban-laun...slamic-2249670 )
৪) পাকিস্তানী তালেবানের পক্ষ থেকে আইএসকে অনৈসলামিক বলে ফতওয়াও দেয়া হয়েছে। ( https://www.rt.com/news/326620-pakis...emnation-isis/ )
৫) আইএস আবার তালেবানদেরকে পুরোপুরি ইসলাম দল হিসেবে স্বীকার করে না, দাবি করে তালেবানরা কুফর করছে । ( https://thediplomat.com/2016/01/reve...s-the-taliban/ )
৬) সিরিয়াতে আলকায়েদা ও আইএস যুদ্ধ হয় এবং আইএস আলকায়েদা সদস্যদের হত্যা করে তাদের ওয়েবসাইটে লাশের ছবি প্রকাশ করে। ( https://www.dailystar.co.uk/news/lat...-easter-sunday )
অর্থাৎ উপরের দলিল প্রমাণে বলা যায়, আইএস ও তালেবান-আলকায়েদার সাথে সম্পর্ক অনেকটা সাপে-নে্উলে।
আইএস যে ইসলামের নাম বেচে ক্ষমতার জন্য লড়ছে, এটা অন্যান্য সংগঠনগুলোও এখন নির্দ্বিধায় মেনে নিয়েছে।
Comment