শাইখ জাওয়াহিরী বলেন “খ্রিষ্টান, শিখ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের যারা মুসলিম ভূখণ্ডে বসবাস করছে তাদের সাথে ঝগড়া না করা যদি তারা সীমালংঘন করে তবে তাদের সীমালংঘনের আনুপাতিক প্রতিক্রিয়া করা যথেষ্ট হবে। এই প্রতিক্রিয়া একটি বিবৃতি সহ আসতে পারে যে আমরা তোমাদের সাথে যুদ্ধ শুরু করতে চাই না যেহেতু আমরা কুফরের প্রধান আমেরিকার সাথে যুদ্ধে রত আছি এবং নিকট ভবিষ্যতে আল্লাহর ইচ্ছায় ইসলামী রাস্ট্র কায়েমের পরে আমরা তোমাদের সাথে শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করতে চাই।”
(জেনারেল গাইডলাইন থেকে)
শাইখ জাওয়াহিরী আরো বলেন “সাধারন ভাবে যারা আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করেনি অথবা, এই ধরনের শত্রুতাপূর্ণ কর্মকান্ডে জড়িত হয়নি তাদের সাথে যুদ্ধ করা অথবা লক্ষ্যবস্তু বানানো পরিহার করবেন এবং প্রাথমিক লক্ষ্য ক্রুসেডার বাহিণীর উপর আর তারপরে তাদের স্থানীয় সহযোগীদের উপর রাখবেন।
যারা যুদ্ধে জড়িত নয় এমন নারী এবং শিশু এবং এমনকি যদি যারা আমাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত তাদের পরিবার ও হয় তবুও তাদেরকে হত্যা ও তাদের সাথে যুদ্ধ করা থেকে বিরত থাকুন। তাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানানো থেকে যতটুকু সম্ভব বিরত থাকুন।” (জেনারেল গাইডলাইন থেকে)
সুবহানাল্লাহ, শাইখ আমাদের কি শিখাচ্ছেন? আর আমরা এই ফোরামে কাফিরদের রক্ত সক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে ( যা অনেক ক্ষেত্রে বাহাসে পরিণত হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত আক্রমণও হচ্ছে) বাংলাদেশের জনতাকে কি বুঝাতে চাচ্ছি?
কোনটার বেশি দরকার ছিলো? কাফিরদের রক্ত হালাল না হারাম এই বিষয়টা উম্মাহকে বুঝানো না বিভিন্ন কাফিরদের ব্যাপারে ক্বায়িদাতুল জিহাদের দৃষ্টিভঙ্গি উম্মাহকে বুঝানো?
শয়তান আমাদেরকে আমাদের লক্ষ থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশের আম জনতা মনে করতে শুরু করেছে কাফিরদের বিরুদ্ধে আই এস এর দৃষ্টিভঙ্গি আর আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির কোন পার্থক্য নেই। ক্বায়িদা যা আই এসও তা, যাহা বাহান্ন তাহা তিপ্পান্ন আর কি।
ও আমার ভাই, সবেতো চলা শুরু, এখনই কুকুরের ঘেউ ঘেউ দেখে চমকে গেলে? রাস্তার ধারের প্রতিটি কুকুরকেই কি জবাব দিতে হবে? তাহলে সামনে এগুবে কখন? তোমরাই না, ক্বুরআনের এই আয়াতের উপর আমল করতে চাও “তারা কোন নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করেবেনা” ।
সম্মানিত ভাইদের আরেকবার শাইখ জাওয়াহিরীর “জেনারেল গাইডলাইন ফর জিহাদ” পড়ার আহবান করছি।
(জেনারেল গাইডলাইন থেকে)
শাইখ জাওয়াহিরী আরো বলেন “সাধারন ভাবে যারা আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করেনি অথবা, এই ধরনের শত্রুতাপূর্ণ কর্মকান্ডে জড়িত হয়নি তাদের সাথে যুদ্ধ করা অথবা লক্ষ্যবস্তু বানানো পরিহার করবেন এবং প্রাথমিক লক্ষ্য ক্রুসেডার বাহিণীর উপর আর তারপরে তাদের স্থানীয় সহযোগীদের উপর রাখবেন।
যারা যুদ্ধে জড়িত নয় এমন নারী এবং শিশু এবং এমনকি যদি যারা আমাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত তাদের পরিবার ও হয় তবুও তাদেরকে হত্যা ও তাদের সাথে যুদ্ধ করা থেকে বিরত থাকুন। তাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানানো থেকে যতটুকু সম্ভব বিরত থাকুন।” (জেনারেল গাইডলাইন থেকে)
সুবহানাল্লাহ, শাইখ আমাদের কি শিখাচ্ছেন? আর আমরা এই ফোরামে কাফিরদের রক্ত সক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে ( যা অনেক ক্ষেত্রে বাহাসে পরিণত হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত আক্রমণও হচ্ছে) বাংলাদেশের জনতাকে কি বুঝাতে চাচ্ছি?
কোনটার বেশি দরকার ছিলো? কাফিরদের রক্ত হালাল না হারাম এই বিষয়টা উম্মাহকে বুঝানো না বিভিন্ন কাফিরদের ব্যাপারে ক্বায়িদাতুল জিহাদের দৃষ্টিভঙ্গি উম্মাহকে বুঝানো?
শয়তান আমাদেরকে আমাদের লক্ষ থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশের আম জনতা মনে করতে শুরু করেছে কাফিরদের বিরুদ্ধে আই এস এর দৃষ্টিভঙ্গি আর আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির কোন পার্থক্য নেই। ক্বায়িদা যা আই এসও তা, যাহা বাহান্ন তাহা তিপ্পান্ন আর কি।
ও আমার ভাই, সবেতো চলা শুরু, এখনই কুকুরের ঘেউ ঘেউ দেখে চমকে গেলে? রাস্তার ধারের প্রতিটি কুকুরকেই কি জবাব দিতে হবে? তাহলে সামনে এগুবে কখন? তোমরাই না, ক্বুরআনের এই আয়াতের উপর আমল করতে চাও “তারা কোন নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করেবেনা” ।
সম্মানিত ভাইদের আরেকবার শাইখ জাওয়াহিরীর “জেনারেল গাইডলাইন ফর জিহাদ” পড়ার আহবান করছি।
Comment