জামাতুল বাগদাদি যখন বাকি সবাইকে তাকফির করছিল তখন আমরা বলেছিলাম, আল্লাহকে ভয় করো! কিসের ভিত্তিতে তোমরা এমন কিছুকে হালাল করছো যা আল্লাহ হারাম করেছেন, কিসের ভিত্তিতে তোমরা নিজেরদের হক্বের একমাত্র ধারক-বাহক বলছো? হক্ব তো কোনে দলের বিষয় না। হক্ব ক্বুর'আন ও সুন্নাহর অনুসরণ। তখন তারা বলতো আমরা যদি হক্ব না হই তাহলে আমরা জিতছি কেন? তারা বলতো - আমরা যদি হক্ব না হই তাহলে অন্যান্যরা হারছে কেন, তাদের নেতারা মরছে কেন? নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফলে!
.
এটা ২০১৪ সালের কথা। বর্তমানের বাস্তবতা দেখা যাক -
.
শায়খ আবু আবদুল্লাহ আশ-শামী হলেন সেই ব্যক্তি যার সাথে আদনানী মুবাহালা করেছিল। শায়খ হাফিযাহুল্লাহকে তো দেখা যায়। উনি নিয়মিত ভিডিও বক্তব্য দেন। শায়খ জাওলানি হাফিযাহুল্লাহর ভিডিও বক্তব্যে শায়খের পাশে ছিলেন। আদনানী কই? চেহারা দেখায় না কেন? নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
যখন জামাতুল বাগদাদি ২০১৪ তে টানা কিছু বিজয় পেয়েছিল তখন তারা বলেছিল তাদের এ বিজয় মুবাহালার ফল। আজকে তারা শুধু হারছে। সেই কোবানি থেকে যে হারার শুরু তা চলছে মানবিজে, লিবিয়াতে, নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
বাগদাদীর কোন বক্তব্যই আর পাওয়া যায় না। বাক্যবাগীশ আদনানীকেও পাওয়া যায় না। তাদের লিডাররা সব মরে যাচ্ছে। ওমর শিশানী থেকে আনবারি, যদি তাদের হাস্যকর যুক্তি অনুসরণ করি, তাহলে বলতে হয় নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল!
.
এক গোল্ড দিনারের ভিডিও বের করে তারা খুব শোরগোল লাগিয়ে দিল, পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বদলে দিচ্ছে - এই সেই অনেক কিছু - কিন্তু এখন তাদের নিজেদের অঞ্চল গুলোতে সব মৌলিক সুবিধা দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেদের সেনাদেরও তারা গোল্ড দিনার দিয়ে বেতন দেয় না।
নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
তাদের ভিডিওতে তারা দেখিয়েছিল তারা ৫ বছরের মধ্যে হিন্দে শারীয়াহ কায়েম করবে - এখন আদনানি বলে - শহরগুলো থেকে যদি আমরা বিতাড়িতই হই তবু আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবো, আল -নাবাতে এ নিয়ে লেখা ছাপা হয়। ইরাক-সিরিয়ার শহর আর তারা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে না, এটা তারা বুঝেছে। নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
তারা বলছিল তাদের দাউলা বাক্বিয়্যাহ ওয়া তাতামাদ্দাদ - যা থাকবে ও সম্প্রসারিত হবে। আর এখন দেখা যাচ্ছে তাদের দাউলা ক্ষয়িষ্ণু আর তা বিলীন হবার পথে। নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল!
----
মরাল অফ দা স্টোরি -
যত গর্জে ততো বর্ষে না, চকচক করলেই সোনা হয় না
-
@রামযি ইউসুফ
.
এটা ২০১৪ সালের কথা। বর্তমানের বাস্তবতা দেখা যাক -
.
শায়খ আবু আবদুল্লাহ আশ-শামী হলেন সেই ব্যক্তি যার সাথে আদনানী মুবাহালা করেছিল। শায়খ হাফিযাহুল্লাহকে তো দেখা যায়। উনি নিয়মিত ভিডিও বক্তব্য দেন। শায়খ জাওলানি হাফিযাহুল্লাহর ভিডিও বক্তব্যে শায়খের পাশে ছিলেন। আদনানী কই? চেহারা দেখায় না কেন? নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
যখন জামাতুল বাগদাদি ২০১৪ তে টানা কিছু বিজয় পেয়েছিল তখন তারা বলেছিল তাদের এ বিজয় মুবাহালার ফল। আজকে তারা শুধু হারছে। সেই কোবানি থেকে যে হারার শুরু তা চলছে মানবিজে, লিবিয়াতে, নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
বাগদাদীর কোন বক্তব্যই আর পাওয়া যায় না। বাক্যবাগীশ আদনানীকেও পাওয়া যায় না। তাদের লিডাররা সব মরে যাচ্ছে। ওমর শিশানী থেকে আনবারি, যদি তাদের হাস্যকর যুক্তি অনুসরণ করি, তাহলে বলতে হয় নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল!
.
এক গোল্ড দিনারের ভিডিও বের করে তারা খুব শোরগোল লাগিয়ে দিল, পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বদলে দিচ্ছে - এই সেই অনেক কিছু - কিন্তু এখন তাদের নিজেদের অঞ্চল গুলোতে সব মৌলিক সুবিধা দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেদের সেনাদেরও তারা গোল্ড দিনার দিয়ে বেতন দেয় না।
নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
তাদের ভিডিওতে তারা দেখিয়েছিল তারা ৫ বছরের মধ্যে হিন্দে শারীয়াহ কায়েম করবে - এখন আদনানি বলে - শহরগুলো থেকে যদি আমরা বিতাড়িতই হই তবু আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবো, আল -নাবাতে এ নিয়ে লেখা ছাপা হয়। ইরাক-সিরিয়ার শহর আর তারা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে না, এটা তারা বুঝেছে। নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল।
.
তারা বলছিল তাদের দাউলা বাক্বিয়্যাহ ওয়া তাতামাদ্দাদ - যা থাকবে ও সম্প্রসারিত হবে। আর এখন দেখা যাচ্ছে তাদের দাউলা ক্ষয়িষ্ণু আর তা বিলীন হবার পথে। নিশ্চয় এটা মুবাহালার ফল!
----
মরাল অফ দা স্টোরি -
যত গর্জে ততো বর্ষে না, চকচক করলেই সোনা হয় না
-
@রামযি ইউসুফ
Comment