ইসলাম বিরোধী শত্রুরা চিরকালই ইসলামকে দুনিয়া থেকে মিটিয়ে দিতে তাদের ষঢ়যন্ত্রকে অব্যাহতভাবে চালিয়ে গেছে। আর তাদের ষঢ়যন্ত্রের কবলে পড়ে অনেক মুসলিমই মানসিক ভাবে তাদের দাস হয়ে পড়েছে।
.
তারা যখন ইসলামের বিভিন্ন নিয়ম নীতির উপর অভিযোগ উত্থাপন করেছে, মানসিক ভাবে তাদের দাসত্ব কে স্বীকার করে নেয়া মুসলিমরা ইসলামের সেইসব বিধানকে ব্যাখা বিশ্লেষণ করে তাদের মনপুত করতে সার্বিক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তাদের ধারণা ছিল এতে করে তাদের ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে।
.
সে লক্ষেই যখন ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামের পরদাপ্রথারর বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তখন মানসিক ভাবে তাদের দাসত্ব বরণকারী মুসলিমরা তাদের সামনে পরদাপ্রথার এমন ব্যাখা বিশ্লেষণ করেছে যে, একেবারে ইসলাম যেখানে এনে শেষ করেছে তারা সেখান থেকে শুরু করেছে। ইসলামের কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ অনুমতি দিয়েছিলেন মুখ ও হাত খুলা রাখার। তারা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পরদা প্রথাকে নিছক এক আনুষ্ঠানিকতায়য় রূপান্তরিত করতে চেস্টা করেছে।
.
এর পর ইসলাম বিদ্বেষীরা যখন ইসলামের উত্তারিধার আইন নিয়ে সমালোচনা করেছে, তখন তাদের আজ্ঞাবাহক দাসেরাও তাদের সাথে সুর মিলিয়ে তাদেরকে খুশি করার জন্য উত্তরাধিকার আইনে নারী ও পুরুষের সমতার দাবি উত্থাপন করেছে, তাদের প্রভূদের খুশি করার জন্য।
.
এর পর যখন ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামের সরবোচ্চ চূড়া জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ নিয়ে সমালোচনা শুরু করেছে; তখন সেই দাসেরা ইসলামের এই ফরয বিধানের অর্থকেই কেবল পরিবরতন করেছে তা নয় বরং একে রহিত করার ফতুয়া প্রদান করতেও কুন্ঠাবোধ করে নি।
.
এভাবে পাশ্চাত্যের ইসলাম বিরোধী ষঢ়যন্ত্রের কবলে অনেক মুসলিমই তাদের অলিখিত দাসে পরিণত হয়েছে। সামনাসামনি ভাবে তাদের দাসত্ব মেনে না নিলেও এই সব জ্ঞানপাপীরা মানসিকভাবে তাদের দাসে পরিণত হয়ে
.
তারা যখন ইসলামের বিভিন্ন নিয়ম নীতির উপর অভিযোগ উত্থাপন করেছে, মানসিক ভাবে তাদের দাসত্ব কে স্বীকার করে নেয়া মুসলিমরা ইসলামের সেইসব বিধানকে ব্যাখা বিশ্লেষণ করে তাদের মনপুত করতে সার্বিক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তাদের ধারণা ছিল এতে করে তাদের ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে।
.
সে লক্ষেই যখন ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামের পরদাপ্রথারর বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তখন মানসিক ভাবে তাদের দাসত্ব বরণকারী মুসলিমরা তাদের সামনে পরদাপ্রথার এমন ব্যাখা বিশ্লেষণ করেছে যে, একেবারে ইসলাম যেখানে এনে শেষ করেছে তারা সেখান থেকে শুরু করেছে। ইসলামের কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ অনুমতি দিয়েছিলেন মুখ ও হাত খুলা রাখার। তারা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পরদা প্রথাকে নিছক এক আনুষ্ঠানিকতায়য় রূপান্তরিত করতে চেস্টা করেছে।
.
এর পর ইসলাম বিদ্বেষীরা যখন ইসলামের উত্তারিধার আইন নিয়ে সমালোচনা করেছে, তখন তাদের আজ্ঞাবাহক দাসেরাও তাদের সাথে সুর মিলিয়ে তাদেরকে খুশি করার জন্য উত্তরাধিকার আইনে নারী ও পুরুষের সমতার দাবি উত্থাপন করেছে, তাদের প্রভূদের খুশি করার জন্য।
.
এর পর যখন ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামের সরবোচ্চ চূড়া জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ নিয়ে সমালোচনা শুরু করেছে; তখন সেই দাসেরা ইসলামের এই ফরয বিধানের অর্থকেই কেবল পরিবরতন করেছে তা নয় বরং একে রহিত করার ফতুয়া প্রদান করতেও কুন্ঠাবোধ করে নি।
.
এভাবে পাশ্চাত্যের ইসলাম বিরোধী ষঢ়যন্ত্রের কবলে অনেক মুসলিমই তাদের অলিখিত দাসে পরিণত হয়েছে। সামনাসামনি ভাবে তাদের দাসত্ব মেনে না নিলেও এই সব জ্ঞানপাপীরা মানসিকভাবে তাদের দাসে পরিণত হয়ে
Comment