দাওয়াহ এর ক্ষেত্রে অনুসরনীয়ঃ---
১) ফুরুয়ী ইখতিলাফী ছোট-খাট বিষয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না, মূল বিষয়সমূহে যথাঃ তাওহীদ, শিরক, কুফর, রিদ্দা, জিহাদ ইত্যাদিতে মনোযোগ দিন।
২) সবার আগে নিজ আত্নীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিচিত জনের কাছে তাওহীদের ও জিহাদের দাওয়াহ পৌঁছে দিন।
৩) দাওয়াকে সহজভাবে উপস্থাপন করুন যেমনভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাওয়াহ দিয়েছেন।
৪) কেউ প্রাথমিক দাওয়াহ কবুল করার পর তাকে ইসলামী ও জিহাদী সাইটের দেয়া বই-অডিও-ভিডিও অধ্যয়ন করতে দিন। এগুলো অধ্যয়ন শেষ হলে তাকে আনসার/মুহাজির হিসাবে গড়ে তুলুন। নিয়মিত তালিম-তারবিয়া জারি রাখুন।
৫) আপনি যথাসম্ভব দাওয়াহ রিসোর্স (এই সাইটে দেয়া বই-অডিও-ভিডিও) ছড়িয়ে দিন। বই কিনে বন্টন করুন, মোবাইলের মেমোরী কার্ড কিনে সেটাতে ইসলামী ও জিহাদী সাইটের অডিও-ভিডিও কপি করে বন্টন করুন, সিডি–ডিভিডি আকারে এই বই-অডিও-ভিডিও বিতরণ করতে থাকুন।
৬) ইয়াহু/গুগল গ্রুপ, ই-মেইল, ফেইসবুক, বাংলা ব্লগ ইত্যাদির মাধ্যমে ইন্টারনেটে এই দাওয়াহ, বই, প্রশ্নোত্তর, অডিও, ভিডিও ছড়িয়ে দিন (যাদের পক্ষে সম্ভব) বিশেষতঃ সবাইকে বাব-উল-ইসলাম এবং আনসার আল মুজাহিদীন ফোরামের সদস্য করুন ।
৭) স্কুল-কলেজ-ইউনিভাসির্টি এবং মাদ্রাসাতে এই দাওয়াহ কার্যক্রম ছড়িয়ে দিন ।
৮) দাওয়াহ ও জিহাদের ক্ষেত্রে একজন আলেম-মুফতি অনেক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে পারেন। সুতরাং তাদের নিকট হক্ব দাওয়াহ পৌঁছে দিন এবং তাঁরা যেন এই দাওয়াহ ছড়িয়ে দেন, মসজিদের মিম্বর থেকে তাওহীদ ও জিহাদের কথা বলেন – সেজন্য তাঁদেরকে উৎসাহিত করুন ।
৯) যাদের আপনি দাওয়াহ দিবেন তাদেরকে নিয়ে ৫-১০ জনের একটি করে সার্কেল গড়ে তুলুন। প্রতি সার্কেলে একজন দ্বায়িত্বশীল ঠিক করে দিন, সেই দ্বায়িত্বশীলের মাধ্যমে তাদের ইলম, তারবিয়্যাহ, দাওয়াহ, জিহাদের প্রস্তুতি ইত্যাদি চালিয়ে যান। এই ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার পরামর্শ–নাসীহাহ এই সাইটে পাবেন ইনশাআল্লাহ।
১০) দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল সফর করুন, এসব এলাকার অবস্থা দেখুন, দাওয়াহ ছড়িয়ে দিন, অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
১১) ফিক্বহী মাসয়ালা আলেমদের কাছে নিয়ে যান, নিজে ফতোয়া বের করার চেষ্টা করবেন না।
১২) এই মুরতাদ সরকার ও কুফরী দলগুলোর শিরক-কুফর সবার কাছে বেশী বেশী প্রকাশ করুন।
১৩) আমেরিকার কুফর-ফাসাদকে সবার সামনে বেশী বেশী তুলে ধরুন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো যে তাদের ‘হাতের পুতুল’ সেটা সবাইকে বুঝিয়ে বলুন।
১৪) বাংলাদেশে ইসলামী শরীয়াত কায়েম করা ফরজে আইন এবং এর জন্য জিহাদ-কিতাল হচ্ছে প্রধানতম উপায় – এই কথাটি সবার মাঝে বেশী বেশী প্রকাশ করতে থাকুন।
১৫) যে যে মাজহাবে আছেন তাকে সেটাতে রেখেই জিহাদে শরীক করার চেষ্টা করুন, সবাইকে আপনার অনুসৃত মাজহাব-মাসলাকে শরীক করানোর চেষ্টা করবেন না।
১৬) জিহাদী নাসিদ, অডিও, ভিডিও তৈরী করা শিক্ষা করুন। এ ব্যাপারে আপনি কাজ করতে পারলে বাব-উল-ইসলাম ফোরাম অথবা ইসলামী ও জিহাদী সাইটে যোগাযোগ করুন, পরামর্শ নিন (যাদের পক্ষে সম্ভব)
১৭) যথাসম্ভব আরবী ও উর্দু ভাষা শিক্ষা করার চেষ্টা করুন।
১৮) বাচ্চাদেরকে মাদ্রাসা শিক্ষায় দিন বিশেষত কাওমী মাদ্রাসায় দিন, অন্যদেরকেও এ ব্যাপারে উৎসাহিত করুন।
১৯) দ্বীন কায়েমের এই জিহাদে যে যতটুকু সমর্থন করতে চায়, তাকে ততটুকু সহ কাজে শরীক রাখুন। একসময় ইনশাআল্লাহ সে আরো উত্তমভাবে জিহাদের কাজে শরীক হয়ে যাবে। কেউ যদি শুধু আপনার জন্য দুয়া করতে রাজী থাকে, তাকে ততটুকুই করতে বলুন।
২০) পুরো মুসলিম উম্মাহকে নিয়ে চিন্তা করুন, শুধু পরিচিত হাতে-গুনা কিছু ভাইকে নিয়ে চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখবেন না।
২১) তাকফীরের বাড়াবাড়ির ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
২২) ওয়াদা, আমানতদারিতা, আহাদ ইত্যাদি ঠিক রাখুন। রসিকতা করেও মিথ্যা কথা বলবেন না।
২৩) মহিলাদেরকে তাদের যথাযথ মাকামে ফিরিয়ে নিয়ে আসুন।
https://www.facebook.com/abu.jandal....10183869451619
১) ফুরুয়ী ইখতিলাফী ছোট-খাট বিষয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না, মূল বিষয়সমূহে যথাঃ তাওহীদ, শিরক, কুফর, রিদ্দা, জিহাদ ইত্যাদিতে মনোযোগ দিন।
২) সবার আগে নিজ আত্নীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিচিত জনের কাছে তাওহীদের ও জিহাদের দাওয়াহ পৌঁছে দিন।
৩) দাওয়াকে সহজভাবে উপস্থাপন করুন যেমনভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাওয়াহ দিয়েছেন।
৪) কেউ প্রাথমিক দাওয়াহ কবুল করার পর তাকে ইসলামী ও জিহাদী সাইটের দেয়া বই-অডিও-ভিডিও অধ্যয়ন করতে দিন। এগুলো অধ্যয়ন শেষ হলে তাকে আনসার/মুহাজির হিসাবে গড়ে তুলুন। নিয়মিত তালিম-তারবিয়া জারি রাখুন।
৫) আপনি যথাসম্ভব দাওয়াহ রিসোর্স (এই সাইটে দেয়া বই-অডিও-ভিডিও) ছড়িয়ে দিন। বই কিনে বন্টন করুন, মোবাইলের মেমোরী কার্ড কিনে সেটাতে ইসলামী ও জিহাদী সাইটের অডিও-ভিডিও কপি করে বন্টন করুন, সিডি–ডিভিডি আকারে এই বই-অডিও-ভিডিও বিতরণ করতে থাকুন।
৬) ইয়াহু/গুগল গ্রুপ, ই-মেইল, ফেইসবুক, বাংলা ব্লগ ইত্যাদির মাধ্যমে ইন্টারনেটে এই দাওয়াহ, বই, প্রশ্নোত্তর, অডিও, ভিডিও ছড়িয়ে দিন (যাদের পক্ষে সম্ভব) বিশেষতঃ সবাইকে বাব-উল-ইসলাম এবং আনসার আল মুজাহিদীন ফোরামের সদস্য করুন ।
৭) স্কুল-কলেজ-ইউনিভাসির্টি এবং মাদ্রাসাতে এই দাওয়াহ কার্যক্রম ছড়িয়ে দিন ।
৮) দাওয়াহ ও জিহাদের ক্ষেত্রে একজন আলেম-মুফতি অনেক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে পারেন। সুতরাং তাদের নিকট হক্ব দাওয়াহ পৌঁছে দিন এবং তাঁরা যেন এই দাওয়াহ ছড়িয়ে দেন, মসজিদের মিম্বর থেকে তাওহীদ ও জিহাদের কথা বলেন – সেজন্য তাঁদেরকে উৎসাহিত করুন ।
৯) যাদের আপনি দাওয়াহ দিবেন তাদেরকে নিয়ে ৫-১০ জনের একটি করে সার্কেল গড়ে তুলুন। প্রতি সার্কেলে একজন দ্বায়িত্বশীল ঠিক করে দিন, সেই দ্বায়িত্বশীলের মাধ্যমে তাদের ইলম, তারবিয়্যাহ, দাওয়াহ, জিহাদের প্রস্তুতি ইত্যাদি চালিয়ে যান। এই ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার পরামর্শ–নাসীহাহ এই সাইটে পাবেন ইনশাআল্লাহ।
১০) দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল সফর করুন, এসব এলাকার অবস্থা দেখুন, দাওয়াহ ছড়িয়ে দিন, অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
১১) ফিক্বহী মাসয়ালা আলেমদের কাছে নিয়ে যান, নিজে ফতোয়া বের করার চেষ্টা করবেন না।
১২) এই মুরতাদ সরকার ও কুফরী দলগুলোর শিরক-কুফর সবার কাছে বেশী বেশী প্রকাশ করুন।
১৩) আমেরিকার কুফর-ফাসাদকে সবার সামনে বেশী বেশী তুলে ধরুন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো যে তাদের ‘হাতের পুতুল’ সেটা সবাইকে বুঝিয়ে বলুন।
১৪) বাংলাদেশে ইসলামী শরীয়াত কায়েম করা ফরজে আইন এবং এর জন্য জিহাদ-কিতাল হচ্ছে প্রধানতম উপায় – এই কথাটি সবার মাঝে বেশী বেশী প্রকাশ করতে থাকুন।
১৫) যে যে মাজহাবে আছেন তাকে সেটাতে রেখেই জিহাদে শরীক করার চেষ্টা করুন, সবাইকে আপনার অনুসৃত মাজহাব-মাসলাকে শরীক করানোর চেষ্টা করবেন না।
১৬) জিহাদী নাসিদ, অডিও, ভিডিও তৈরী করা শিক্ষা করুন। এ ব্যাপারে আপনি কাজ করতে পারলে বাব-উল-ইসলাম ফোরাম অথবা ইসলামী ও জিহাদী সাইটে যোগাযোগ করুন, পরামর্শ নিন (যাদের পক্ষে সম্ভব)
১৭) যথাসম্ভব আরবী ও উর্দু ভাষা শিক্ষা করার চেষ্টা করুন।
১৮) বাচ্চাদেরকে মাদ্রাসা শিক্ষায় দিন বিশেষত কাওমী মাদ্রাসায় দিন, অন্যদেরকেও এ ব্যাপারে উৎসাহিত করুন।
১৯) দ্বীন কায়েমের এই জিহাদে যে যতটুকু সমর্থন করতে চায়, তাকে ততটুকু সহ কাজে শরীক রাখুন। একসময় ইনশাআল্লাহ সে আরো উত্তমভাবে জিহাদের কাজে শরীক হয়ে যাবে। কেউ যদি শুধু আপনার জন্য দুয়া করতে রাজী থাকে, তাকে ততটুকুই করতে বলুন।
২০) পুরো মুসলিম উম্মাহকে নিয়ে চিন্তা করুন, শুধু পরিচিত হাতে-গুনা কিছু ভাইকে নিয়ে চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখবেন না।
২১) তাকফীরের বাড়াবাড়ির ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
২২) ওয়াদা, আমানতদারিতা, আহাদ ইত্যাদি ঠিক রাখুন। রসিকতা করেও মিথ্যা কথা বলবেন না।
২৩) মহিলাদেরকে তাদের যথাযথ মাকামে ফিরিয়ে নিয়ে আসুন।
https://www.facebook.com/abu.jandal....10183869451619
Comment