আসসালামু আলাইকুম , কওমি মাদ্রাসার সিকৃতীর ব্যপারে কেওকি কিছু জানেন। পক্ষে ভিপক্ষে উভয় পক্ষে ই বেশ লোকজন আছেন। সিকৃতীর পক্ষের একদলের সভাপতি শেখ শাহ আহমদ শফি, আর তাগুত সরকারের পক্ষের সভাপতি হলেন। মাওলানা মাসুদ সাহেব। আর সিকৃতীর বিপক্ষে আছেন, আমার জানামতে নুর হুসাইন কাসেমী সাহেব। তিনি সম্ভবত ভিপক্ষে।আরেক দল জুরে জুরে চিল্লাচ্ছে সরকারি চাকরী পাওয়া যাবে! চান্দুরা ভাবছে তাদের সচিবের চাকরি পাওয়া যাবে। আরেক দল বলতেছে আমাদের সকিয়তা বজায়রেখে সিকৃতী দিলে। আমরা সিকৃতী নিব।
Announcement
Collapse
No announcement yet.
জানতে চাচ্ছি।
Collapse
X
-
কওমি সনদের মান দেওবন্দের মূলনীতি ও আদলে হতে হবে- আহমদশফী. বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়্যাহ’র সভাপতি শাহ্* আহমদ শফী বলেছেন, এদেশে কওমি মাদরাসাসমূহ দেওবন্দের নীতি আদর্শ মতে পরিচালিত হয়। কওমি সনদের ইস্যুসহ যেকোনো বিষয়ে দেওবন্দের নীতি আদর্শের পরিপন্থি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ নেই। ভারতে দারুল উলূম দেওবন্দ যেভাবে পরিচালিত হয়, সনদের মান নির্ধারণে দেওবন্দের নীতিমালা যেরকম, এদেশে কওমি মাদরাসা পরিচালনা এবং সনদের মান নির্ধারণ সেভাবেই হতে হবে। তিনি বলেন, অন্য কোনো পন্থা মানা হবে না। বাংলাদেশে কওমি মাদরাসার সনদের স্বীকৃতি না থাকাটা নতুন সমস্যা নয়, এটা বৃটিশ আমল থেকে চলে আসছে, কিন্তু হঠাৎ করে বর্তমান ধর্মনিরপেক্ষ সরকার কওমি সনদের সরকারি স্বীকৃতি দিতে অতি আগ্রহ প্রকাশ করছে। কোনো কোনো উলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে যেনতেন ভাবে এ স্বীকৃতি গ্রহণে অতি উৎসাহী অপতৎপরতা গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বহন করছে। তিনি বলেন, কওমি স্বীকৃতির ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জোরদার ঐক্য গড়তে তুলতে হবে। গতকাল রাজধানীর মিরপুর আরজাবাদ মাদরাসা মাঠে ‘কওমি স্বীকৃতি’ বিষয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় উলামা মাশায়েখ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। আহমদ শফী বলেন, গত দেড়শ’ বছর থেকে স্বাধীনভাবে চলে আসা কওমি মাদরাসা সমূহের শিক্ষা সনদের মান দেয়ার লক্ষ্যে কওমি মাদরাসা শিক্ষা কমিশন গঠন, বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন প্রণয়নসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারিসহ সরকার নানান পদক্ষেপ নিয়েছে। এসব প্রক্রিয়ার পেছনে কারো কারো অতি মাত্রায় আগ্রহ সম্পর্কে আমরা কম বেশি অবগত। কিন্তু এ বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। তাই কারো কারো অতি উৎসাহমূলক তৎপরতা দেখে কওমি মাদরাসার স্বকীয়তা, স্বায়ত্তশাসন অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা মনে করি, শত বছর ধরে চলে আসা কওমি মাদরাসার স্বকীয় নীতি-আদর্শ, স্বাধীন শিক্ষাক্রম, পরিচালনা বিন্দুমাত্রও নষ্ট হবে না এবং সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না এমন নিশ্চয়তা পেলেই সরকার থেকে দাওরায়ে হাদিসের সনদের মান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনায় বসতে পারি। অন্যথায় আমরা যেভাবে আছি সেভাবে থাকাই নিরাপদ। এ ক্ষেত্রে ৯ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন তিনি। মাওলানা আশরাফ আলী, মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মাওলানা তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী, মাওলানা মোহাম্মদ তৈয়ব জিরী, মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ ওয়াক্কাস, মাওলানা নূর হোছাইন কাসেমী, মাওলানা জোনায়েদ বাবুনগরী, মাওলানা আনোয়ার শাহ, মাওলানা মোস্তফা আযাদ, মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস ফরিদাবাদ, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আব্দুল হামীদ পীর মধুপুর, মাওলানা মোবারক উল্লাহ বি.বাড়িয়া, মাওলানা আতাউল্লাহ হাফিজ্জী, মাওলানা হিফজুর রহমান, মাওলানা নূরুল ইসলাম খিলগাঁও, মাওলানা সাজেদুর রহমান, মাওলানা মাওলানা আবুল কালাম, মুফতি মীযানুর রহমান সাঈদ, মাওলানা সলীমুল্লাহ নাজীরহাট, মাওলানা আব্দুর রহমান হাফিজ্জী, মাওলানা মাহবুবে ইলাহী উজানী, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, মাওলানা আনোয়ারুল করীম যশোর, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়জী, মাওলানা তাজুল ইসলাম পীর ফিরোজ শাহ, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মামুনুল হক প্রমুখ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।শামের জন্য কাঁদো.....
- Stuck
Comment
Comment