হে প্রভূ আমাদের ক্ষমা করুন।

[mohammod bin maslama]

এই সিজনটা হলো ওয়াজি মৌলবিদের ওয়াজের সিজন । আর উনারা ওয়াজ করেই যাচ্ছেন । নিজেদের পকেট গরম হচ্ছে। আর পাগল জাতি এই ওয়াজি হুজুরদের ওয়াজ শোনেই যাচ্ছেন। কি ওয়াজ করছেন । লাহাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লাল্লাহ বিল্লাহ। উনাদের ওয়াজে মুসলিম উম্মার উপকারী কোন কিছু নাই। সাড়া বিশ্বের মুসলিমদের জন্য কোন শিক্ষনিয় বিষয় নাই। কি আছে সুদের ওয়াজ, অথচ এই সুদের চেয়ে বঙ্কর পাপে উরা নিজে রাই জরিত। উরা এত বছর সুদের ওয়াজ করেযাচ্ছে সুদকি কখনো কমেছে। সুদ ওয়াজ করে কমানুর বিষয় না। এটা একটি রাষ্টিয় আইনের বিষয়। যেই রাষ্ট নিজেই সুদের দিকে দাওয়াত দিচ্ছে। আর কতিপয় আলেম ওয়াজ করে বন্ধ করে অসম্ভব। উনার ২য় ওয়াজ হল দলাদলির ওয়াজ রেজবি সুন্নি , ওয়াহাবি। একদল আরেকদলকে কাফ্রর বানানোর ওয়াজ। পিউর আকিদা শিক্ষার ওয়াজ উনাদের কখনো হবেনা। আর মানূষের আকিদা টিক নাহলে তার এই মেহনত সবই বিফল। যারা ওয়াজ করছেন মুসলিম উম্মার জন্য উনাদের কোন চিন্তা নেই। কোন ব্যথা নেই। আরাকানের মুসলিমদের জন্য কোন মাতা ব্যথা নেই। কাশ্মিরের মুসলিমদের কোন চিন্তা নেই। আমার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। তাই আর কিছু লিখছিনা।

[কাশ্মীর]

জিহাদ নিয়ে দরবারী আলেমদের কোন মাথা ব্যাথা নেই!

[murabit]

লোত আলাহিচ্ছালামের কাওম সমকামিতার অপরাধে ধংশ হয়ে যায়।
ছালেহ আলাইহিচ্ছালাম তার ক্বাওমের অপরাধ ছিল মাপে কম্বেশি করার অপরাধ।
স্বাভাবিক ভাবে মাপে কম্বেশি করারচেয়ে সমকামিতার জঘন্যতা বেশী ।
এখন ছালেহ আলাইহিচ্ছালাম যদি তার জাতিকে যদি মাপে কমবেশীর সাস্তির আলোচনা বাদ দিয়ে বেশি করে সমকামিতার অপরাধ সম্পর্কে জ্ঞান দান করতেন এবং এর ভয়াবহতা বেশী করে আলোচনা করতেন রাতদিন মাঠে ময়দান ঘরে বাইরে নিভৃত সময়ে মঞ্চে সমকামিতার বিরোদ্ধে বাকযুদ্ধে ব্যতিবেস্ত থাকতেন তাহলে কেহ কি তার কওম বিরোধিতা করার প্রয়োজন মনে করত?
বরং হিকমতের বদহজম ওয়ালা কারো কারো একথা বলার সুযোগ হয়ে যায় । যে মানুষ দের ক্ষেপিয়ে লাভ কি মাপে কম বেশীর কথা আলোচনা করলে মানূষ দ্বীনের অন্যান্য কথা শুনবেনা । এরচেয়ে ভালো মাপে কমবেশীর আলোচনা নাকরে নিজে টিকে থেকে যতটুকূ পারা যায় দ্বীনের কাজ চালিয়ে যাওয়া । সালেহ আলাইহিচ্ছালাম যদি এমনি করতেন তাহলে নবুয়াতের দায়িত্ব আদায় হতো?
এমনি ভাবে আজ জযারা হিকমতের নাম দিয়ে দ্বীনের জ্রুরি বিষয় উম্মতের বাচা মরার বিষয় বাদ দিয়ে ছালেহ আলাইহিচ্ছালামের কাওমের কাছে সমকামিতার বিরোদ্ধে ওয়াজ করে বেরাচ্ছে ।সুবিধা বাদিতার পিছুনে ছুটছে তারা আল্লামা ইবলিছের ধোকায় পতিত হয়েছে।

[হিন্দের সৈনিক]

আহ্। ভাই দুঃখে অন্তরটা ফেটে চৌচির হচ্ছে।
আমরা কি জবাব দিব আল্লাহর কাছে।
ভেবেছিলাম অনেককিছু লিখব কমেন্টে কিন্তু লিখারভাষা খুজে পাচ্ছি না

[ইলিয়াস গুম্মান]

ওহে দরবারী-পেটপূজারী ওলামারা! ভালোভাবে টাকা রুজি করে মোটা-মোটা ছালার চট কিন, তারপর কষিয়ে পিঠে বেঁধে নাও!!

[আবু মুহাম্মাদ]

এই ত্বাগুতের গোলাম নামধারী আলেমগুলো এই ভাবেই একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। দুনিয়াতেও অপমানিত হচ্ছে আখারত তো আরো আগেই ধ্বংস করে দিয়েছে।

[Abdullah Ibnu Usamah]

ওহে দরবারী-পেটপূজারী ওলামারা! ভালোভাবে টাকা রুজি করে মোটা-মোটা ছালার চট কিন, তারপর কষিয়ে পিঠে বেঁধে নাও!!

এদের ছালার চট পরতে হয়না। আওয়াজে এমন জোরে হাঁক-ডাক ছাড়ে শীতকাল যে এটা তাদের টেরও হয় না।

[hindustani mujahid]

আর তোমাদের কি হল।

''আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।''_ সুরা নিসা ৭৫

আসলে আমরা হলাম অলস জাতি কেননা আজ আমার সামনে একটা মানুষ মারা যায় তো আমার কোন চিন্তা খবর নাই কারন সে তো আমার কোন সম্পর্ক এর কেউ না আর আমাদের আলেমদের অবস্থা তাই কেননা কাশ্মীর, আরাকান, ফিলিস্তিন, আফগান, ইরাক, এই সকল দেশে আজ মুসলিম রা লাঞ্চিত বঞ্চিত অবহেলিত আর উনারা শুধু ফজিলতের বয়ান করেন আর তাগুত কে আল্লাহ তালার স্থানে ভয় পান।তাই এই আয়াতের কোন সঠিক ব্যাখ্যা করেন না। আল্লাহ তাদের উত্তম হেদায়েত করেন। আমিন

[salahuddin aiubi]

আল্লাহর গযবপ্রা্প্ত হলে এমনই হয়, দুনিয়ায়ও দাসত্ব ও লাঞ্ছনা, আখিরাতেও চূড়ান্ত ধ্বংস। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন!

[mohammod bin maslama]

ভাই শুকরিয়া। একসময় আমার পোষ্ঠে কোন কমেন্ট পরত্না। এখন আল্লার রহমতে ভাইয়েরা কমেন্ট করে যাচ্ছে। আর আমাদের শুত্রু আছেন তাদের পেটে আগুন লেগে যাচ্ছে।