যুবকদের প্রতি শহীদ হাসান আল বান্নার ২০ টি উপদেশ:
===============================
১. তোমরা যে অবস্থায় থাক না কেন আযান শোনার সাথে সাথে নামাযের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করবে।
২. কোরআনকে পাঠ কর এবং এটা নিয়ে গবেষণা কর।
যত কম সময়ই হোক না কেন সেটাকে আজেবাজে কাজে বায় কর না।
৩. সবসময় স্পষ্টবাদী হওয়ার চেষ্টা কর কেননা এর দ্বারায় প্রমান হবে তুমি যে মুসলিম।
আরবি শিখার চেষ্টা কর কেননা কেবলমাত্র আরবি ভাষার মাধ্যমেই কুরআনকে ভালোভাবে বুজা সম্ভব।
৪. কোন বিষয়েই মাত্রারিক্ত তর্কে জড়াবে না। কেননা এটা কোন সময় সফলতা বয়ে না।
৫. কখনোই বেশি হাসবে না কেননা। আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত আত্মা সবসময় শান্তচিত্ত ও ভারি হয়।
৬. কখনোই মশকরা কর না। কেননা একটি মুজাহিদ জাতি গাম্ভিরতা ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না।
৭. শ্রোতা যতটুকুন পছন্দ করে ততটুকুই তোমার আওয়াজকে কর।
কেননা এটা স্বার্থপরতা ও অন্যকে নিপীড়ন করার শামিল।
৮. কখনোই কাওকে ছোট কর না।
কল্যাণ কর ছাড়া অন্য কোন ব্যাপারে কথা বল না।
৯. তোমার প্রতিবেশী কোন ভাই তোমার সাথে পরিচয় হতে না চাইলেও তার সাথে পরিচিত হও।
১০. আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব আমাদের যে সময় দেওয়া হয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশী।
অন্য জনের সময় বাঁচানোর জন্য সবসময় ব্রত হও।
যদি তোমার উপর কোন দায়িত্ব অর্পিত হয় সেটাকে সব চেয়ে সহজ পন্থায় ও সুন্দর করে করার চেষ্টা কর।
১১. সবসময় পরিষ্কার পরিছন্নতার দিকে নজর দিবে।
তোমাদের ঘরবাড়ি; পোশাক পরিচ্ছদ; শরীর ও তোমাদের কাজের জায়গাকে পরিচ্ছন্ন রাখ।
কেননা এই দ্বীন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার উপরেই নির্মিত হয়েছে।
১২. তোমাদের ওয়াদা; তোমাদের কথা ও কাজে সবসময় মিল রাখবে।
শর্ত যাই হোক না কেন সর্বদায় এর উপর অটল অবিচল থাকবে।
১৩.পড়ালেখায় মনোযোগ দাও।
মুসলিমদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা ও ম্যাগাজিন নিয়ে পরস্পর আলোচনা কর।
ছোট করে হলেও নিজস্ব একটা লাইব্রেরি গড়ে তুল।
নির্দিষ্ট একটি বিষয়ে গভীরজ্ঞানের অধিকারী হওয়ার চেষ্টা কর।
১৪. কখনো সরকারের মুখাপেক্ষী হবে না।
কেননা রিজিক এর সবচেয়ে সংকীর্ণ দরজা হল তাদের দরজা।
তবে তোমাদের কে যদি সুযোগ সুবিধা দেয় সেটাকে প্রত্যাখ্যান কর না।
তোমাদের দাওাতকে ও তোমাদের নিজস্ব গতিকে স্তব্ধ করে না দেওয়া পর্যন্ত এর থেকে পৃথক হবে না।
১৫. তোমাদের সম্পদের একটা অংশ সংগঠনে দান কর।
আর ফরজ যাকাত একসাথে করে দাও।
সেটার পরিমান যত সল্পই হোক না কেন সেখান থেকে গরীব দুঃখীদের দান কর।
১৬. অপ্রত্যাশিত বিপদ আসার আগেই স্বল্প পরিমান হলেও সম্পদের একটা অংশ কে সঞ্চয় করে রাখ।
এবং কখনোয় জাঁকজমক পূর্ণ আসবাব পত্র ক্রয়ে সম্পদ বায় কর না।
১৭. সকল অবস্থায় তাওবা ও ইস্তিগফার পাঠ কর।
রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক মিনিট আত্ম সমালোচনা কর।
হারাম থেকে বেঁচে থাকার জন্য সন্দেহ জনক বিষয় থেকে বেঁচে থাক।
১৮. বিনোদন এর জায়গা থেকে এই ভেবে দূরে থাক যে এর বিরুদ্ধেই আমার সংগ্রাম।
সকল প্রকার প্রসন্নতা ও আরাম দায়ক বিষয় থেকে দূরে থাক।
১৯.সকল জায়গায় তোমার দাওয়াত কে বুলন্দ করার চেষ্টা করবে।
নিজের নফস এর সাথে এমন আচরন করুন যাতে সে তোমাকে মেনে চলতে বাধ্য হয়।
তোমাদের চোখকে হারাম থেকে বিরত রাখ।
নিজের আবেগ এর উপর প্রাধান্য বিস্তার কর।
২০.নিজেকে সর্বদায় সংগঠন এর কাজের সাথে সম্পর্কিত রাখ এবং
একজন নিবেদিত প্রান সেনার মত নেতার আদেশ মানতে সর্বদায় প্রস্তুত থাক।
===============================
১. তোমরা যে অবস্থায় থাক না কেন আযান শোনার সাথে সাথে নামাযের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করবে।
২. কোরআনকে পাঠ কর এবং এটা নিয়ে গবেষণা কর।
যত কম সময়ই হোক না কেন সেটাকে আজেবাজে কাজে বায় কর না।
৩. সবসময় স্পষ্টবাদী হওয়ার চেষ্টা কর কেননা এর দ্বারায় প্রমান হবে তুমি যে মুসলিম।
আরবি শিখার চেষ্টা কর কেননা কেবলমাত্র আরবি ভাষার মাধ্যমেই কুরআনকে ভালোভাবে বুজা সম্ভব।
৪. কোন বিষয়েই মাত্রারিক্ত তর্কে জড়াবে না। কেননা এটা কোন সময় সফলতা বয়ে না।
৫. কখনোই বেশি হাসবে না কেননা। আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত আত্মা সবসময় শান্তচিত্ত ও ভারি হয়।
৬. কখনোই মশকরা কর না। কেননা একটি মুজাহিদ জাতি গাম্ভিরতা ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না।
৭. শ্রোতা যতটুকুন পছন্দ করে ততটুকুই তোমার আওয়াজকে কর।
কেননা এটা স্বার্থপরতা ও অন্যকে নিপীড়ন করার শামিল।
৮. কখনোই কাওকে ছোট কর না।
কল্যাণ কর ছাড়া অন্য কোন ব্যাপারে কথা বল না।
৯. তোমার প্রতিবেশী কোন ভাই তোমার সাথে পরিচয় হতে না চাইলেও তার সাথে পরিচিত হও।
১০. আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব আমাদের যে সময় দেওয়া হয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশী।
অন্য জনের সময় বাঁচানোর জন্য সবসময় ব্রত হও।
যদি তোমার উপর কোন দায়িত্ব অর্পিত হয় সেটাকে সব চেয়ে সহজ পন্থায় ও সুন্দর করে করার চেষ্টা কর।
১১. সবসময় পরিষ্কার পরিছন্নতার দিকে নজর দিবে।
তোমাদের ঘরবাড়ি; পোশাক পরিচ্ছদ; শরীর ও তোমাদের কাজের জায়গাকে পরিচ্ছন্ন রাখ।
কেননা এই দ্বীন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার উপরেই নির্মিত হয়েছে।
১২. তোমাদের ওয়াদা; তোমাদের কথা ও কাজে সবসময় মিল রাখবে।
শর্ত যাই হোক না কেন সর্বদায় এর উপর অটল অবিচল থাকবে।
১৩.পড়ালেখায় মনোযোগ দাও।
মুসলিমদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা ও ম্যাগাজিন নিয়ে পরস্পর আলোচনা কর।
ছোট করে হলেও নিজস্ব একটা লাইব্রেরি গড়ে তুল।
নির্দিষ্ট একটি বিষয়ে গভীরজ্ঞানের অধিকারী হওয়ার চেষ্টা কর।
১৪. কখনো সরকারের মুখাপেক্ষী হবে না।
কেননা রিজিক এর সবচেয়ে সংকীর্ণ দরজা হল তাদের দরজা।
তবে তোমাদের কে যদি সুযোগ সুবিধা দেয় সেটাকে প্রত্যাখ্যান কর না।
তোমাদের দাওাতকে ও তোমাদের নিজস্ব গতিকে স্তব্ধ করে না দেওয়া পর্যন্ত এর থেকে পৃথক হবে না।
১৫. তোমাদের সম্পদের একটা অংশ সংগঠনে দান কর।
আর ফরজ যাকাত একসাথে করে দাও।
সেটার পরিমান যত সল্পই হোক না কেন সেখান থেকে গরীব দুঃখীদের দান কর।
১৬. অপ্রত্যাশিত বিপদ আসার আগেই স্বল্প পরিমান হলেও সম্পদের একটা অংশ কে সঞ্চয় করে রাখ।
এবং কখনোয় জাঁকজমক পূর্ণ আসবাব পত্র ক্রয়ে সম্পদ বায় কর না।
১৭. সকল অবস্থায় তাওবা ও ইস্তিগফার পাঠ কর।
রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক মিনিট আত্ম সমালোচনা কর।
হারাম থেকে বেঁচে থাকার জন্য সন্দেহ জনক বিষয় থেকে বেঁচে থাক।
১৮. বিনোদন এর জায়গা থেকে এই ভেবে দূরে থাক যে এর বিরুদ্ধেই আমার সংগ্রাম।
সকল প্রকার প্রসন্নতা ও আরাম দায়ক বিষয় থেকে দূরে থাক।
১৯.সকল জায়গায় তোমার দাওয়াত কে বুলন্দ করার চেষ্টা করবে।
নিজের নফস এর সাথে এমন আচরন করুন যাতে সে তোমাকে মেনে চলতে বাধ্য হয়।
তোমাদের চোখকে হারাম থেকে বিরত রাখ।
নিজের আবেগ এর উপর প্রাধান্য বিস্তার কর।
২০.নিজেকে সর্বদায় সংগঠন এর কাজের সাথে সম্পর্কিত রাখ এবং
একজন নিবেদিত প্রান সেনার মত নেতার আদেশ মানতে সর্বদায় প্রস্তুত থাক।
Comment