আলহ। মহান আল্লহর জন্যই সকল প্রশংসা। দুরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক রাসুল সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর।
বৈশ্বিক জিহাদি আন্দোলনের প্রবণতা
আহমাদ আল হামদানের সাক্ষাৎকার দানকারী
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- তোরে হাম্মিং
ইংরেজীতে অনুবাদ- আল মুওয়াহিদীন মিডিয়া
আল মুওয়াহিদীন মিডিয়া
এখানে আল মুওয়াহিদীন মিডিয়ার লোগো
http://Almuwahideenmedia.wordpress.com
সূচিপত্রঃ
আহমাদ আল হামদানের পরিচয়
বৈশ্বিক জিহাদের বরতমান অবস্থা
আল-কায়দার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
প্রজন্মগত পার্থক্য
ভাবাদর্শী চিন্তাশীল ব্যক্তি বা আলেমদের ভুমিকা
ইসলামিক স্টেটের মাঝে চরমপন্থা বা উগ্রবাদের বিস্তার আল মুওয়াহিদীন মিডিয়ার অন্যান্য প্রকাশনা
……………………………………………………………………………
আহমেদ আল হামদানের পরিচয়
এই বইয়ের সাক্ষাতকার দানকারী আহমেদ আল হামদান হলেন “ইসলামিক স্টেট ও আল-কায়দার মধ্যকার পদ্ধতিগত বৈষম্য- কারা সত্যপথ থেকে বিচ্যুত?” নামক বিখ্যাত বইয়ের রচয়িতা। বইটিতে মুলত রয়েছে আল-কায়দা ও ইসলামিক স্টেটের কর্মপন্থার মাঝে বিদ্যমান পার্থক্যের জ্ঞান-গভীর বিশ্লেষণ যা দুই পক্ষের সাংগঠনিক উৎসের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এবং এ বইয়ে এ বিষয়ে উত্তর দেয়া হয়েছে যে, কারা বিচ্যুত হয়েছে সঠিক পথ থেকে, ওই পথ থেকে যেটা ছিল আল-কায়দার পূর্ববর্তী নেতাদের পথ, যাদেরকে মাঝেমাঝে সালাফি জিহাদিদের অনুসারি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এ বইয়ের উদ্দেশ্য হল ইসলামিক স্টেটের মুখপাত্র, আবু মুহাম্মাদ আল আদনানির দাবির সত্যতা যাচাই করা। তার দাবিটি ছিল যে- আজ শেখ আইমান আল জাওয়াহিরির নেতৃত্বে আল-কায়দা শেখ উসামা বিন লাদেনের পথ থেকে সরে গিয়েছে। কিন্তু, তারা নিজেরাই শেখ উসামা বিন লাদেনের জীবদ্দশাতে শায়খের নির্দেশিত পথকে অস্বীকার করেছিল। এ বিষয়ে লেখা সবচেয়ে ভাল বইগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম এবং এ সম্পর্কিত বিষয়ের বিশ্লেষকদের কাছে এ বইটি বহুল জনপ্রিয়। বইটির গুরুত্ব বোঝাতে যে বিষয়টি উল্লেখ করাই যথেষ্ট তা হল- এটির মুল আরবি সংস্করণের ইংরেজি অনুবাদ থেকে প্রায় ১০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং বইটি রাশিয়ান, তুর্কিস্তানি, উর্দু, ইন্দোনেশিয়ান অনুবাদ করা হয়েছে ও সোমালি, সোয়াহিলি, ফরাসী এবং জার্মানি ভাষায় অনুবাদ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এ সাক্ষাৎকারে আহমেদ আল হামদান জিহাদি আন্দোলনের ক্রান্তিকাল সম্পর্কে বর্ণনা করেন যে আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিল আল-কায়দা এবং পরবর্তীতে ISIS আল-কায়দার প্রতিপক্ষরূপে অবতীর্ণ হয়। পাশাপাশি, এ দুইদলের বিতর্কের ক্ষেত্র ও তাদের অগ্রযাত্রায় বিপত্তি নিয়ে আসা ভুলগুলো সম্পর্কে তিনি আলোকপাত করেন।
{এখানে, বানান, ভাষাগত বা অন্য কোনো ভুল থাকলে জানাবেন।}
ইংশাআল্লহ, চলবে...........................
বৈশ্বিক জিহাদি আন্দোলনের প্রবণতা
আহমাদ আল হামদানের সাক্ষাৎকার দানকারী
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- তোরে হাম্মিং
ইংরেজীতে অনুবাদ- আল মুওয়াহিদীন মিডিয়া
আল মুওয়াহিদীন মিডিয়া
এখানে আল মুওয়াহিদীন মিডিয়ার লোগো
http://Almuwahideenmedia.wordpress.com
সূচিপত্রঃ
আহমাদ আল হামদানের পরিচয়
বৈশ্বিক জিহাদের বরতমান অবস্থা
আল-কায়দার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
প্রজন্মগত পার্থক্য
ভাবাদর্শী চিন্তাশীল ব্যক্তি বা আলেমদের ভুমিকা
ইসলামিক স্টেটের মাঝে চরমপন্থা বা উগ্রবাদের বিস্তার আল মুওয়াহিদীন মিডিয়ার অন্যান্য প্রকাশনা
……………………………………………………………………………
আহমেদ আল হামদানের পরিচয়
এই বইয়ের সাক্ষাতকার দানকারী আহমেদ আল হামদান হলেন “ইসলামিক স্টেট ও আল-কায়দার মধ্যকার পদ্ধতিগত বৈষম্য- কারা সত্যপথ থেকে বিচ্যুত?” নামক বিখ্যাত বইয়ের রচয়িতা। বইটিতে মুলত রয়েছে আল-কায়দা ও ইসলামিক স্টেটের কর্মপন্থার মাঝে বিদ্যমান পার্থক্যের জ্ঞান-গভীর বিশ্লেষণ যা দুই পক্ষের সাংগঠনিক উৎসের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এবং এ বইয়ে এ বিষয়ে উত্তর দেয়া হয়েছে যে, কারা বিচ্যুত হয়েছে সঠিক পথ থেকে, ওই পথ থেকে যেটা ছিল আল-কায়দার পূর্ববর্তী নেতাদের পথ, যাদেরকে মাঝেমাঝে সালাফি জিহাদিদের অনুসারি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এ বইয়ের উদ্দেশ্য হল ইসলামিক স্টেটের মুখপাত্র, আবু মুহাম্মাদ আল আদনানির দাবির সত্যতা যাচাই করা। তার দাবিটি ছিল যে- আজ শেখ আইমান আল জাওয়াহিরির নেতৃত্বে আল-কায়দা শেখ উসামা বিন লাদেনের পথ থেকে সরে গিয়েছে। কিন্তু, তারা নিজেরাই শেখ উসামা বিন লাদেনের জীবদ্দশাতে শায়খের নির্দেশিত পথকে অস্বীকার করেছিল। এ বিষয়ে লেখা সবচেয়ে ভাল বইগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম এবং এ সম্পর্কিত বিষয়ের বিশ্লেষকদের কাছে এ বইটি বহুল জনপ্রিয়। বইটির গুরুত্ব বোঝাতে যে বিষয়টি উল্লেখ করাই যথেষ্ট তা হল- এটির মুল আরবি সংস্করণের ইংরেজি অনুবাদ থেকে প্রায় ১০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং বইটি রাশিয়ান, তুর্কিস্তানি, উর্দু, ইন্দোনেশিয়ান অনুবাদ করা হয়েছে ও সোমালি, সোয়াহিলি, ফরাসী এবং জার্মানি ভাষায় অনুবাদ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এ সাক্ষাৎকারে আহমেদ আল হামদান জিহাদি আন্দোলনের ক্রান্তিকাল সম্পর্কে বর্ণনা করেন যে আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিল আল-কায়দা এবং পরবর্তীতে ISIS আল-কায়দার প্রতিপক্ষরূপে অবতীর্ণ হয়। পাশাপাশি, এ দুইদলের বিতর্কের ক্ষেত্র ও তাদের অগ্রযাত্রায় বিপত্তি নিয়ে আসা ভুলগুলো সম্পর্কে তিনি আলোকপাত করেন।
{এখানে, বানান, ভাষাগত বা অন্য কোনো ভুল থাকলে জানাবেন।}
ইংশাআল্লহ, চলবে...........................
Comment