সবাই স্বীকার করে যে, বর্তমান বিশ্বে মুসলিমদের দুরাবস্থার জন্য আমেরিকাও ইসরাইল দায়ী, এর থেকে উত্তরণে নানা জনে নানা রকম ফর্মুলা দিয়ে থাকে, সে সব ফর্মুলার কোনটাই ফায়দাজনক হয়নি। তবে লোন উলফ হামলার ফর্মুলাটি শেষ পর্যন্ত আমেরিকা ও পশ্চিমাদের মুসলিম হত্যা থেকে বিরত রাখবে বলে যুদ্ধ বিশেষজ্ঞদের ধারনা। আপনারাও ফর্মুলাটি যাচাই করে দেখতে পারেন।
নিচের নিবন্ধে লোন উলফ হামলার শরঈ দালায়েল আলোচনা করা হবে না, বরং দেখানো হবে বিলিয়ন বিলিয়ন মুসলিমের হত্যাকারী ও যুগের হোবল আমেরিকা তথা পশ্চিমা বিশ্বকে আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত করে নিস্তেজ করে দেওয়ার কৌশল ও তার ফলাফলের বাস্তবতা ইনশা আল্লাহ। শরঈ দালায়েল জানতে পড়ুন-
একাকী জিহাদের বিধিবিধান!” – শায়খুল মুজাহিদ হামুদ আত তামিমি হাফিজাহুল্লাহ
সম্প্রতি ফ্রান্সের নিস, জার্মানির বার্লিন, যুক্তরাজ্যের ওয়েস্টমিনিস্টারের পর এবার স্পেনের বার্সেলোনা। যেখানে লোন উলফ হামলার জন্য ব্যবহার করা হয়নি কোনও বিস্ফোরক বা মারণাস্ত্র। বরং নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় গাড়িই হয়ে উঠলো পশ্চিমাদের হত্যার হাতিয়ার। আর সর্বশেষ এই হাতিয়ারের আঘাতে প্রাণ হারালো ১৪ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক। ইউরোপজুড়ে গাড়ি হামলার সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে গাড়িই হয়ে উঠছে পশ্চিমাদের আতঙ্কের কারণ।
শুক্রবার নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে, গাড়ি হামলার কারণে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়া এবং প্রভাবের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
স্পেনের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বার্সেলোনার লাস রামব্লাসে দিয়ে হামলার ঘটনায় ১৩ জন নিহত হন। এরপর স্থানীয় সময় মধ্যরাতের দিকে ক্যামব্রিলসের কাছে আরেকটি হামলার প্রচেষ্টা হলেও তা ঠেকিয়ে দেওয়ার দাবি করে পুলিশ। ওই ঘটনায় সাতজন (ছয় পথচারী ও এক পুলিশ) আহত হন। এই দুই হামলার আগে বৃহস্পতিবার সকালে আলকানার এলাকার একটি বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। এতে একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হন। এটিকে প্রথমে দুর্ঘটনা বলে মনে করা হলেও এখন পুলিশ ধারণা করছে তিনটি ঘটনার সংযোগ রয়েছে।
লোন উলফ হামলার প্রভাব!
এই হামলার পর পশ্চিমা বিশ্ব ও তাদের সহযোগীদের নিরাপত্তার বিষয়টি আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হলো। কোনও রেস্টুরেন্ট কিংবা ঘরের কাছে রাস্তাতেও এখন আর কেউ নিরাপদ নন। যেকোনও সময় যেকোনও স্থানেই হামলার শিকার হতে পারে তারা। আর এসব হামলা চালানোর জন্য খুব বড় কোনও অস্ত্রের দরকার নেই। গাড়িই হয়ে উঠতে পারে ভয়ংকর অস্ত্র। গত দুই বছরে এমন বেশ কয়েকটি হামলা হয়েছে।
কয়েক বছরের গবেষণায় দেখা গেছে, কোনও সমাজে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য খুব সাধারণ পথ ব্যবহার করলেই হয়। আর এই গাড়ি হামলা সেই আতঙ্কই তৈরি করছে।
লন্ডনে ওয়েস্টমিনিস্টারে হামলার পর বিবিসির বিশ্লেষণে বলা হয়, হামলাটি আত্মঘাতী কিংবা আধা-আত্মঘাতী। ছিল না অতিরিক্ত প্রযুক্তি নির্ভরতা, লাগেনি ভারী অস্ত্র। ফ্রান্সের নিস ও বার্লিনে বড়দিনের মার্কেটের হামলার কায়দায় গাড়ি ব্যবহৃত হয়েছে প্রধানভাবে। ওই দুই হামলায় চালক কোনও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেনি। এর আগে ২০১৩ সালে উলউইচ ব্যারাকে লি রিগবি নামের এক সেনাকে গাড়িচাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। ফলে বিষয়টি এখন একেবারে স্পষ্ট হয়ে গেছে, লোন উলফ হামলা চালাতে একটি গাড়িই যথেষ্ট। আর তাতেই ছড়িয়ে পড়বে আতঙ্ক। এমন হামলা ঠেকানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও খুব বেশি কিছু করার থাকে না।
লোন উলফ হামলার ফলাফল!
রাজনীতিবিষয়ক পশ্চিমা বিশ্লেষক মার্ক হেদারিংটন ও এলিজাবেথ সুহায় জানান, সাধারণ মানুষ যখন লোন উলফ হামলার ভয়ে থাকে তখন নিরাপত্তার জন্য নিজেদের মৌলিক অধিকারে ছাড় দিতেও প্রস্তুত হয়ে যান তারা। আর তখনই সমাজে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
দুই বিশ্লেষক আরও জানান, লোন উলফ হামলার হামলার মূল লক্ষ্য হলো আতঙ্ক ছড়ানো। মানসিকভাবে সবাইকে বিপর্যস্ত করে ফেলা। সবার মাঝেই তখন আতঙ্ক কাজ করে যে আমার উপর কিংবা আমার কাছের মানুষের উপর কি এমন হামলা হতে পারে। আমি এখন কী করতে পারি।
তারা আরও জানান, আর এই উপায় খুঁজতে গিয়ে আমরা নিজেদের শান্ত রাখার চেষ্টা করি। যেমন- ৯/১১ এর হামলার পর অনেকে হয়তো এটা ভেবে সান্ত্বনা খুঁজছিলেন যে শুধু ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের মতো বড় অফিসেই এমন হামলা হতে পারে! কিন্তু ট্রাক, ভ্যান ও গাড়ি হামলা যেকোনও সময় যেকোনও অবস্থাতেই হতে পারে। এই আতঙ্কই পশ্চিমা সমাজকে অস্থিতিশীল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
এমন হামলায় অবশ্য নিহত হওয়ার হার খুবই কম। যুক্তরাষ্ট্রেই বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসীরা গাড়ি হামলায় যে পরিমাণ মানুষ হত্যা করে সে তুলনায় এই সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু এই পরিসংখ্যান তো আর আতঙ্ক দূর করতে পারে না। অন্য যেকোনও লোন উলফ হামলার চেয়ে এই হামলার আশঙ্কা আলাদা।
লোন উলফ হামলার চিরাচরিত অস্ত্র ব্যবহার না করে বার্সেলোনায় এই হামলায় পশ্চিমাদের অসহায়ত্বের দৃশ্যই যেন ফুটে উঠেছে। যেকোনও বস্তুই অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে। তাই সবসময়ই পূর্ব প্রস্তুতি সম্ভব নয়। একটি ভ্যান সংগ্রহ করে পশ্চিমাদের হত্যা করতে খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। শুধু প্রয়োজন ইচ্ছা।
আর এই ভয় ও আতঙ্ক সমাজ ও রাজনীতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। ইউরোপে সাম্প্রতিক সময়ের এই হামলাগুলো এমনই স্বাক্ষ্য দেয়। ব্রিটিশ গবেষণা সংস্থা চাথাম হাউসের এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, ইউরোপের বেশিরভাগ মানুষই মুসলিম প্রধান দেশগুলোর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পক্ষে।
লোন উলফ হামলার কৌশলগত সাফল্য
এভাবে লোন এটাকের ধারাবাহিকতা রক্ষা করলে খুব শিগ্রই স্বয়ং পশ্চিমা বিশ্বের জনগণই সরকারকে মুসলিম হত্যায় বাঁধা দিবে, অথবা পশ্চিমারা মুসলিম ভুমিতে আগ্রাসন চালানো থেকে নিজেদের বিরত রাখবে। অথবা জনগণের নিরাপত্তায় বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিজেদের ফতুর করে তুলবে।
মোট কথা জিহাদিদের পরিচালিত লোন হামলার ফলাফল হল, হয়তো পশ্চিমারা নিজেদের গুটিয়ে নিবে অথবা নিজেদের এক দিন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে। আর পশ্চিমাদের পতন হলে খিলাফাহ দ্রুতই ফিরে আসবে ইনশা আল্লাহ।
নিচের নিবন্ধে লোন উলফ হামলার শরঈ দালায়েল আলোচনা করা হবে না, বরং দেখানো হবে বিলিয়ন বিলিয়ন মুসলিমের হত্যাকারী ও যুগের হোবল আমেরিকা তথা পশ্চিমা বিশ্বকে আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত করে নিস্তেজ করে দেওয়ার কৌশল ও তার ফলাফলের বাস্তবতা ইনশা আল্লাহ। শরঈ দালায়েল জানতে পড়ুন-
একাকী জিহাদের বিধিবিধান!” – শায়খুল মুজাহিদ হামুদ আত তামিমি হাফিজাহুল্লাহ
সম্প্রতি ফ্রান্সের নিস, জার্মানির বার্লিন, যুক্তরাজ্যের ওয়েস্টমিনিস্টারের পর এবার স্পেনের বার্সেলোনা। যেখানে লোন উলফ হামলার জন্য ব্যবহার করা হয়নি কোনও বিস্ফোরক বা মারণাস্ত্র। বরং নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় গাড়িই হয়ে উঠলো পশ্চিমাদের হত্যার হাতিয়ার। আর সর্বশেষ এই হাতিয়ারের আঘাতে প্রাণ হারালো ১৪ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক। ইউরোপজুড়ে গাড়ি হামলার সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে গাড়িই হয়ে উঠছে পশ্চিমাদের আতঙ্কের কারণ।
শুক্রবার নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে, গাড়ি হামলার কারণে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়া এবং প্রভাবের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
স্পেনের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বার্সেলোনার লাস রামব্লাসে দিয়ে হামলার ঘটনায় ১৩ জন নিহত হন। এরপর স্থানীয় সময় মধ্যরাতের দিকে ক্যামব্রিলসের কাছে আরেকটি হামলার প্রচেষ্টা হলেও তা ঠেকিয়ে দেওয়ার দাবি করে পুলিশ। ওই ঘটনায় সাতজন (ছয় পথচারী ও এক পুলিশ) আহত হন। এই দুই হামলার আগে বৃহস্পতিবার সকালে আলকানার এলাকার একটি বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। এতে একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হন। এটিকে প্রথমে দুর্ঘটনা বলে মনে করা হলেও এখন পুলিশ ধারণা করছে তিনটি ঘটনার সংযোগ রয়েছে।
লোন উলফ হামলার প্রভাব!
এই হামলার পর পশ্চিমা বিশ্ব ও তাদের সহযোগীদের নিরাপত্তার বিষয়টি আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হলো। কোনও রেস্টুরেন্ট কিংবা ঘরের কাছে রাস্তাতেও এখন আর কেউ নিরাপদ নন। যেকোনও সময় যেকোনও স্থানেই হামলার শিকার হতে পারে তারা। আর এসব হামলা চালানোর জন্য খুব বড় কোনও অস্ত্রের দরকার নেই। গাড়িই হয়ে উঠতে পারে ভয়ংকর অস্ত্র। গত দুই বছরে এমন বেশ কয়েকটি হামলা হয়েছে।
কয়েক বছরের গবেষণায় দেখা গেছে, কোনও সমাজে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য খুব সাধারণ পথ ব্যবহার করলেই হয়। আর এই গাড়ি হামলা সেই আতঙ্কই তৈরি করছে।
লন্ডনে ওয়েস্টমিনিস্টারে হামলার পর বিবিসির বিশ্লেষণে বলা হয়, হামলাটি আত্মঘাতী কিংবা আধা-আত্মঘাতী। ছিল না অতিরিক্ত প্রযুক্তি নির্ভরতা, লাগেনি ভারী অস্ত্র। ফ্রান্সের নিস ও বার্লিনে বড়দিনের মার্কেটের হামলার কায়দায় গাড়ি ব্যবহৃত হয়েছে প্রধানভাবে। ওই দুই হামলায় চালক কোনও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেনি। এর আগে ২০১৩ সালে উলউইচ ব্যারাকে লি রিগবি নামের এক সেনাকে গাড়িচাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। ফলে বিষয়টি এখন একেবারে স্পষ্ট হয়ে গেছে, লোন উলফ হামলা চালাতে একটি গাড়িই যথেষ্ট। আর তাতেই ছড়িয়ে পড়বে আতঙ্ক। এমন হামলা ঠেকানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও খুব বেশি কিছু করার থাকে না।
লোন উলফ হামলার ফলাফল!
রাজনীতিবিষয়ক পশ্চিমা বিশ্লেষক মার্ক হেদারিংটন ও এলিজাবেথ সুহায় জানান, সাধারণ মানুষ যখন লোন উলফ হামলার ভয়ে থাকে তখন নিরাপত্তার জন্য নিজেদের মৌলিক অধিকারে ছাড় দিতেও প্রস্তুত হয়ে যান তারা। আর তখনই সমাজে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
দুই বিশ্লেষক আরও জানান, লোন উলফ হামলার হামলার মূল লক্ষ্য হলো আতঙ্ক ছড়ানো। মানসিকভাবে সবাইকে বিপর্যস্ত করে ফেলা। সবার মাঝেই তখন আতঙ্ক কাজ করে যে আমার উপর কিংবা আমার কাছের মানুষের উপর কি এমন হামলা হতে পারে। আমি এখন কী করতে পারি।
তারা আরও জানান, আর এই উপায় খুঁজতে গিয়ে আমরা নিজেদের শান্ত রাখার চেষ্টা করি। যেমন- ৯/১১ এর হামলার পর অনেকে হয়তো এটা ভেবে সান্ত্বনা খুঁজছিলেন যে শুধু ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের মতো বড় অফিসেই এমন হামলা হতে পারে! কিন্তু ট্রাক, ভ্যান ও গাড়ি হামলা যেকোনও সময় যেকোনও অবস্থাতেই হতে পারে। এই আতঙ্কই পশ্চিমা সমাজকে অস্থিতিশীল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
এমন হামলায় অবশ্য নিহত হওয়ার হার খুবই কম। যুক্তরাষ্ট্রেই বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসীরা গাড়ি হামলায় যে পরিমাণ মানুষ হত্যা করে সে তুলনায় এই সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু এই পরিসংখ্যান তো আর আতঙ্ক দূর করতে পারে না। অন্য যেকোনও লোন উলফ হামলার চেয়ে এই হামলার আশঙ্কা আলাদা।
লোন উলফ হামলার চিরাচরিত অস্ত্র ব্যবহার না করে বার্সেলোনায় এই হামলায় পশ্চিমাদের অসহায়ত্বের দৃশ্যই যেন ফুটে উঠেছে। যেকোনও বস্তুই অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে। তাই সবসময়ই পূর্ব প্রস্তুতি সম্ভব নয়। একটি ভ্যান সংগ্রহ করে পশ্চিমাদের হত্যা করতে খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। শুধু প্রয়োজন ইচ্ছা।
আর এই ভয় ও আতঙ্ক সমাজ ও রাজনীতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। ইউরোপে সাম্প্রতিক সময়ের এই হামলাগুলো এমনই স্বাক্ষ্য দেয়। ব্রিটিশ গবেষণা সংস্থা চাথাম হাউসের এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, ইউরোপের বেশিরভাগ মানুষই মুসলিম প্রধান দেশগুলোর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পক্ষে।
লোন উলফ হামলার কৌশলগত সাফল্য
এভাবে লোন এটাকের ধারাবাহিকতা রক্ষা করলে খুব শিগ্রই স্বয়ং পশ্চিমা বিশ্বের জনগণই সরকারকে মুসলিম হত্যায় বাঁধা দিবে, অথবা পশ্চিমারা মুসলিম ভুমিতে আগ্রাসন চালানো থেকে নিজেদের বিরত রাখবে। অথবা জনগণের নিরাপত্তায় বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিজেদের ফতুর করে তুলবে।
মোট কথা জিহাদিদের পরিচালিত লোন হামলার ফলাফল হল, হয়তো পশ্চিমারা নিজেদের গুটিয়ে নিবে অথবা নিজেদের এক দিন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে। আর পশ্চিমাদের পতন হলে খিলাফাহ দ্রুতই ফিরে আসবে ইনশা আল্লাহ।
Comment