আল-কায়েদার কর্যক্রম শুধু জিহাদের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়, আল-কায়েদা কেবল একটা জিহাদি সংগঠনই নয়; বরং আল-কায়েদার টার্গেট পূর্ণ দ্বীন কায়েম করা। কুফর-ভিত্তিক সমাজ-ব্যবস্থা পাল্টে দিয়ে শরীয়া-ভিত্তিক শাসন কায়েম করা। খিলাফা আলা মিনহাজিন নুবুওয়্যাহ্ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। সমাজের প্রতিটি স্তর, প্রতিটি মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র কুরআন ও সুন্নাহ’র আলোয় আলোকিত করা। দুনিয়ামুখী মানুষদের আখেরাতমুখী করা। আল্লাহ-ভুলা বান্দাকে আল্লাহর দিকে টেনে নেয়া।
এ কারণেই আপনারা দেখতে পাবেন, যে কেউ আল-কায়েদার সদস্য হতে চাইলেই আল-কায়েদা তাকে সদস্য বানায় না, যতক্ষণ না তাকে একজন দ্বীনদার ব্যক্তিরূপে গড়ে তোলে। একজন মানুষের যথাসাধ্য ইসলাহ ও আত্মশুদ্ধি করে একজন দ্বীনদার ও দ্বীনপ্রেমী ব্যক্তিতে পরিণত করার পরই কেবল তাকে সদস্য বানায়।
অধিকন্তু আল-কায়েদা সদস্য বানায় কমসংখ্যক ব্যক্তিকেই, কিন্তু সমাজের সর্বস্তরেই তার ইসলাহী কার্যক্রম পরিচালনা করে। কারণ, আল-কায়েদার উদ্দেশ্য শুধু কিছু ব্যক্তিকে সদস্য বানিয়ে তাদের দিয়ে যুদ্ধ করে ক্ষমতা দখল করত ইসলাম কায়েমের চেষ্টা করা নয়, বরং তার উদ্দেশ্য গোটা সমাজ ও সমাজের মানুষকেই পরিশুদ্ধ করে দ্বীনদার ও দ্বীনপ্রেমী বানানো। কাজেই, আল-কায়েদা যেমন একটি জিহাদি সংগঠন, তেমনি একটি ইসলাহী মিশন। বিষয়টি ভালভাবে মনে রাখা চাই। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তির শিকার না হওয়া চাই। যারা আল-কায়েদার সদস্য বা সমর্থক, তাদের উচিৎ নিজেকে এবং নিজের পরিবার-পরিজন ও অধিনস্থদের দ্বীনের উপর উঠানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করা। এমনটি যেন না হয় যে, জিহাদের কথা বলে বলে বাকি সব ভুলে যাই। যেন মনে না করি- জিহাদ পেয়ে গেছি আর কিছুর দরকার নেই। নিজের মাঝেও দ্বীন প্রতিষ্ঠা করুন, সমাজ বদলানোর চেষ্টায়ও নিয়োজিত থাকুন।
এ কারণেই আপনারা দেখতে পাবেন, যে কেউ আল-কায়েদার সদস্য হতে চাইলেই আল-কায়েদা তাকে সদস্য বানায় না, যতক্ষণ না তাকে একজন দ্বীনদার ব্যক্তিরূপে গড়ে তোলে। একজন মানুষের যথাসাধ্য ইসলাহ ও আত্মশুদ্ধি করে একজন দ্বীনদার ও দ্বীনপ্রেমী ব্যক্তিতে পরিণত করার পরই কেবল তাকে সদস্য বানায়।
অধিকন্তু আল-কায়েদা সদস্য বানায় কমসংখ্যক ব্যক্তিকেই, কিন্তু সমাজের সর্বস্তরেই তার ইসলাহী কার্যক্রম পরিচালনা করে। কারণ, আল-কায়েদার উদ্দেশ্য শুধু কিছু ব্যক্তিকে সদস্য বানিয়ে তাদের দিয়ে যুদ্ধ করে ক্ষমতা দখল করত ইসলাম কায়েমের চেষ্টা করা নয়, বরং তার উদ্দেশ্য গোটা সমাজ ও সমাজের মানুষকেই পরিশুদ্ধ করে দ্বীনদার ও দ্বীনপ্রেমী বানানো। কাজেই, আল-কায়েদা যেমন একটি জিহাদি সংগঠন, তেমনি একটি ইসলাহী মিশন। বিষয়টি ভালভাবে মনে রাখা চাই। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তির শিকার না হওয়া চাই। যারা আল-কায়েদার সদস্য বা সমর্থক, তাদের উচিৎ নিজেকে এবং নিজের পরিবার-পরিজন ও অধিনস্থদের দ্বীনের উপর উঠানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করা। এমনটি যেন না হয় যে, জিহাদের কথা বলে বলে বাকি সব ভুলে যাই। যেন মনে না করি- জিহাদ পেয়ে গেছি আর কিছুর দরকার নেই। নিজের মাঝেও দ্বীন প্রতিষ্ঠা করুন, সমাজ বদলানোর চেষ্টায়ও নিয়োজিত থাকুন।
Comment