দারুল উলুম দেওবন্দ আল-কায়েদা আন্দোলনকে দায়ী করেন

[noya jongi]

এটাই কী ছিল দেওবন্দের আদর্শ!??
দেওবন্দ প্রতিষ্ঠার লক্ষ ও উদ্দ্যেশ্য!!!!!????
আল্লাহ আমাদের সকলকে সত্য বুঝার তাওফিক দান করুন। আমিন।

দারুল উলুম দেওবন্দ আল-কায়েদা আন্দোলনকে দায়ী করেন
Darul Uloom Deoband, 08/09/14


আল-কায়েদার প্রধান আইমান আল-জাওয়াহিরির ভিডিও টেপটি সংগঠনটির ভারত বিভাগের ঘোষণাটি মুসলিম বিরোধী এবং একটি শঙ্কিত কাজ। ভাইস চ্যান্সেলর মুফতি আবুল কাসিম নোমানি বলেন যে ভারতীয় মুসলমানরা অহিংস এবং তারা তাদের দেশকে ভালবাসে তারা কখনও একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ দ্বারা প্ররোচিত হবে না। ভারতীয় উপমহাদেশে তার শাখা তৈরির ঘোষণা করে আল কায়েদার ভিডিও বার্তায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মুফতি নোমানী বলেন, "ইসলাম একটি অহিংস ধর্ম যা সমগ্র বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রচারের কথা বলে। এই শান্তিপূর্ণ ধর্মের অনুসারী কখনোই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আর্গুমেন্ট কিনতে পারবেন না। " তিনি জোর দিয়ে বলেন যে ভারতীয় মুসলমানরা ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচার বিভাগে বিশ্বাসী; অতএব এই ধরনের উস্কানি ভারতীয় মুসলমানদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে না। কিন্তু, তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে আয়মান আল-জাওয়াহিরির নতুন ভিডিও টেপ ভারতীয় মুসলমানদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে এবং দেশের সাম্প্রদায়িক বাহিনী মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিষ ছড়ানোর এই সুযোগটি দখল করতে পারে। উপাচার্যের ভয় ছিল যে এই পদক্ষেপটি অসত্য মুসলমানদেরকে মিথ্যা সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে গ্রেফতারের কারণ হতে পারে কারণ অনেক মুসলিম যুবক আগে তথাকথিত সিআইআই বা ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সদস্য হওয়ার কারণে নির্যাতন ও কারাদণ্ডের শিকার হয়েছিল। মুফতি নোমানী 2008 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত দারুল উলুম এবং সর্বভারতীয় বিরোধী সন্ত্রাসবাদ কনফারেন্সে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ফতোয়ার কথা উল্লেখ করেছেন, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রচার মাধ্যমগুলোতে প্রশংসিত হয়েছিল। ভাইস চ্যান্সেলর সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা এবং মিডিয়াকে ভিডিও টেপের পিছনে সত্যের তদন্ত করার জন্য জোরালো পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাদের মতে, এটি ভারতীয় মুসলমানদের বিরুদ্ধে রক্ষিত ঐ ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে যাতে তাদের গ্রেফতার করা যায়।
লিঙ্কঃ http://www.darululoom-deoband.com/ur...?lang=en&id=49

[murabit]

بدلےگا زمانہ لاکھوں مگر قرآن نہ بدلا جائےگا
ہرقول الٰہ ہرقول رسول فرمان نہ بدلا جائےگا

এই সেই দারুল উলূম যার ব্যপারে মাওঃ রিয়াছত আলি বিজনুরি রাহিঃ গেয়েছিলেনঃ
کہسار یہاں دب جاتے ہیں طوفان یہاں رک جاتے ہیں
اس کاخ فقیری کے اگے شاہوں کے محل جھک جاتے ہیں
আজ এখানের তারাই নতজানু হয়ে পড়েছে।
ہے عزمِ حسینؔ احمد سے بپا ہنگامۂ گیرودار یہاں
شاخوں کی لچک بن جاتی ہے باطل کے لیے تلوار یہاں
তারা যে কোন উপকরন কে বাতিলের বিরোদ্ধে তরবারি হিসেবে ব্যবহার করতেন আজ তারা বাতিলদের সেবা করে যাচ্ছে।
سوبار سنوارا ہے ہم نے، اس ملک کے گیسوائے برہم کو
یہ اہلِ جنوں بتلائیں گے، کیا ہم نے دیا ہے عالم کو
আজ তারাই অশান্ত বিভ্রান্ত।বাতেলের করুনা প্রার্থি।

اسلام کے اس مرکز سے ہوئی تقدیس عیاں آزادی کی
اس بامِ حرم سے گونجی ہے سو بار اذاں آزادی کی

আজ এখানের কর্নধারগন নিজেদের দ্বীন-ঈমান, ইতিহাস-ঐতিহ্যকে, ছেড়ে দিয়ে ইহুদী বনিকদের বেশ অবলনবন করে বসেছেন।ইংরেজদের গুলামির বদলে হিন্দুদের গুলামিকে নিয়ামত মনে করে বসে আছে।

[ফুরসান৪৭]

ভাই এই সব লোকদের ক্ষেত্রে দলিল দিয়ে কথা বলবেন তাহলে সকল দায়ী ভাই সহজে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ

[stterpthejatri]

এটাই কী ছিল দেওবন্দের আদর্শ!??
দেওবন্দ প্রতিষ্ঠার লক্ষ ও উদ্দ্যেশ্য!!!!!????
আল্লাহ আমাদের সকলকে সত্য বুঝার তাওফিক দান করুন। আমিন।

দারুল উলুম দেওবন্দ আল-কায়েদা আন্দোলনকে দায়ী করেন
Darul Uloom Deoband, 08/09/14


আল-কায়েদার প্রধান আইমান আল-জাওয়াহিরির ভিডিও টেপটি সংগঠনটির ভারত বিভাগের ঘোষণাটি মুসলিম বিরোধী এবং একটি শঙ্কিত কাজ। ভাইস চ্যান্সেলর মুফতি আবুল কাসিম নোমানি বলেন যে ভারতীয় মুসলমানরা অহিংস এবং তারা তাদের দেশকে ভালবাসে তারা কখনও একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ দ্বারা প্ররোচিত হবে না। ভারতীয় উপমহাদেশে তার শাখা তৈরির ঘোষণা করে আল কায়েদার ভিডিও বার্তায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মুফতি নোমানী বলেন, "ইসলাম একটি অহিংস ধর্ম যা সমগ্র বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রচারের কথা বলে। এই শান্তিপূর্ণ ধর্মের অনুসারী কখনোই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আর্গুমেন্ট কিনতে পারবেন না। " তিনি জোর দিয়ে বলেন যে ভারতীয় মুসলমানরা ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচার বিভাগে বিশ্বাসী; অতএব এই ধরনের উস্কানি ভারতীয় মুসলমানদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে না। কিন্তু, তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে আয়মান আল-জাওয়াহিরির নতুন ভিডিও টেপ ভারতীয় মুসলমানদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে এবং দেশের সাম্প্রদায়িক বাহিনী মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিষ ছড়ানোর এই সুযোগটি দখল করতে পারে। উপাচার্যের ভয় ছিল যে এই পদক্ষেপটি অসত্য মুসলমানদেরকে মিথ্যা সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে গ্রেফতারের কারণ হতে পারে কারণ অনেক মুসলিম যুবক আগে তথাকথিত সিআইআই বা ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সদস্য হওয়ার কারণে নির্যাতন ও কারাদণ্ডের শিকার হয়েছিল। মুফতি নোমানী 2008 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত দারুল উলুম এবং সর্বভারতীয় বিরোধী সন্ত্রাসবাদ কনফারেন্সে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ফতোয়ার কথা উল্লেখ করেছেন, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রচার মাধ্যমগুলোতে প্রশংসিত হয়েছিল। ভাইস চ্যান্সেলর সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা এবং মিডিয়াকে ভিডিও টেপের পিছনে সত্যের তদন্ত করার জন্য জোরালো পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাদের মতে, এটি ভারতীয় মুসলমানদের বিরুদ্ধে রক্ষিত ঐ ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে যাতে তাদের গ্রেফতার করা যায়।
লিঙ্কঃ http://www.darululoom-deoband.com/ur...?lang=en&id=49

এই কথাগুলো তো মারাত্ম কথা। যার দ্বারা ঈমানও চলে যেতে পারে। তাই একজনক ঈমান থেকে খারেজ করতে হলে দলিলের প্রয়োজন। দলিল ছাড়া এসব কথা বলা সাধারণ ভাইদের জন্যও ক্ষতিকর, যারা সবে মাত্র এই পথে এসেছে।

[Sohail]

প্রিয় ভাই, এধরণের নিউসের ক্ষেত্রে খবু বেশী সতর্ক থেকে পোস্ট দিবেন। কারণ একটু ভুলের জন্য বড় ধরণের মাশুল দিতে হবে। তাছাড়া সত্যতা যাচাইয়ের জন্য লিংক সাথে করে দিয়ে দিবেন। আমি আমাদের ভাইদের বলবো এমন নিউজগুলো কোন মিদিয়ার মাধ্যনে যেনো হয়, ব্যক্তি আইডি থেকে নয়।