অনেকেই মেনে নিতে পারেন না, সমাজের মুরব্বী আলেমগণ আসলেই ভুলের মধ্যে আছেন ৷ যারাই বা মেনে নিয়েছেন ,তাদেরও অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন যে,তারা হয়ত বুঝেসুজেই জিহাদ-বিমুখতা গ্রহণ করেছেন৷ আমি যখন হযরত আসেম ওমর (হাঃ)এর বই দিয়ে এপথে দূর্বলভাবে হাঁটতে শুরু করি, তখন প্রথম দিকে মুরুব্বীদের মতের বিপরীত একেকটি কথা পড়তাম ,আর এক-আধ মিনিট বিরতি দিয়ে ভাবতাম, আমাদের মুরুব্বীরা নিশ্চই এসব কথা জানেন,এরপরও যখন বাহ্যিক দাবীর বিপরীত কাজ করছেন, তার অর্থ, এতে নিগূঢ় কোন রহস্য আছে৷
আসলেই একজন ভন্ড পীরকে যত সহজে ঠগ ও প্রতারক ভাবা যায় , একজন "হকপন্থী"(!) কেএমনটা ভাবা ঠিক ততটাই কঠিন ৷
এখানে আমি দেখাতে চেষ্টা করবো, আল্লাহর বিধান কার্যত অগ্রাহ্য করার পরও একজন মানুষ কেমন করে নিজের বিবেকের কাছে বিশ্বস্ত থাকতে পারে?! মনোজগতের কোন আবহের বশে এমনটা করা হয় ?!
দ্বীনের জন্য যখন একজন মানুষ বেদনা অনুভব করেন ,তখন তার চোখে নানান বিপর্যয় ধরা পড়ে;কারো চোখে অনধিক , কারো চোখে একাধিক, আবার কারো চোখে ততোধিক৷ এসব বিষয় তার বিষাদ বাড়িয়ে দেয় ৷ তখন সে নিজের দেখার উপর ভিত্তি করে একটা কিছুকে নিজের মিশন বানিয়ে নেয় , আর এখানেই ঘটে পদস্খলন৷ এক্ষেত্রে অবশ্যি পরিবেশ এবং পূর্বসূরীদের ভক্তিরও যথেষ্ট প্রভাব থাকে৷
এভাবেই একজন নিষ্ঠাবান ধর্মসেবক কুরআন নির্দেশিত পথ থেকে যোজন যোজন দূরে চলে যায়৷ঐ যে গোড়ায় নিজের দেখার উপর ভিত্তিস্থাপন!
একারণেই একজন ভন্ডপীর আর একজন জিহাদবিমুখ অক্লান্ত পরীশ্রমী দ্বীনদরদীকে এক করে দেখা যায় না৷ দেখতে বলাও হয়না৷ যেটি করতে বলা হয়,সেটি হচ্ছে,তাদের অনুসরণ ছেড়ে দেয়া৷ আমরা গালমন্দও চাইনা, অতিশয়তার চূড়ান্ত রূপ পূজাও চাই না৷
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন৷
আসলেই একজন ভন্ড পীরকে যত সহজে ঠগ ও প্রতারক ভাবা যায় , একজন "হকপন্থী"(!) কেএমনটা ভাবা ঠিক ততটাই কঠিন ৷
এখানে আমি দেখাতে চেষ্টা করবো, আল্লাহর বিধান কার্যত অগ্রাহ্য করার পরও একজন মানুষ কেমন করে নিজের বিবেকের কাছে বিশ্বস্ত থাকতে পারে?! মনোজগতের কোন আবহের বশে এমনটা করা হয় ?!
দ্বীনের জন্য যখন একজন মানুষ বেদনা অনুভব করেন ,তখন তার চোখে নানান বিপর্যয় ধরা পড়ে;কারো চোখে অনধিক , কারো চোখে একাধিক, আবার কারো চোখে ততোধিক৷ এসব বিষয় তার বিষাদ বাড়িয়ে দেয় ৷ তখন সে নিজের দেখার উপর ভিত্তি করে একটা কিছুকে নিজের মিশন বানিয়ে নেয় , আর এখানেই ঘটে পদস্খলন৷ এক্ষেত্রে অবশ্যি পরিবেশ এবং পূর্বসূরীদের ভক্তিরও যথেষ্ট প্রভাব থাকে৷
এভাবেই একজন নিষ্ঠাবান ধর্মসেবক কুরআন নির্দেশিত পথ থেকে যোজন যোজন দূরে চলে যায়৷ঐ যে গোড়ায় নিজের দেখার উপর ভিত্তিস্থাপন!
একারণেই একজন ভন্ডপীর আর একজন জিহাদবিমুখ অক্লান্ত পরীশ্রমী দ্বীনদরদীকে এক করে দেখা যায় না৷ দেখতে বলাও হয়না৷ যেটি করতে বলা হয়,সেটি হচ্ছে,তাদের অনুসরণ ছেড়ে দেয়া৷ আমরা গালমন্দও চাইনা, অতিশয়তার চূড়ান্ত রূপ পূজাও চাই না৷
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন৷
Comment