হজরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম জিজ্ঞেস করলেন-আমাকে বলুন ইহসান কি?
তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন - ইহসান হলো তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, মনে হয় জেনো তুমি আল্লাহকে দেখছো। আর যদি তুমি আল্লাহকে দেখছো এমনভাব তোমার ভেতরে তৈরী না হয়, তবে এতটুকু জেনো হয় যে, আল্লাহ তোমাকে দেখছেন।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমার! উপরোক্ত হাদিসের ভাষ্যানুযায়ী আমরা জানতে পারলাম ইহসান হলো - প্রতিটি ইবাদাতকে এমনভাবে করা, জেনো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লাকে আমি দেখছি অথবা এবাদতের সময় নুন্যতম এতটুকু অবস্থা আমার দিলে উদয় হওয়া, যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তো অবশ্যই আমাকে দেখছেন! আর ইবাদাতে এতটুকু হলেই কেবল ইহসান হবে। এর নিচে ইহসান হবেনা।
এর কারণ হলো এই যে, যখন আমার-আপনার হালাত এমন হবে, যে রব্বুল আলামিনকে আমি দেখছি বা রব্বুল আলামিন আমায় দেখছেন, তখন নিঃসন্দেহে আমাদের কাজগুলো হবে খুবই সাজানো, গুছানো, সুন্দর ও পরিপাটি। আর এটাইতো স্বাভাবিক যখন গোলাম মনিবকে দেখে দেখে কাজ করে বা মনিব গোলামের কাজ দেখতে থাকে এমনিতেই গোলামের কাজগুলো আগের তুলনায় ভালো হয়। সুন্দর হয়।
কেননা, এক্ষেত্রে মনিবকে সন্তুষ্ট করার যে স্পিড ও স্প্রিহা কাজ করে তা এর বিপরীত অবস্থায় থাকেনা।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমার! উল্লেখিত হাদিসে নবীজী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহসানের সাথে কোন আমলকে খাস করেননি। অর্থাৎ, প্রতিটা আমলেই ইহসান চলবে। যখন আমরা সালাত, যাকাত, কোরবানী ও হজ্জ আদায় করবো, তা ইহসানের সাথে করবো। ঠিক তেমনিভাবে যখন কিতালের মহান ইবাদাত আমি পালন করবো, তখন এটাও ইহসানের সাথে আদায় করবো।
এভাবে প্রতিটা ইবাদাত আমরা ইহসানের সাথে আদায় করবো। এর দ্বারা যেমনি আমরা লাভবান হবো, তেমনি গোটা উম্মাহও লাভবান হবে। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে প্রতিটি ইবাদাত ইহসানের সাথে করার তাওফিক দান করুন। আমীন ইয়া রব্বাশ শুহাদা।
তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন - ইহসান হলো তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, মনে হয় জেনো তুমি আল্লাহকে দেখছো। আর যদি তুমি আল্লাহকে দেখছো এমনভাব তোমার ভেতরে তৈরী না হয়, তবে এতটুকু জেনো হয় যে, আল্লাহ তোমাকে দেখছেন।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমার! উপরোক্ত হাদিসের ভাষ্যানুযায়ী আমরা জানতে পারলাম ইহসান হলো - প্রতিটি ইবাদাতকে এমনভাবে করা, জেনো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লাকে আমি দেখছি অথবা এবাদতের সময় নুন্যতম এতটুকু অবস্থা আমার দিলে উদয় হওয়া, যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তো অবশ্যই আমাকে দেখছেন! আর ইবাদাতে এতটুকু হলেই কেবল ইহসান হবে। এর নিচে ইহসান হবেনা।
এর কারণ হলো এই যে, যখন আমার-আপনার হালাত এমন হবে, যে রব্বুল আলামিনকে আমি দেখছি বা রব্বুল আলামিন আমায় দেখছেন, তখন নিঃসন্দেহে আমাদের কাজগুলো হবে খুবই সাজানো, গুছানো, সুন্দর ও পরিপাটি। আর এটাইতো স্বাভাবিক যখন গোলাম মনিবকে দেখে দেখে কাজ করে বা মনিব গোলামের কাজ দেখতে থাকে এমনিতেই গোলামের কাজগুলো আগের তুলনায় ভালো হয়। সুন্দর হয়।
কেননা, এক্ষেত্রে মনিবকে সন্তুষ্ট করার যে স্পিড ও স্প্রিহা কাজ করে তা এর বিপরীত অবস্থায় থাকেনা।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমার! উল্লেখিত হাদিসে নবীজী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহসানের সাথে কোন আমলকে খাস করেননি। অর্থাৎ, প্রতিটা আমলেই ইহসান চলবে। যখন আমরা সালাত, যাকাত, কোরবানী ও হজ্জ আদায় করবো, তা ইহসানের সাথে করবো। ঠিক তেমনিভাবে যখন কিতালের মহান ইবাদাত আমি পালন করবো, তখন এটাও ইহসানের সাথে আদায় করবো।
এভাবে প্রতিটা ইবাদাত আমরা ইহসানের সাথে আদায় করবো। এর দ্বারা যেমনি আমরা লাভবান হবো, তেমনি গোটা উম্মাহও লাভবান হবে। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে প্রতিটি ইবাদাত ইহসানের সাথে করার তাওফিক দান করুন। আমীন ইয়া রব্বাশ শুহাদা।
Comment