বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃ নবী রাসুলগণের (আঃ) প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেম কারা?
সুত্রঃ warasatulambia.wordpress.com
এই বই এ যে যে বিষয়ে আলোচনা আছেঃ
১। সংকলকের কথা :
২। ইসলামেই একমাত্র মুক্তি :
৩। ইসলামের সঠিক রূপ জানার উপায় :
৩.১. কুরআন ও সুন্নাহ :
৩.২. কুরআনের আয়াত ও হাদিসের ব্যাখ্যায় সাহাবী, তথা সালাফে সালেহীনদের উপলব্ধি :
৪। সাধারণ মুসলমানদের জন্য আলেমদের প্রয়োজনীয়তা :
৪.১. একজন সাধারণ মুসলমান কি নিজে নিজে কুরআন-হাদিস অধ্যয়ন করবে না?
৪.২. কুরআন-হাদিসের অনুবাদ পড়ার আরও কিছু কল্যাণকর দিক : ১৭
৫। আলেম এর সংজ্ঞা : ২২
৫.১. আলেম তিনিই, যিনি আল্লাহকে ভয় করেন। ২২
৫.২. আলেম তিনিই যিনি ইলম অনুযায়ী আমল করেন। ২৩
৫.৩. আলেম তিনিই যার কথাবার্তা, চাল-চলনে ইলমের যথাযথ বহিঃপ্রকাশ ঘটে। ২৪
৫.৪. একজন আলেম উপকারী ইলম সম্পন্ন হবেন, অপ্রয়োজনীয় ইলম সম্পন্ন হবেন না।
৫.৫. আলেম তিনিই যিনি মানুষকে আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ করেন না, আবার তাদেরকে গুনাহ করার অনুমতিও দেন না।
৫.৬. আলেম হওয়ার জন্য পরিচিত হওয়া জরুরী নয়। ২৪
৫.৭. বিভিন্ন মাদরাসায় পড়লে কি তাহলে আলেম হওয়া যাবে না? ২৫
৬। আলেমদের সম্মান ও মর্যাদা : ২৫
৭। কিছু আলেম হবে মন্দ নিকৃষ্ট : ২৯
৮। আপনি কার কাছ থেকে দ্বীন (ইসলাম) শিখছেন তার উপর নির্ভর করে আপনার দ্বীন এর বিশুদ্ধতা : ৩৫
৯। একজন সাধারণ মুসলমান কি ভালো ও মন্দ আলেমের পার্থক্য বুঝতে পারবেন? ৩৬
১০। ভালো আলেম তথা নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারীদের কিছু বৈশিষ্ট্য : ৩৮
১০.১. একজন আলেম নবী-রাসুল আলাইহিমুস্ সালামদের উত্তরাধিকারী : ৩৮
১০.১.১ একজন ভালো আলেম তাওহীদ গ্রহণ করার এবং তাগুত বা মিথ্যা ইলাহসমূহ পরিত্যাগ করার দাওয়াত দিবেন :
১০.১.২. একজন আলেম বিভিন্ন বিপদ-মুসিবতের সম্মুখীন হন : ৩৯
১০.১.৩. একজন আলেমের অনেক শত্র“ থাকা স্বাভাবিক : ৪১
১০.১.৪. একজন আলেম সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা করবেন। সত্য এড়িয়ে যাবেন না :
১০.১.৫. একজন প্রকৃত আলেমের বহুসংখ্যক অনুসারী নাও থাকতে পারে : ৪৪
১০.১.৬. একজন আলেমের সাথে বাতিল ইলাহদের (তাগুতদের) ও তাদের সমর্থকদের শত্র“তা থাকবে :
১০.১.৭. একজন আলেম কাফিরদের ধ্বংস বা আযাব দেখে দুঃখিত হবেন না : ৪৭
১০.১.৮. একজন আলেম নিজের ও নিজের অনুসারীদের অজ্ঞাতসারে শিরকের ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন :
১০.১.৯. একজন আলেম মৃত্যুর সময় কোন স¤পদ রেখে যাবেন না। ৪৮
১০.২. একজন আলেম অবশ্যই মানুষকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর দাওয়াত দিবেন : ৪৯
১০.৩. ‘জিহাদ’ সম্পর্কে কথা বলার সময় একজন আলেমের মুখ ভয়ে সাদা হয়ে যাবে না : ৫০
১০.৪. একজন আলেম কাফিরদের সাথে স¤পর্কচ্ছেদ করেন এবং মুসলমানদের ভালোবাসেন: ৫১
১০.৫. একজন আলেম আল্লাহর শত্র“দেরকে ভয় করবেন না : ৫২
১০.৬. একজন আলেম ভাল কাজের নির্দেশ দেন এবং খারাপ কাজের নিষেধ করেন : ৫৪
১০.৭. একজন আলেম বিদয়াতে শরীক হবেন না : ৫৫
১০.৮ একজন আলেম তাকে অন্ধভাবে অনুসরণ করতে বাধা দিবেন : ৫৮
১০.৯ একজন আলেম যা শিক্ষা দেন, নিজেও তা বাস্তবায়ন করেন : ৫৮
১০.১০ একজন আলেম উপদেশ দেয়া বা সতর্ক করা ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে শাসকদের কাছে যাবেন না ৫৯
১০.১১ একজন আলেম স্বীকার করে নিবেন যে, তিনি সকল কিছু জানেন না : ৬০
১০.১২ একজন আলেম কুরআন-সুন্নাহর সংরক্ষণে সচেষ্ট থাকবেন : ৬১
১০.১৩ একজন আলেম সাবধানতাবশতঃ যথাসম্ভব ফতোয়া প্রদান করা থেকে বিরত থাকবেন: ৬২
১০.১৪ একজন আলেম অন্য আলেমদের সম্মান করেন : ৬২
১০.১৫ একজন আলেম বিনয়ী হবেন, তিনি অহংকারী কিংবা রুক্ষ মেজাজের হবেন না : ৬৩
১০.১৬ একজন আলেম ইসলামী শরীয়াতের শাসন কায়েমের জন্য সর্বাত্বক প্রচেষ্টা চালাবেন : ৬৩
১১। মন্দ আলেমদের বৈশিষ্ট্য : ৬৫
১১.১. তারা অবৈধভাবে মানুষের সম্পত্তি আত্মসাৎ করে : ৬৫
১১.২. তারা জাগতিক স্বার্থের জন্য আল্লাহর বিধানকে পরিবর্তন করে : ৬৫
১১.৩. তারা জেনে শুনে সত্য গোপন করে থাকে : ৬৬
১১.৪. তারা জাল হাদিস কিংবা শর্তহীনভাবে দুর্বল হাদিস ব্যবহার করে : ৬৭
১১.৫. তারা না জেনে, ইলম ছাড়া কথা বলবে, মনগড়া তাফসীর করবে : ৬৯
১১.৬. তারা শাসক, রাজা-বাদশাদের সুবিধা মতো ফতোয়া দেয় : ৭১
১১.৭. তারা অনেক ভালো বক্তাও হতে পারে : ৭১
১১.৮. তারা সকল ইসলামী কাজের মধ্যে অর্থনৈতিক ফায়দা খুঁজে : ৭২
১১.৯ তারা কুরআনের অ¯পষ্ট বা মুতাশাবিহা আয়াতকে ব্যবহার করে, স্বার্থ সিদ্ধি করে : ৭৩
১২। সাধারণ মুসলমানদের করণীয় : ৭৫
১২.১. আমরা আলেমদেরকে রবের আসনে বসাবো না : ৭৫
১২.২. কোন আলেমের কাছে দ্বীন শিখবোÑতা নির্বাচনে সতর্ক থাকবো : ৭৫
১২.৩. তাক্বলীদের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করবো না : ৭৭
১২.৪. নিজের অজান্তেই যাতে আমাদের সকল আ’মল নষ্ট না হয়Ñ সে ব্যাপারে সতর্ক থাকবো :৭৭
১২.৫. নিজেদেরকে যে কোন একজন আলেমের কাছে সঁপে দিব না, বরং গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে একাধিক আলেমের মতামত জানার চেষ্টা করবো :
১২.৬. আলেমদের কাছ থেকে তাঁদের মতের স্বপক্ষের দলিল-প্রমাণ জেনে নিবো : ৭৯
১২.৭. নবী-রাসুল আলাইহিমুস সালামদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের ভালোবাসবো ও সম্মান করবো :৮০
১২.৮. প্রকৃত আলেম খুঁজে পেতে প্রতিনিয়ত আল্লাহ কাছে দোয়া করবো : ৮১
১২.৯. ইস্তিখারার মাধ্যমে আলেম নির্বাচন করবো : ৮১
১২.১০. দ্বীনের ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে বিষয়বস্তু নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ আগে শিখবো ৮২
১৩। নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের প্রতি আহ্বান : ৮৫
১৩.১. আপনিও গুরাবা (অপরিচিত) হয়ে যান : ৮৫
১৩.২. সকলকে পরিপূর্ণভাবে দ্বীন-ইসলামে ফিরে আসার জন্য আহ্বান করুন : ৮৫
১৩.৩. ইখতেলাফী মাসয়ালা নিয়ে দ্বন্দ্ব-কলহ পরিহার করুন : ৮৮
১৩.৪. মানুষের সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টির পরোয়া না করে শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করুন : ৮৯
১৩.৫. অত্যাচারী, জালেম শাসকদের তোষামোদ ও সহযোগিতা পরিহার করুন : ৯১
১৩.৬. সঠিক জ্ঞানের ভিত্তিতে মানুষকে উপদেশ / প্রশ্নের উত্তর দিন : ৯২
১৩.৭. দাওয়াত, খুতবা কিংবা ওয়াজের সময় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করুন : ৯৩
১৩.৮. দলিল-প্রমাণ সহকারে কথা বলুন যাতে মন্দ আলেমরা ইসলামের নামে যা ইচ্ছা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে না পারে : ৯৪
১৩.৯. সাহস থাকলে সত্যকে প্রকাশ করে দিন, নতুবা চুপ থাকুন : ৯৫
১৩.১০. সাধারণ মুসলমানদের যথাযথ উলিল আ’মর হিসেবে দায়িত্ব পালন করুন : ৯৬
১৩.১১. ‘ফিতনা সৃষ্টি’ হওয়ার অযুহাত দেখিয়ে সত্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা যাবে না : ৯৬
১৪। উপসংহার :
হে আল্লাহ, আমাদের সবাইকে নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের থেকে দ্বীনের ইলম অর্জনের সুযোগ দান কর।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে রব্বানীদেরকে তুমি মুসলমানদের নেতৃত্বে অধিষ্টিত করে দাও।
হে আল্লাহ, তোমার জমীনগুলোতে আলেমদের রাজত্ব কায়েম করে দাও।
হে আল্লাহ, এই বাংলার জমীনে তুমি আলেমদের রাজত্ব কায়েম করে দাও।
হে আল্লাহ, আমাদেরকে তুমি ওলামায়ে রব্বানীদের সোহবতে থাকার তাউফিক দাও।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে সুদের ফিতনা থেকে তুমি আমাদেরকে ও মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা কর।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে সুদেরকে তুমি লাঞ্চিত ও অপদস্থ কর। সবার সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচিত করে দাও।
হে আল্লাহ, এমনিতেই এই শেষ সময়ে ঈমানের উপর চলা অনেক কষ্টকর, এই সময় এই দুনিয়ালোভী আলেমদের মাধ্যমে আমাদের জন্য ফিতনাকে আরো বাড়িয়ে দিও না।
হে আল্লাহ, তোমার রহমত ও ক্ষমা ছাড়া আমাদের কোন উপায় নেই। তুমি যদি আমাদেরকে ছেড়ে দাও, তাহলে আমরা পথহারা হয়ে যাব।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা কর।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে জান্নাতীদের মধ্যে সামিল করে নাও।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে শাহাদের মৃত্যু দান কর।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে তোমার তওবাকারী, ইবাদতকারী, তোমার তাসবিহ পাঠকারী, শুকরিয়া আদায়কারী, জিকিরকারী, রুকুকারী, সিজদাকারী, তোমার পথে জিহাদকারী, সালেহীন বান্দাহদের মধ্যে সামিল করে নাও।
হে আল্লাহ, এর মাধ্যমে তোমার ঐ সকল বান্দাহদের চোখ খুলে দাও যাদের অন্তরে কল্যাণ আছে।
হে আল্লাহ, এর মাধ্যমে তুমি তোমার ঐ সকল বান্দাহদেরকে জাগিয়ে দাও যারা তাদের দায়িত্ব ভুলে ঘুমিয়ে আছে।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সবাইকে তোমার পছন্দনীয় পথে চলার তাউফিক দাও, দুনিয়া থেকে দ্বীনকে বেশী প্রাধান্য দেয়ার তাউফিক দাও, তোমার পথে নিজেদের জান-মাল কুরবানী করার তাউফিক দাও।
হে আল্লাহ, তোমার জমীনগুলোতে তোমার শরীয়াতকে বিজয়ী করে দাও।
হে আল্লাহ, কাফির-মুশরিকদের শক্তি খর্ব করে মুসলমান-মুজাহিদীনদেরকে তুমি জমীনগুলোতে তামকীন দান কর।
নোটঃ দুয়াটি উপরুক্ত বই থেকে সংগৃহীত।
বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃ নবী রাসুলগণের (আঃ) প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেম কারা?
সুত্রঃ warasatulambia.wordpress.com
সুত্রঃ warasatulambia.wordpress.com
এই বই এ যে যে বিষয়ে আলোচনা আছেঃ
১। সংকলকের কথা :
২। ইসলামেই একমাত্র মুক্তি :
৩। ইসলামের সঠিক রূপ জানার উপায় :
৩.১. কুরআন ও সুন্নাহ :
৩.২. কুরআনের আয়াত ও হাদিসের ব্যাখ্যায় সাহাবী, তথা সালাফে সালেহীনদের উপলব্ধি :
৪। সাধারণ মুসলমানদের জন্য আলেমদের প্রয়োজনীয়তা :
৪.১. একজন সাধারণ মুসলমান কি নিজে নিজে কুরআন-হাদিস অধ্যয়ন করবে না?
৪.২. কুরআন-হাদিসের অনুবাদ পড়ার আরও কিছু কল্যাণকর দিক : ১৭
৫। আলেম এর সংজ্ঞা : ২২
৫.১. আলেম তিনিই, যিনি আল্লাহকে ভয় করেন। ২২
৫.২. আলেম তিনিই যিনি ইলম অনুযায়ী আমল করেন। ২৩
৫.৩. আলেম তিনিই যার কথাবার্তা, চাল-চলনে ইলমের যথাযথ বহিঃপ্রকাশ ঘটে। ২৪
৫.৪. একজন আলেম উপকারী ইলম সম্পন্ন হবেন, অপ্রয়োজনীয় ইলম সম্পন্ন হবেন না।
৫.৫. আলেম তিনিই যিনি মানুষকে আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ করেন না, আবার তাদেরকে গুনাহ করার অনুমতিও দেন না।
৫.৬. আলেম হওয়ার জন্য পরিচিত হওয়া জরুরী নয়। ২৪
৫.৭. বিভিন্ন মাদরাসায় পড়লে কি তাহলে আলেম হওয়া যাবে না? ২৫
৬। আলেমদের সম্মান ও মর্যাদা : ২৫
৭। কিছু আলেম হবে মন্দ নিকৃষ্ট : ২৯
৮। আপনি কার কাছ থেকে দ্বীন (ইসলাম) শিখছেন তার উপর নির্ভর করে আপনার দ্বীন এর বিশুদ্ধতা : ৩৫
৯। একজন সাধারণ মুসলমান কি ভালো ও মন্দ আলেমের পার্থক্য বুঝতে পারবেন? ৩৬
১০। ভালো আলেম তথা নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারীদের কিছু বৈশিষ্ট্য : ৩৮
১০.১. একজন আলেম নবী-রাসুল আলাইহিমুস্ সালামদের উত্তরাধিকারী : ৩৮
১০.১.১ একজন ভালো আলেম তাওহীদ গ্রহণ করার এবং তাগুত বা মিথ্যা ইলাহসমূহ পরিত্যাগ করার দাওয়াত দিবেন :
১০.১.২. একজন আলেম বিভিন্ন বিপদ-মুসিবতের সম্মুখীন হন : ৩৯
১০.১.৩. একজন আলেমের অনেক শত্র“ থাকা স্বাভাবিক : ৪১
১০.১.৪. একজন আলেম সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা করবেন। সত্য এড়িয়ে যাবেন না :
১০.১.৫. একজন প্রকৃত আলেমের বহুসংখ্যক অনুসারী নাও থাকতে পারে : ৪৪
১০.১.৬. একজন আলেমের সাথে বাতিল ইলাহদের (তাগুতদের) ও তাদের সমর্থকদের শত্র“তা থাকবে :
১০.১.৭. একজন আলেম কাফিরদের ধ্বংস বা আযাব দেখে দুঃখিত হবেন না : ৪৭
১০.১.৮. একজন আলেম নিজের ও নিজের অনুসারীদের অজ্ঞাতসারে শিরকের ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন :
১০.১.৯. একজন আলেম মৃত্যুর সময় কোন স¤পদ রেখে যাবেন না। ৪৮
১০.২. একজন আলেম অবশ্যই মানুষকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর দাওয়াত দিবেন : ৪৯
১০.৩. ‘জিহাদ’ সম্পর্কে কথা বলার সময় একজন আলেমের মুখ ভয়ে সাদা হয়ে যাবে না : ৫০
১০.৪. একজন আলেম কাফিরদের সাথে স¤পর্কচ্ছেদ করেন এবং মুসলমানদের ভালোবাসেন: ৫১
১০.৫. একজন আলেম আল্লাহর শত্র“দেরকে ভয় করবেন না : ৫২
১০.৬. একজন আলেম ভাল কাজের নির্দেশ দেন এবং খারাপ কাজের নিষেধ করেন : ৫৪
১০.৭. একজন আলেম বিদয়াতে শরীক হবেন না : ৫৫
১০.৮ একজন আলেম তাকে অন্ধভাবে অনুসরণ করতে বাধা দিবেন : ৫৮
১০.৯ একজন আলেম যা শিক্ষা দেন, নিজেও তা বাস্তবায়ন করেন : ৫৮
১০.১০ একজন আলেম উপদেশ দেয়া বা সতর্ক করা ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে শাসকদের কাছে যাবেন না ৫৯
১০.১১ একজন আলেম স্বীকার করে নিবেন যে, তিনি সকল কিছু জানেন না : ৬০
১০.১২ একজন আলেম কুরআন-সুন্নাহর সংরক্ষণে সচেষ্ট থাকবেন : ৬১
১০.১৩ একজন আলেম সাবধানতাবশতঃ যথাসম্ভব ফতোয়া প্রদান করা থেকে বিরত থাকবেন: ৬২
১০.১৪ একজন আলেম অন্য আলেমদের সম্মান করেন : ৬২
১০.১৫ একজন আলেম বিনয়ী হবেন, তিনি অহংকারী কিংবা রুক্ষ মেজাজের হবেন না : ৬৩
১০.১৬ একজন আলেম ইসলামী শরীয়াতের শাসন কায়েমের জন্য সর্বাত্বক প্রচেষ্টা চালাবেন : ৬৩
১১। মন্দ আলেমদের বৈশিষ্ট্য : ৬৫
১১.১. তারা অবৈধভাবে মানুষের সম্পত্তি আত্মসাৎ করে : ৬৫
১১.২. তারা জাগতিক স্বার্থের জন্য আল্লাহর বিধানকে পরিবর্তন করে : ৬৫
১১.৩. তারা জেনে শুনে সত্য গোপন করে থাকে : ৬৬
১১.৪. তারা জাল হাদিস কিংবা শর্তহীনভাবে দুর্বল হাদিস ব্যবহার করে : ৬৭
১১.৫. তারা না জেনে, ইলম ছাড়া কথা বলবে, মনগড়া তাফসীর করবে : ৬৯
১১.৬. তারা শাসক, রাজা-বাদশাদের সুবিধা মতো ফতোয়া দেয় : ৭১
১১.৭. তারা অনেক ভালো বক্তাও হতে পারে : ৭১
১১.৮. তারা সকল ইসলামী কাজের মধ্যে অর্থনৈতিক ফায়দা খুঁজে : ৭২
১১.৯ তারা কুরআনের অ¯পষ্ট বা মুতাশাবিহা আয়াতকে ব্যবহার করে, স্বার্থ সিদ্ধি করে : ৭৩
১২। সাধারণ মুসলমানদের করণীয় : ৭৫
১২.১. আমরা আলেমদেরকে রবের আসনে বসাবো না : ৭৫
১২.২. কোন আলেমের কাছে দ্বীন শিখবোÑতা নির্বাচনে সতর্ক থাকবো : ৭৫
১২.৩. তাক্বলীদের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করবো না : ৭৭
১২.৪. নিজের অজান্তেই যাতে আমাদের সকল আ’মল নষ্ট না হয়Ñ সে ব্যাপারে সতর্ক থাকবো :৭৭
১২.৫. নিজেদেরকে যে কোন একজন আলেমের কাছে সঁপে দিব না, বরং গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে একাধিক আলেমের মতামত জানার চেষ্টা করবো :
১২.৬. আলেমদের কাছ থেকে তাঁদের মতের স্বপক্ষের দলিল-প্রমাণ জেনে নিবো : ৭৯
১২.৭. নবী-রাসুল আলাইহিমুস সালামদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের ভালোবাসবো ও সম্মান করবো :৮০
১২.৮. প্রকৃত আলেম খুঁজে পেতে প্রতিনিয়ত আল্লাহ কাছে দোয়া করবো : ৮১
১২.৯. ইস্তিখারার মাধ্যমে আলেম নির্বাচন করবো : ৮১
১২.১০. দ্বীনের ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে বিষয়বস্তু নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ আগে শিখবো ৮২
১৩। নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের প্রতি আহ্বান : ৮৫
১৩.১. আপনিও গুরাবা (অপরিচিত) হয়ে যান : ৮৫
১৩.২. সকলকে পরিপূর্ণভাবে দ্বীন-ইসলামে ফিরে আসার জন্য আহ্বান করুন : ৮৫
১৩.৩. ইখতেলাফী মাসয়ালা নিয়ে দ্বন্দ্ব-কলহ পরিহার করুন : ৮৮
১৩.৪. মানুষের সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টির পরোয়া না করে শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করুন : ৮৯
১৩.৫. অত্যাচারী, জালেম শাসকদের তোষামোদ ও সহযোগিতা পরিহার করুন : ৯১
১৩.৬. সঠিক জ্ঞানের ভিত্তিতে মানুষকে উপদেশ / প্রশ্নের উত্তর দিন : ৯২
১৩.৭. দাওয়াত, খুতবা কিংবা ওয়াজের সময় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করুন : ৯৩
১৩.৮. দলিল-প্রমাণ সহকারে কথা বলুন যাতে মন্দ আলেমরা ইসলামের নামে যা ইচ্ছা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে না পারে : ৯৪
১৩.৯. সাহস থাকলে সত্যকে প্রকাশ করে দিন, নতুবা চুপ থাকুন : ৯৫
১৩.১০. সাধারণ মুসলমানদের যথাযথ উলিল আ’মর হিসেবে দায়িত্ব পালন করুন : ৯৬
১৩.১১. ‘ফিতনা সৃষ্টি’ হওয়ার অযুহাত দেখিয়ে সত্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা যাবে না : ৯৬
১৪। উপসংহার :
হে আল্লাহ, আমাদের সবাইকে নবী-রাসুলদের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেমদের থেকে দ্বীনের ইলম অর্জনের সুযোগ দান কর।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে রব্বানীদেরকে তুমি মুসলমানদের নেতৃত্বে অধিষ্টিত করে দাও।
হে আল্লাহ, তোমার জমীনগুলোতে আলেমদের রাজত্ব কায়েম করে দাও।
হে আল্লাহ, এই বাংলার জমীনে তুমি আলেমদের রাজত্ব কায়েম করে দাও।
হে আল্লাহ, আমাদেরকে তুমি ওলামায়ে রব্বানীদের সোহবতে থাকার তাউফিক দাও।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে সুদের ফিতনা থেকে তুমি আমাদেরকে ও মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা কর।
হে আল্লাহ, ওলামায়ে সুদেরকে তুমি লাঞ্চিত ও অপদস্থ কর। সবার সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচিত করে দাও।
হে আল্লাহ, এমনিতেই এই শেষ সময়ে ঈমানের উপর চলা অনেক কষ্টকর, এই সময় এই দুনিয়ালোভী আলেমদের মাধ্যমে আমাদের জন্য ফিতনাকে আরো বাড়িয়ে দিও না।
হে আল্লাহ, তোমার রহমত ও ক্ষমা ছাড়া আমাদের কোন উপায় নেই। তুমি যদি আমাদেরকে ছেড়ে দাও, তাহলে আমরা পথহারা হয়ে যাব।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা কর।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে জান্নাতীদের মধ্যে সামিল করে নাও।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে শাহাদের মৃত্যু দান কর।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে তোমার তওবাকারী, ইবাদতকারী, তোমার তাসবিহ পাঠকারী, শুকরিয়া আদায়কারী, জিকিরকারী, রুকুকারী, সিজদাকারী, তোমার পথে জিহাদকারী, সালেহীন বান্দাহদের মধ্যে সামিল করে নাও।
হে আল্লাহ, এর মাধ্যমে তোমার ঐ সকল বান্দাহদের চোখ খুলে দাও যাদের অন্তরে কল্যাণ আছে।
হে আল্লাহ, এর মাধ্যমে তুমি তোমার ঐ সকল বান্দাহদেরকে জাগিয়ে দাও যারা তাদের দায়িত্ব ভুলে ঘুমিয়ে আছে।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সবাইকে তোমার পছন্দনীয় পথে চলার তাউফিক দাও, দুনিয়া থেকে দ্বীনকে বেশী প্রাধান্য দেয়ার তাউফিক দাও, তোমার পথে নিজেদের জান-মাল কুরবানী করার তাউফিক দাও।
হে আল্লাহ, তোমার জমীনগুলোতে তোমার শরীয়াতকে বিজয়ী করে দাও।
হে আল্লাহ, কাফির-মুশরিকদের শক্তি খর্ব করে মুসলমান-মুজাহিদীনদেরকে তুমি জমীনগুলোতে তামকীন দান কর।
নোটঃ দুয়াটি উপরুক্ত বই থেকে সংগৃহীত।
বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃ নবী রাসুলগণের (আঃ) প্রকৃত উত্তরাধিকারী আলেম কারা?
সুত্রঃ warasatulambia.wordpress.com
Comment