আপনি যদি সমস্যার মূলে হাত না দেন, তাহলে যেকোনো সময় আপনার বিভ্রান্ত হয়ে যাবার আশঙ্কা আছে। এরদোগানের ব্যাপারটা একটু বলি। খুব একটা গুছিয়ে হয়তো বলতে পারব না।
অনেকেই মনে করেন, এরদোগান মুসলিম নামধারী কাফেরদের এজেন্ট। তিনি ইসলামের পক্ষে প্রকাশ্যে যা কিছু করছেন,কেবল মুসলমানদেরকে ধোঁকা দেয়ার জন্য করছেন।
আপনি যদি এসব ধরে নিয়ে এরদোগানকে সমালোচনা করেন, তাহলে আপনি যেকোনো সময় আপনার ধারণার বিপরীত কিছু দেখে নিরুত্তর হয়ে যেতে বাধ্য। কারণ বাস্তবতা হচ্ছে, ইসলামের প্রতি তিনি পরিপূর্ণ আন্তরিক। আর এই বাস্তবতা যেকোনো সময় আপনি মেনে নিয়ে অতি উৎসাহীদের মতো তাঁকে ইসলামের খলিফা বানিয়ে বসতে পারেন। এজন্য উচিত হলো, আগে থেকেই মূল সমস্যা নির্ণয় করে প্রমাণাদির ভিত্তিতে একজনের উপর হুকুম লাগানো।
হ্যাঁ আমরা এরদোগানকে কাফেরই মনে করি এবং অনেক ক্ষেত্রে তার দ্বারা ইসলামের ক্ষতি হয়েছে, সেটাও স্বীকার করি। আর এসবকিছুই করি, শরীয়তের শক্তিশালী প্রমাণাদির ভিত্তিতে। যার কারণে তার আন্তরিকতা মেনে নিতে গিয়ে তাকে ইসলামের খলিফা বানিয়ে বসিনা।
আর হ্যাঁ, অন্য অনেক কাফেরের তুলনায় তাকে অনেক বেশি ভালো মনে করি এবং আবু তালেবের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে যেভাবে শ্রদ্ধা সম্মান বজায় রাখি, তার ক্ষেত্রেও সেটা করি। আর মূল শত্রুদের বিরুদ্ধে তার অভিযানকে সমর্থন করি। আমাদের মনে রাখা উচিত, পারস্যের বিরুদ্ধে রোমকদের বিজয়ে মুসলমানরা আনন্দিত হয়েছিল।
অতএব, একদিকে যেভাবে আমরা তার ব্যাপারে মেপে কথা বলব, একইভাবে অতি উৎসাহীদের প্রশংসার ফুলঝুরির সামনে শরীয়তের প্রমাণাদিকে দাঁত কামড়ে ধরে রাখবো। আর অকারণে তাদেরকে উত্যক্ত করবো না। মূল বিষয়টা বোঝানোর জন্য দাওয়াতের উদ্দেশ্যে নরম ভাষায় তাদেরকে সম্বোধন করব। আর মুসলমান ভাই হিসেবে তাদেরকে বেশি বেশি মাফ করে দেয়ার মানসিকতা পোষণ করব। প্রতিদান তো তারা দেবে না, প্রতিদান আমরা নিতে চাই আল্লাহর কাছ থেকে।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন! আমিন!!
অনেকেই মনে করেন, এরদোগান মুসলিম নামধারী কাফেরদের এজেন্ট। তিনি ইসলামের পক্ষে প্রকাশ্যে যা কিছু করছেন,কেবল মুসলমানদেরকে ধোঁকা দেয়ার জন্য করছেন।
আপনি যদি এসব ধরে নিয়ে এরদোগানকে সমালোচনা করেন, তাহলে আপনি যেকোনো সময় আপনার ধারণার বিপরীত কিছু দেখে নিরুত্তর হয়ে যেতে বাধ্য। কারণ বাস্তবতা হচ্ছে, ইসলামের প্রতি তিনি পরিপূর্ণ আন্তরিক। আর এই বাস্তবতা যেকোনো সময় আপনি মেনে নিয়ে অতি উৎসাহীদের মতো তাঁকে ইসলামের খলিফা বানিয়ে বসতে পারেন। এজন্য উচিত হলো, আগে থেকেই মূল সমস্যা নির্ণয় করে প্রমাণাদির ভিত্তিতে একজনের উপর হুকুম লাগানো।
হ্যাঁ আমরা এরদোগানকে কাফেরই মনে করি এবং অনেক ক্ষেত্রে তার দ্বারা ইসলামের ক্ষতি হয়েছে, সেটাও স্বীকার করি। আর এসবকিছুই করি, শরীয়তের শক্তিশালী প্রমাণাদির ভিত্তিতে। যার কারণে তার আন্তরিকতা মেনে নিতে গিয়ে তাকে ইসলামের খলিফা বানিয়ে বসিনা।
আর হ্যাঁ, অন্য অনেক কাফেরের তুলনায় তাকে অনেক বেশি ভালো মনে করি এবং আবু তালেবের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে যেভাবে শ্রদ্ধা সম্মান বজায় রাখি, তার ক্ষেত্রেও সেটা করি। আর মূল শত্রুদের বিরুদ্ধে তার অভিযানকে সমর্থন করি। আমাদের মনে রাখা উচিত, পারস্যের বিরুদ্ধে রোমকদের বিজয়ে মুসলমানরা আনন্দিত হয়েছিল।
অতএব, একদিকে যেভাবে আমরা তার ব্যাপারে মেপে কথা বলব, একইভাবে অতি উৎসাহীদের প্রশংসার ফুলঝুরির সামনে শরীয়তের প্রমাণাদিকে দাঁত কামড়ে ধরে রাখবো। আর অকারণে তাদেরকে উত্যক্ত করবো না। মূল বিষয়টা বোঝানোর জন্য দাওয়াতের উদ্দেশ্যে নরম ভাষায় তাদেরকে সম্বোধন করব। আর মুসলমান ভাই হিসেবে তাদেরকে বেশি বেশি মাফ করে দেয়ার মানসিকতা পোষণ করব। প্রতিদান তো তারা দেবে না, প্রতিদান আমরা নিতে চাই আল্লাহর কাছ থেকে।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন! আমিন!!
Comment