عَبْدُ اللهِ بْنُ عُثْمَانَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا يُونُسُ عَنْ الزُّهْرِيِّ أَخْبَرَنِي حَمْزَةُ بْنُ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ عُمَرَ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا أَنْزَلَ اللهُ بِقَوْمٍ عَذَابًا أَصَابَ الْعَذَابُ مَنْ كَانَ فِيهِمْ ثُمَّ بُعِثُوا عَلَى أَعْمَالِهِمْ.
ইব্*নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন আল্লাহ্* কোন কাওমের এর উপর আযাব অবতীর্ণ করেন তখন সেখানে বসবাসরত সকলের উপরই সেই আযাব পতিত হয়। অবশ্য পরে প্রত্যেককে তার ‘আমাল অনুযায়ী উঠানো হবে। [মুসলিম ৫১/১৯, হাঃ ২৮৭৯, আহমাদ ৪৯৮৫] (সহি বুখারী -আধুনিক প্রকাশনী- ৬৬০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৬২৩)
""""হাদীসটি প্রমাণ করে যে, যখন আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের গুনাহের কারণে তাদের উপর আযাব অবতীর্ণ করেন তখন তা ভাল মন্দ সবার উপরই অবতীর্ণ হয়। ঐ সম্প্রদায়ের মাঝে অবস্থানকারী সৎ লোকেরা আল্লাহর আযাব থেকে রক্ষা পান না।
“যায়নাব বিনতু জাহাশ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ আমাদের মাঝে সৎ লোক থাকা অবস্থায়ও কি আমরা ধ্বংস হয়ে যাব? রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার উত্তরে বলেন, হ্যাঁ, যখন নোংরামির মাত্রা বেড়ে যাবে। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে যে, যখন গর্হিত ও গুনাহের কাজ প্রকাশ পাবে তখন সবার ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়বে। তবে সৎ ও মন্দ লোকের মৃত্যুর ব্যাপারে অংশীদারিত্ব নেকী ও শাস্তির ব্যাপারে অংশীদারিত্বকে অপরিহার্য করবে না। বরং তাদের প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ আমলের নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিদান দেয়া হবে। আর এ ক্ষেত্রে সৎ লোকের উপর আযাবের উদ্দেশ্য হবে তাদেরকে পবিত্র করা আর মন্দ লোকের জন্য শাস্তি দেয়া। (ফাতহুল বারী) """"
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭১০৮
ইব্*নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন আল্লাহ্* কোন কাওমের এর উপর আযাব অবতীর্ণ করেন তখন সেখানে বসবাসরত সকলের উপরই সেই আযাব পতিত হয়। অবশ্য পরে প্রত্যেককে তার ‘আমাল অনুযায়ী উঠানো হবে। [মুসলিম ৫১/১৯, হাঃ ২৮৭৯, আহমাদ ৪৯৮৫] (সহি বুখারী -আধুনিক প্রকাশনী- ৬৬০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৬২৩)
""""হাদীসটি প্রমাণ করে যে, যখন আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের গুনাহের কারণে তাদের উপর আযাব অবতীর্ণ করেন তখন তা ভাল মন্দ সবার উপরই অবতীর্ণ হয়। ঐ সম্প্রদায়ের মাঝে অবস্থানকারী সৎ লোকেরা আল্লাহর আযাব থেকে রক্ষা পান না।
“যায়নাব বিনতু জাহাশ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ আমাদের মাঝে সৎ লোক থাকা অবস্থায়ও কি আমরা ধ্বংস হয়ে যাব? রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার উত্তরে বলেন, হ্যাঁ, যখন নোংরামির মাত্রা বেড়ে যাবে। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে যে, যখন গর্হিত ও গুনাহের কাজ প্রকাশ পাবে তখন সবার ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়বে। তবে সৎ ও মন্দ লোকের মৃত্যুর ব্যাপারে অংশীদারিত্ব নেকী ও শাস্তির ব্যাপারে অংশীদারিত্বকে অপরিহার্য করবে না। বরং তাদের প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ আমলের নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিদান দেয়া হবে। আর এ ক্ষেত্রে সৎ লোকের উপর আযাবের উদ্দেশ্য হবে তাদেরকে পবিত্র করা আর মন্দ লোকের জন্য শাস্তি দেয়া। (ফাতহুল বারী) """"
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭১০৮
Comment