প্রশ্ন:- জিহাদে রওয়ানা করার আগে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আমীরকে অসীয়ত করতেন? অসীয়তের ফায়েদা কি?
উত্তর:
হ্যাঁ! জিহাদে রওয়ানা করার আগে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমীরকে প্রয়োজনীয় ওসীয়ত করতেন এবং যুদ্ধ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দিক নির্দেশনা দিতেন। সহীহ মুসলিম শরীফে হযরত বুরায়দা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,
আমীরকে অসীয়ত করার ফায়দা
অসিয়ত করে দিলে দুই দিক থেকে ফায়েদা:
- অসীয়ত করে দিলে আমীর সাহেব অধীনস্থদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখবেন। তাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করবেন। তাদের সাথে নম্র ও উত্তম আচরণ করবেন। নিজেকে যেমন হিফাজত করে চলবেন, অধীনস্থদেরও হিফাজতে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন। শুধু নিজেকে বাঁচানোর ফিকিরে থাকবেন না, সাথীদের প্রতিও অনুরূপ খেয়াল রাখবেন।
- আমীর সাহেব যখন এমন আচরণ করতে থাকবেন, তখন মামুররাও তাকে মেনে চলবে। এতে জামাতের ঐক্য বজায় থাকবে।
উত্তর:
হ্যাঁ! জিহাদে রওয়ানা করার আগে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমীরকে প্রয়োজনীয় ওসীয়ত করতেন এবং যুদ্ধ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দিক নির্দেশনা দিতেন। সহীহ মুসলিম শরীফে হযরত বুরায়দা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,
كان رسول الله -صلى الله عليه وسلم- إذا أمر أميرا على جيش أو سرية أوصاه فى خاصته بتقوى الله ومن معه من المسلمين خيرا.
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন জাইশ (বড় বাহিনি) বা সারিয়্যা (ছাট বাহিনি) এর জন্য কাউকে আমীর নির্ধারণ করতেন, তখন তাকে নিজের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করার এবং তার মুসলিম সাথীদের সাথে ভাল আচরণ করার ওসীয়ত করতেন।” -সহীহ মুসলিম, হাদিস: ৪৬১৯আমীরকে অসীয়ত করার ফায়দা
অসিয়ত করে দিলে দুই দিক থেকে ফায়েদা:
- অসীয়ত করে দিলে আমীর সাহেব অধীনস্থদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখবেন। তাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করবেন। তাদের সাথে নম্র ও উত্তম আচরণ করবেন। নিজেকে যেমন হিফাজত করে চলবেন, অধীনস্থদেরও হিফাজতে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন। শুধু নিজেকে বাঁচানোর ফিকিরে থাকবেন না, সাথীদের প্রতিও অনুরূপ খেয়াল রাখবেন।
- আমীর সাহেব যখন এমন আচরণ করতে থাকবেন, তখন মামুররাও তাকে মেনে চলবে। এতে জামাতের ঐক্য বজায় থাকবে।
Comment