বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
সকল গোষ্ঠী তিনটি বিষয়কে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করায়-
১/ সদস্য -সংখ্যার স্বল্পতা।
২/বস্তুগত প্রস্তুতির অবিদ্যমানতা।
৩/ শত্রুর সংখ্যাধিক্য, ভয়ানক অস্ত্রশক্তি এবং অসাধারণ রণপ্রস্তুতির সামনে টিকতে না পেরে পরাজিত হওয়ার আশঙ্কা।
অথচ এ বিষয়গুলো কখনোই অজুহাত হতে পারে না।
সদস্য -সংখ্যার স্বল্পতা তো এজন্য অজুহাত হতে পারে না যে, মক্কায় তেরো বছর পর্যন্ত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবিরা সব ধরণের কষ্ট সয়েছেন। আমাকে বলো তাদের সংখ্যা কতছিলো? এরপরও কি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে নীরব থাকার, সন্ধি করে নেওয়ার, বস্তুবাদী পৃথিবীর বেশি থেকে বেশি উপকার অর্জনের দিকে অভিমুখী হওয়ার এবং শত্রুদের সঙ্গে মিলে কাজ করার অনুমতি প্রদান করেছেন? তিনি কি তাদেরকে কাফিরদের ধোঁকায় রেখে তাদের গুরুত্বপূর্ণ দফতরগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ লাভের উৎসাহ দিয়েছেন? না রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবিদেরকে আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক পরিকল্পনাগুলোর মতো কোনো সুদৃঢ় সুসংহত পরিকল্পনা করে দিয়েছিলেন? পক্ষান্তরে আমাদের পরিকল্পনাগুলোর অবস্থা তো আমরা সরাসরি প্রত্যক্ষ করছি এবং তার ফলাফল পুরোপুরিই ভোগ করছি।
অপরদিকে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দাওয়াতের ফলাফল তো কোনো চক্ষুষ্মানের দৃষ্টিতে অস্পষ্ট থাকার কথা নয়। তার সাথে ছিলো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সাহাবিদের এক কাফেলা, যাদের ভয়ে রোম এবং পারস্য আতঙ্কিত হয়ে ওঠত, যে রোম এবং পারস্য ছিলো তৎকালীন পরাশক্তি, আমাদের এ যুগে যেমন যুক্তরাষ্ট্র -রাশিয়া হলো দুনিয়ার পরাশক্তি।
চলমান.......।
সংগ্রহীত।
সকল গোষ্ঠী তিনটি বিষয়কে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করায়-
১/ সদস্য -সংখ্যার স্বল্পতা।
২/বস্তুগত প্রস্তুতির অবিদ্যমানতা।
৩/ শত্রুর সংখ্যাধিক্য, ভয়ানক অস্ত্রশক্তি এবং অসাধারণ রণপ্রস্তুতির সামনে টিকতে না পেরে পরাজিত হওয়ার আশঙ্কা।
অথচ এ বিষয়গুলো কখনোই অজুহাত হতে পারে না।
সদস্য -সংখ্যার স্বল্পতা তো এজন্য অজুহাত হতে পারে না যে, মক্কায় তেরো বছর পর্যন্ত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবিরা সব ধরণের কষ্ট সয়েছেন। আমাকে বলো তাদের সংখ্যা কতছিলো? এরপরও কি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে নীরব থাকার, সন্ধি করে নেওয়ার, বস্তুবাদী পৃথিবীর বেশি থেকে বেশি উপকার অর্জনের দিকে অভিমুখী হওয়ার এবং শত্রুদের সঙ্গে মিলে কাজ করার অনুমতি প্রদান করেছেন? তিনি কি তাদেরকে কাফিরদের ধোঁকায় রেখে তাদের গুরুত্বপূর্ণ দফতরগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ লাভের উৎসাহ দিয়েছেন? না রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবিদেরকে আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক পরিকল্পনাগুলোর মতো কোনো সুদৃঢ় সুসংহত পরিকল্পনা করে দিয়েছিলেন? পক্ষান্তরে আমাদের পরিকল্পনাগুলোর অবস্থা তো আমরা সরাসরি প্রত্যক্ষ করছি এবং তার ফলাফল পুরোপুরিই ভোগ করছি।
অপরদিকে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দাওয়াতের ফলাফল তো কোনো চক্ষুষ্মানের দৃষ্টিতে অস্পষ্ট থাকার কথা নয়। তার সাথে ছিলো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সাহাবিদের এক কাফেলা, যাদের ভয়ে রোম এবং পারস্য আতঙ্কিত হয়ে ওঠত, যে রোম এবং পারস্য ছিলো তৎকালীন পরাশক্তি, আমাদের এ যুগে যেমন যুক্তরাষ্ট্র -রাশিয়া হলো দুনিয়ার পরাশক্তি।
চলমান.......।
সংগ্রহীত।
Comment