কেনো ৬৩ জেলায় বোমা হামলা করেছিল তারা এই মুনাফিক গুলো জানতে চেষ্টা করে না।
সাধারন মুসলিমদের সামনে তাগুতের বিরুদ্ধে কথা বলে তাহলে তলে তলে এতো আন্ডাস্টিং কেন? তাদের উপর হামলা হলে তোমার জ্বলে কেন?তার মানে কি ধরে নিব তুমি তাদের সহযোগী (সাহায্য কারী)
শাইখ দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে যখন গ্রেফতার করা হয় তখন আমরা দেখেছি তোমরা,সাধারণ মানুষের উপর কত অত্যাচার (হরতাল অবরোধ দিয়ে) করেছিল।কিন্তু তাগুতের উপর কোন হামলা করোনি।
অন্য দিকে যখন কিছু শাইখ আল্লাহর আইনকে প্রতিষ্ঠা করতে বাংলার মাটিতে তাকবির দিয়েছে তখন তাদের গ্রেফতার করে মুরতাদ শাসকদের গোলামরা।
তখন তাদের ছাত্ররা তোমাদের মত হরতাল পালিত কিরেনি রাস্তা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে নি।
তাঁরা প্রতিবাদ করেছেন তাগুতের এবং হামলা করেছে তাদের আস্তানায় সেখানে যদি মক্কার ইমামও থাকত তাহলে তাঁকেও তাগুত হিসেবে গণ্য করা হতো।
.
কেন তারা ৬৩ জেলায় হামলা চালিয়ে ছিল জানেন?
তাঁরা কোন সাধারণ মুসলমানদের টার্গেট করে তাদের উপর হামলা চালায় নি। তাদের টার্গেট ছিল হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্ট, জেলা আদালত, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, প্রেসক্লাব ও সরকারি-আধা সরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। আর অধিকাংশ স্থানেই রিমোর্ট কন্ট্রোলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল।
হামলার স্থানগুলোতে জেএমবির প্রচারপত্রও পাওয়া গিয়েছিল। প্রচারপত্রে তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বা শরীয়া আইন বাস্তবায়ন করার দাবি জানায়। তারা দেশে বলবৎ আইনকে ‘তাগুতি আইন’ হিসেবে অভিহিত করে তা বাতিলের দাবি জানায়। লিফলেটে মুজাহিদ সংগঠনটি বলে, ‘দ্রুত এ দেশে ইসলামী হুকুমত কায়েম করা হবে। প্রচলিত বিচারব্যবস্থা আমরা মানি না। এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ইন্টারনেটে।
এই সরকার এর কর্মকর্তারা হলো শয়তান এর সহযোগী এদের সাথেই জিহাদ করতে বলা হয়েছে কুরআনে।
যাঁরা মানব রচিত আইন প্রতিষ্ঠা করতে চায় তাদের সাথে জিহাদ করতে বলা হয়েছে।
.
আল্লাহর বাণীঃতোমার তাদের সাথে ততক্ষণ পর্যন্ত ক্বিতাল (সশস্ত্র জিহাদ) কর যতক্ষণ পর্যন্ত না ফিতনার (কুফর শির্ক, মানবরচিত আইনের) অবসান হয় এবং আল্লাহ্ দ্বীন সামগ্রিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়" (সূরা বাকারাহ ১৯৩, সূরা আনফাল ৩৯)
এখন যদি আমরা এদের বিরুদ্ধে জিহাদ না করি তাহলে আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে কঠিন শাস্তি দিবেন।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
তোমরা যদি বের না হও, তাহলে
তোমাদেরকে ভয়াবহ শাস্তি দেয়া হবে,আর তোমাদের স্থলে অন্য সম্প্রদায়কে আনা হবে (অথচ) তোমরা তাঁর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। (সূরা-তাওবা-৩৯
পরিশেষে একটি হাদিস উল্লেখ করে যাই।
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাঃ বলেনঃ একদা নবী করিম সাঃ বলতে শুরু করলেন,সুসংবাদ ঐ সমস্ত অপরিচিত ব্যক্তির(গুরাবা)জন্য
জিজ্ঞাসা করা হলো,হে আল্লাহর রাসূল(স)! অপরিচিত(অর্থাৎ গুরাবা)কারা?
ঊত্তরে তিনি(সা) বললেন,তাঁরা হচ্ছে বহু মানুষের মধ্যে কতিপয় পুণ্যবান বান্দা l তাদের পরিচয় হচ্ছে এই যে,তাঁদের উপর রাগান্বিত ব্যক্তিদের সংখ্যা মহব্বতকারীদের অর্থাৎ পছন্দকারীদের তুলনায় বেশি হবে
এবং তাঁদের বিরুদ্ধাচরণকারীদের সংখ্যা অনুসরণকারীদের তুলনায় বেশি হবে l (কিতাবুল ফিতান)
সুবাহানাল্লাহ! তাহলে এই জামানায় কারা এই গুরাবা? রাসূলের সঃ ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী কারা এই অপরিচিত ব্যক্তি?
আসুন আমরা এই হাদীসটি একটু নিজের সাথে মিলিয়ে দেখি!
সাধারন মুসলিমদের সামনে তাগুতের বিরুদ্ধে কথা বলে তাহলে তলে তলে এতো আন্ডাস্টিং কেন? তাদের উপর হামলা হলে তোমার জ্বলে কেন?তার মানে কি ধরে নিব তুমি তাদের সহযোগী (সাহায্য কারী)
শাইখ দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে যখন গ্রেফতার করা হয় তখন আমরা দেখেছি তোমরা,সাধারণ মানুষের উপর কত অত্যাচার (হরতাল অবরোধ দিয়ে) করেছিল।কিন্তু তাগুতের উপর কোন হামলা করোনি।
অন্য দিকে যখন কিছু শাইখ আল্লাহর আইনকে প্রতিষ্ঠা করতে বাংলার মাটিতে তাকবির দিয়েছে তখন তাদের গ্রেফতার করে মুরতাদ শাসকদের গোলামরা।
তখন তাদের ছাত্ররা তোমাদের মত হরতাল পালিত কিরেনি রাস্তা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে নি।
তাঁরা প্রতিবাদ করেছেন তাগুতের এবং হামলা করেছে তাদের আস্তানায় সেখানে যদি মক্কার ইমামও থাকত তাহলে তাঁকেও তাগুত হিসেবে গণ্য করা হতো।
.
কেন তারা ৬৩ জেলায় হামলা চালিয়ে ছিল জানেন?
তাঁরা কোন সাধারণ মুসলমানদের টার্গেট করে তাদের উপর হামলা চালায় নি। তাদের টার্গেট ছিল হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্ট, জেলা আদালত, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, প্রেসক্লাব ও সরকারি-আধা সরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। আর অধিকাংশ স্থানেই রিমোর্ট কন্ট্রোলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল।
হামলার স্থানগুলোতে জেএমবির প্রচারপত্রও পাওয়া গিয়েছিল। প্রচারপত্রে তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বা শরীয়া আইন বাস্তবায়ন করার দাবি জানায়। তারা দেশে বলবৎ আইনকে ‘তাগুতি আইন’ হিসেবে অভিহিত করে তা বাতিলের দাবি জানায়। লিফলেটে মুজাহিদ সংগঠনটি বলে, ‘দ্রুত এ দেশে ইসলামী হুকুমত কায়েম করা হবে। প্রচলিত বিচারব্যবস্থা আমরা মানি না। এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ইন্টারনেটে।
এই সরকার এর কর্মকর্তারা হলো শয়তান এর সহযোগী এদের সাথেই জিহাদ করতে বলা হয়েছে কুরআনে।
যাঁরা মানব রচিত আইন প্রতিষ্ঠা করতে চায় তাদের সাথে জিহাদ করতে বলা হয়েছে।
.
আল্লাহর বাণীঃতোমার তাদের সাথে ততক্ষণ পর্যন্ত ক্বিতাল (সশস্ত্র জিহাদ) কর যতক্ষণ পর্যন্ত না ফিতনার (কুফর শির্ক, মানবরচিত আইনের) অবসান হয় এবং আল্লাহ্ দ্বীন সামগ্রিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়" (সূরা বাকারাহ ১৯৩, সূরা আনফাল ৩৯)
এখন যদি আমরা এদের বিরুদ্ধে জিহাদ না করি তাহলে আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে কঠিন শাস্তি দিবেন।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
তোমরা যদি বের না হও, তাহলে
তোমাদেরকে ভয়াবহ শাস্তি দেয়া হবে,আর তোমাদের স্থলে অন্য সম্প্রদায়কে আনা হবে (অথচ) তোমরা তাঁর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। (সূরা-তাওবা-৩৯
পরিশেষে একটি হাদিস উল্লেখ করে যাই।
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাঃ বলেনঃ একদা নবী করিম সাঃ বলতে শুরু করলেন,সুসংবাদ ঐ সমস্ত অপরিচিত ব্যক্তির(গুরাবা)জন্য
জিজ্ঞাসা করা হলো,হে আল্লাহর রাসূল(স)! অপরিচিত(অর্থাৎ গুরাবা)কারা?
ঊত্তরে তিনি(সা) বললেন,তাঁরা হচ্ছে বহু মানুষের মধ্যে কতিপয় পুণ্যবান বান্দা l তাদের পরিচয় হচ্ছে এই যে,তাঁদের উপর রাগান্বিত ব্যক্তিদের সংখ্যা মহব্বতকারীদের অর্থাৎ পছন্দকারীদের তুলনায় বেশি হবে
এবং তাঁদের বিরুদ্ধাচরণকারীদের সংখ্যা অনুসরণকারীদের তুলনায় বেশি হবে l (কিতাবুল ফিতান)
সুবাহানাল্লাহ! তাহলে এই জামানায় কারা এই গুরাবা? রাসূলের সঃ ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী কারা এই অপরিচিত ব্যক্তি?
আসুন আমরা এই হাদীসটি একটু নিজের সাথে মিলিয়ে দেখি!
Comment