এগার. বাগি
একজন খলিফা থাকাবস্থায় বা আহলে হল ওয়াল আকদ একজনের হাতে বাইয়াত দিয়ে দেয়ার পর অন্য কেউ খলিফা দাবি করলে হাদিসে তাকে হত্যা করে দিতে বলা হয়েছে। যেমন এক হাদিসে এসেছে,
অন্য হাদিসে এসেছে,
এ হত্যা তা’যির ও সিয়াসতরূপে। এ ধরনের ব্যক্তিকে হত্যা না করলে দলাদলি দেখা দেবে। ফিতনা, মারামারি ও দাঙ্গা-হাঙ্গামা শুরু হবে। সমাজের সার্বজনীন শান্তি-শৃংখলা রক্ষার্থে একজনকে হত্যা করে দিতে বলা হয়েছে।
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,
এরপর তিনি এর পক্ষে কুরআন সুন্নাহর দলীল তুলে ধরেন।
বাগিদের ব্যাপারে এখানে কথা বাড়াবো না। আল্লাহ তাআলার তাওফিক হলে এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র লেখার ইচ্ছা আছে।
একজন খলিফা থাকাবস্থায় বা আহলে হল ওয়াল আকদ একজনের হাতে বাইয়াত দিয়ে দেয়ার পর অন্য কেউ খলিফা দাবি করলে হাদিসে তাকে হত্যা করে দিতে বলা হয়েছে। যেমন এক হাদিসে এসেছে,
من أتاكم وأمركم جميع على رجل واحد يريد أن يشق عصاكم أو يفرق جماعتكم فاقتلوه
“তোমরা এক ব্যক্তির (অর্থাৎ এক খলিফার) হাতে ঐক্যবদ্ধ থাকাবস্থায় যদি অন্য কোন ব্যক্তি তোমাদের ঐক্য বিনষ্ট করতে আসে বা জামাতে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করতে আসে, তাহলে তাকে হত্যা করে দাও।” -মুসলিম: ৪৯০৪অন্য হাদিসে এসেছে,
إذا بويع لخليفتين فاقتلوا الآخر منهما
“যদি দুই খলিফার বাইয়াত হয়, তাহলে দ্বিতীয় জনকে হত্যা করে দাও।” -মুসলিম: ৪৯০৫
“যদি দুই খলিফার বাইয়াত হয়, তাহলে দ্বিতীয় জনকে হত্যা করে দাও।” -মুসলিম: ৪৯০৫
এ হত্যা তা’যির ও সিয়াসতরূপে। এ ধরনের ব্যক্তিকে হত্যা না করলে দলাদলি দেখা দেবে। ফিতনা, মারামারি ও দাঙ্গা-হাঙ্গামা শুরু হবে। সমাজের সার্বজনীন শান্তি-শৃংখলা রক্ষার্থে একজনকে হত্যা করে দিতে বলা হয়েছে।
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,
ومن لم يندفع فساده فى الأرض الا بالقتل قتل، مثل المفرق لجماعة المسلمين. اهـ
“হত্যা করা ব্যতীত যার ফাসাদ ও অনিষ্ট দমন হচ্ছে না তাকে হত্যা করে দেয়া হবে। যেমন, ঐক্যবদ্ধ মুসলিম সমাজে যে (নিজেকে খলিফা দাবি করে) বিভেদ ঘটাতে চায়।” –মাজমুউল ফাতাওয়া ২৮/১০৮-১০৯এরপর তিনি এর পক্ষে কুরআন সুন্নাহর দলীল তুলে ধরেন।
বাগিদের ব্যাপারে এখানে কথা বাড়াবো না। আল্লাহ তাআলার তাওফিক হলে এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র লেখার ইচ্ছা আছে।
Comment