কিছু করণীয় উল্লেখ করা হলোঃ
আল্লাহ তায়ালার উপর পরিপূর্ণ ভরসা এবং আস্থা রাখুন।
২/ তাক্বদীরের উপর ঈমানকে অটুট রাখুন।
৩/ নিজের গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি তাওবা ও এস্তিগফার করুন।
৪/ সর্বদা কালেমায়ে তাওহীদ , দোয়ায়ে ইউনুস , সকাল-সন্ধ্যা আয়াতুল কুরসি পড়তে থাকুন এবং নিজের মনকে আল্লাহর দিকে ধাবিত রাখুন।
৫/ বিপদ আপদ থেকে হিফাজতের জন্য হাদীসে বর্ণিত দোয়াগুলো শিখে পড়তে থাকুন।
৬/ বেশি বেশি কুরআনুল কারিম তেলাওয়াত করুন, সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন আযকার নিয়মিত আদায় করুন।
৭/ সর্বদা পাক পবিত্র অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করুন।
৮/ বিদায়া'ত, কুসংস্কার এবং সকল প্রকার গুজব এড়িয়ে চলুন।
৯/ গান বাজনা, এবং সকল প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড ও আসর থেকে দূরে থাকুন।
১০/ সৎকাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করার ইমানী দায়িত্ব পালন করুন প্রয়োজনে মহল্লায় মহল্লায় শক্তিশালী প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলুন।
১১/ মহামারীর প্রভাবে খাদ্য ও অর্থের সংকট দেখা দিতে পারে সেই সাথে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে, তাই কেউ যেন অতিরিক্ত খাদ্য দ্রব্য মজূদ করতে না পারে সেজন্য সমাজের সচেতন লোকেরা সজাগ থাকুন, পাশাপাশি ধণী ও মধ্যবিত্ত লোকেরা নিম্নবিত্ত লোকদের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন , নিজেদের সাদ্দে রমক্ব অর্থাৎ জান বাঁচে পরিমাণ প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ করে বাকিটা গরীব অসহায়দের দিয়ে দিন।
১২/ নিজেদের পরস্পরের সকল ঝগড়া বিবাদ , হিংসা বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সকলে এক দেহ এক প্রাণ হোন, এবং ঐক্যবদ্ধভাবে সবধরণের মন্দ ও খারাবির মোকাবেলা করুন।
১৩/ দুর্যোগ এবং বিপর্যয়ের এ সময়টাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন অসুভ গোষ্ঠী মুসলমানদের ঈমানকে ধ্বংস করা এবং তাদের জান মালের ক্ষতি সাধন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে, তাই এক্ষেত্রে এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করুনঃ
ক) পাড়ায় পাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পালাক্রমে পাহারাদারির ব্যবস্থা করুন।
খ) নিজের বাড়িতে বা কোনো প্রতিবেশীর বাড়িতে অজানা অপরিচিত কোনো ব্যক্তিকে অবস্থান করতে দেবেন না।
গ) আল্লাহ, রাসূল( সা) ইসলামের নামে কোনো কিছু ছড়ালে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞ আলেমের স্বরণাপুর্ণ হোন।
১৪/ আল্লাহ তায়ালার ক্রোধ এবং গোস্যা থেকে বাঁচতে সুদ ভিত্তিক লেনদেন, কিস্তি, লোন ইত্যাদি পরিহার করুন, ব্রাক, মানবমুক্তি, আশা, এ জাতীয় সকল বিদেশি এনজিও থেকে বেরিয়ে এসে তাওবা করুন।
১৫/ সর্ব ক্ষেত্রে বিজ্ঞ আলেম এবং দ্বীনদার অভিজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে চলুন
১৬/ নিজেদের কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে আয়াতুল কুরসি পাঠ করে ফু দিন।
আল্লাহ তায়ালার উপর পরিপূর্ণ ভরসা এবং আস্থা রাখুন।
২/ তাক্বদীরের উপর ঈমানকে অটুট রাখুন।
৩/ নিজের গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি তাওবা ও এস্তিগফার করুন।
৪/ সর্বদা কালেমায়ে তাওহীদ , দোয়ায়ে ইউনুস , সকাল-সন্ধ্যা আয়াতুল কুরসি পড়তে থাকুন এবং নিজের মনকে আল্লাহর দিকে ধাবিত রাখুন।
৫/ বিপদ আপদ থেকে হিফাজতের জন্য হাদীসে বর্ণিত দোয়াগুলো শিখে পড়তে থাকুন।
৬/ বেশি বেশি কুরআনুল কারিম তেলাওয়াত করুন, সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন আযকার নিয়মিত আদায় করুন।
৭/ সর্বদা পাক পবিত্র অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করুন।
৮/ বিদায়া'ত, কুসংস্কার এবং সকল প্রকার গুজব এড়িয়ে চলুন।
৯/ গান বাজনা, এবং সকল প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড ও আসর থেকে দূরে থাকুন।
১০/ সৎকাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করার ইমানী দায়িত্ব পালন করুন প্রয়োজনে মহল্লায় মহল্লায় শক্তিশালী প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলুন।
১১/ মহামারীর প্রভাবে খাদ্য ও অর্থের সংকট দেখা দিতে পারে সেই সাথে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে, তাই কেউ যেন অতিরিক্ত খাদ্য দ্রব্য মজূদ করতে না পারে সেজন্য সমাজের সচেতন লোকেরা সজাগ থাকুন, পাশাপাশি ধণী ও মধ্যবিত্ত লোকেরা নিম্নবিত্ত লোকদের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন , নিজেদের সাদ্দে রমক্ব অর্থাৎ জান বাঁচে পরিমাণ প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ করে বাকিটা গরীব অসহায়দের দিয়ে দিন।
১২/ নিজেদের পরস্পরের সকল ঝগড়া বিবাদ , হিংসা বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সকলে এক দেহ এক প্রাণ হোন, এবং ঐক্যবদ্ধভাবে সবধরণের মন্দ ও খারাবির মোকাবেলা করুন।
১৩/ দুর্যোগ এবং বিপর্যয়ের এ সময়টাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন অসুভ গোষ্ঠী মুসলমানদের ঈমানকে ধ্বংস করা এবং তাদের জান মালের ক্ষতি সাধন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে, তাই এক্ষেত্রে এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করুনঃ
ক) পাড়ায় পাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পালাক্রমে পাহারাদারির ব্যবস্থা করুন।
খ) নিজের বাড়িতে বা কোনো প্রতিবেশীর বাড়িতে অজানা অপরিচিত কোনো ব্যক্তিকে অবস্থান করতে দেবেন না।
গ) আল্লাহ, রাসূল( সা) ইসলামের নামে কোনো কিছু ছড়ালে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞ আলেমের স্বরণাপুর্ণ হোন।
১৪/ আল্লাহ তায়ালার ক্রোধ এবং গোস্যা থেকে বাঁচতে সুদ ভিত্তিক লেনদেন, কিস্তি, লোন ইত্যাদি পরিহার করুন, ব্রাক, মানবমুক্তি, আশা, এ জাতীয় সকল বিদেশি এনজিও থেকে বেরিয়ে এসে তাওবা করুন।
১৫/ সর্ব ক্ষেত্রে বিজ্ঞ আলেম এবং দ্বীনদার অভিজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে চলুন
১৬/ নিজেদের কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে আয়াতুল কুরসি পাঠ করে ফু দিন।