স্বাস্থ্য ঠিক রাখা, সুস্থ থাকা, ইবাদতে কর্মক্ষম থাকার জন্য দিক নির্দেশনা (যতদূর সম্ভব অনুসরন করা):
1) ইবনুল ক্বাইয়্যেম কর্তৃক লিখিত মেডিসিন কিতাব অনুসরন করা।
2) আল্লাহ প্রদত্ত ফিতরাতী খাবার গ্রহন- বিভিন্ন আরটিফিসিয়াল/ কৃত্রিম বানানো খাবার বর্জন।
3) সকল ভেজাল আইটেম বর্জন।
4) ফিতরাতী তৈল গ্রহন: যেমন- সরিষা, অলিভ, জাইতুন, দেশী ঘি ইত্যাদি, পরিত্যাগ করুন পাম ওয়েল, সয়াবিন ইত্যাদি।
5) ক্যামিকাল ফল বর্জন, দেশী ফল-মুল গ্রহন, বিশেষত সকল মৌসুমে ঐ মৌসুমের বের হওয়া ফল খাওয়া এতে উপকার রয়েছে।
6) ফার্মের মুর্গী বর্জন- দেশী মুর্গী গ্রহন করা।
7) বেকারী+ বাইরে তৈরী খাবার+ ফাষ্ট ফুড আইটেম বর্জন করা।
8) ফ্রিজের খাবার বর্জন করা।
9) খেজুর হচ্ছে বারাকাহর খাবার, যে ঘরে খেজুর নেই সেই ঘর ভুখা। খেজুর সিমেন প্রোডিউস করে (ইসলামিক ডাক্তারদের মতে)।
10) ফার্মের গরুর দুধ, প্যাকেটজাত গুড়া+তরল দুধ বর্জন- দেশী গরুর দুধ গ্রহন সম্ভব হলে।
11) ফ্রেশ পরিস্কার আটা, ময়দা বর্জন- মেইল থেকে সরাসরি ভাঙ্গানো লাল আটা গ্রহন।
12) চিনি বাদ দিয়ে চিনির বদলে গুড় ব্যবহার করা।
13) ভাতের মাড় না ফেলে ঝরঝরে করে রান্না করা।
14) খাবার+দিনের সিডিউল হওয়া উচিত(সকাল সকাল কাজ শুরু করা, রাতে তাহাজ্জুদ পড়া, সলাহ ওয়াক্ত মত পড়ার জন্য, অন্যান্য ইবাদাহ ঠিক রাখার জন্য
সকালে ফাজরের পর এক কাপ চা একটা রুটি।
সকাল ১০:৩০ থেকে ১১ টায়: রুটি+সবজি/ডাল অথবা ভাত+তরকারী।
আসরের পর চা (অপশানাল/ সম্ভব হলে)।
মাগরিবের সলাতের পরপর রাতের খাবার রুটি+সবজি/ডাল অথবা ভাত+তরকারী খাওয়া।
একবেলা ভাত ও একবেলা রুটি খাওয়া যেতে পারে।
ঘরে ঢোকার সময় ও খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা।
খাবার ১/৩, পানীয় ১/৩ এবং ১/৩ শ্বাস-প্রস্বাসের জন্য খালি রাখা। খাবারের শুরুতে, মাঝখানে পানি খাওয়া, খাবারের পরে পানি না খাওয়া। বিশেষত ফল এবং সিদ্ধ ডিম খাবার পর পানি না খাওয়া।
ফাজরের পর না ঘুমিয়ে কাজ শুরু করে দেয়া।
দুপুরে কায়লুলা করে নেয়া।
ইশার পর পর ঘুমিয়ে যাওয়া।
15) নিয়মিত মিসওয়াক ব্যবহার করা, দাত খিলাল করা।
16) রাতে ঘুমানোর পূর্বে চোখে সুরমা ব্যবহার।
17) সুতি আরাম দায়ক ঢিলাঢালা পোশাক পরিধান। পোশাক পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।
18) আতর ব্যবহার করা আদত বা নিয়মিত অভ্যাসে পরিনত করা, সম্ভব হলে আসলী আতর যেমন মিশক, আগর ইত্যাদি।
19) ঘর খোলামেলা, প্রশ্বস্ত রাখার চেষ্টা করা, যাতে আলো বাতাস চলাচল করে, দক্ষিন দিকে জানালা সমৃদ্ধ হলে ভাল।
20) ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, মেঝে পরিষ্কার রাখা, ঘর গুছিয়ে রাখা, কিচেন-বাথরুম পরিষ্কার রাখা।
21) মেইল-কারখানার পাশে, গাড়ির চলাচলের মেইন রাস্তার পাশে বা সিডি-ভিসিডির দোকান বা অন্য শব্দের ডিস্টার্ব আছে এরুপ জায়গায় বাসা না নেয়া।
22) সম্ভব হলে ফ্যান বর্জন করা।
23) জুমা বারে নখ-চুল পরিস্কার করা।
24) মাথায় মেহেদী ব্যবহার করা। মাথায় যাদের নারিকেল বা সরিষা তেল খাপ না খায় তারা জায়তুন বা অলিভ ওয়েল ব্যবহার করতে পারে।
25) মোবাইলে সাউন্ড থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকা।
26) মধু পান করা নিয়মিত, প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক গ্লাস ঠান্ডা পানির সাথে এক চামচ মধু দিয়ে শরবত করে নিয়মিত খাওয়া। এছাড়াও মধু চায়ের সাথে, রুটির সাথে, মিষ্টি আইটেমের সাথে খাওয়া যেতে পারে।
27) নিজেদের কাজ নিজ হাতে করা।
28) যাদের সম্ভব হাস-মুরগী পালন করা, গাভী পালন করা, নিজেরা শাক-সব্জি লাগানো।
29) বিভিন্ন ট্যাবলেট,ক্যাপসুল, সিরাপ এসব মেডিসিন বর্জন করা, ইসলামিক ডাক্তারদের মতে এগুলো বিষ বা জেহের।
30) শিফা বা আরোগ্যের জন্য হাদীসের দেয়া গাইড লাইন অনুযায়ী নিয়মিত মধু পান করা, কাপিং বা সিংগা লাগানো এবং কালোজিরা নিয়মিত ব্যবহার করা।
31) ক্ষত বা জখমিতে মধু লাগানো।
32) ঠান্ডার দাওয়াই হচ্ছে- দারচিনি পাউডার, আদার পাউডার, কাল গোল মরিচ পাউডার এর সাথে পরিমান মত মধু মিক্স করে খাওয়া।
33) মহিলাদের বাচ্চা হবার পর ৪০ দিন+ আরো বেশী সময় শুধু ঘি দিয়ে মুরগী ঝোলের তরকারী মসলা ছাড়া, মাখন খাওয়ানো, দুধের অসুবিধা থাকলে কালোজিরা ব্যবহার করা।
সংগ্রহীত...
1) ইবনুল ক্বাইয়্যেম কর্তৃক লিখিত মেডিসিন কিতাব অনুসরন করা।
2) আল্লাহ প্রদত্ত ফিতরাতী খাবার গ্রহন- বিভিন্ন আরটিফিসিয়াল/ কৃত্রিম বানানো খাবার বর্জন।
3) সকল ভেজাল আইটেম বর্জন।
4) ফিতরাতী তৈল গ্রহন: যেমন- সরিষা, অলিভ, জাইতুন, দেশী ঘি ইত্যাদি, পরিত্যাগ করুন পাম ওয়েল, সয়াবিন ইত্যাদি।
5) ক্যামিকাল ফল বর্জন, দেশী ফল-মুল গ্রহন, বিশেষত সকল মৌসুমে ঐ মৌসুমের বের হওয়া ফল খাওয়া এতে উপকার রয়েছে।
6) ফার্মের মুর্গী বর্জন- দেশী মুর্গী গ্রহন করা।
7) বেকারী+ বাইরে তৈরী খাবার+ ফাষ্ট ফুড আইটেম বর্জন করা।
8) ফ্রিজের খাবার বর্জন করা।
9) খেজুর হচ্ছে বারাকাহর খাবার, যে ঘরে খেজুর নেই সেই ঘর ভুখা। খেজুর সিমেন প্রোডিউস করে (ইসলামিক ডাক্তারদের মতে)।
10) ফার্মের গরুর দুধ, প্যাকেটজাত গুড়া+তরল দুধ বর্জন- দেশী গরুর দুধ গ্রহন সম্ভব হলে।
11) ফ্রেশ পরিস্কার আটা, ময়দা বর্জন- মেইল থেকে সরাসরি ভাঙ্গানো লাল আটা গ্রহন।
12) চিনি বাদ দিয়ে চিনির বদলে গুড় ব্যবহার করা।
13) ভাতের মাড় না ফেলে ঝরঝরে করে রান্না করা।
14) খাবার+দিনের সিডিউল হওয়া উচিত(সকাল সকাল কাজ শুরু করা, রাতে তাহাজ্জুদ পড়া, সলাহ ওয়াক্ত মত পড়ার জন্য, অন্যান্য ইবাদাহ ঠিক রাখার জন্য
সকালে ফাজরের পর এক কাপ চা একটা রুটি।
সকাল ১০:৩০ থেকে ১১ টায়: রুটি+সবজি/ডাল অথবা ভাত+তরকারী।
আসরের পর চা (অপশানাল/ সম্ভব হলে)।
মাগরিবের সলাতের পরপর রাতের খাবার রুটি+সবজি/ডাল অথবা ভাত+তরকারী খাওয়া।
একবেলা ভাত ও একবেলা রুটি খাওয়া যেতে পারে।
ঘরে ঢোকার সময় ও খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা।
খাবার ১/৩, পানীয় ১/৩ এবং ১/৩ শ্বাস-প্রস্বাসের জন্য খালি রাখা। খাবারের শুরুতে, মাঝখানে পানি খাওয়া, খাবারের পরে পানি না খাওয়া। বিশেষত ফল এবং সিদ্ধ ডিম খাবার পর পানি না খাওয়া।
ফাজরের পর না ঘুমিয়ে কাজ শুরু করে দেয়া।
দুপুরে কায়লুলা করে নেয়া।
ইশার পর পর ঘুমিয়ে যাওয়া।
15) নিয়মিত মিসওয়াক ব্যবহার করা, দাত খিলাল করা।
16) রাতে ঘুমানোর পূর্বে চোখে সুরমা ব্যবহার।
17) সুতি আরাম দায়ক ঢিলাঢালা পোশাক পরিধান। পোশাক পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।
18) আতর ব্যবহার করা আদত বা নিয়মিত অভ্যাসে পরিনত করা, সম্ভব হলে আসলী আতর যেমন মিশক, আগর ইত্যাদি।
19) ঘর খোলামেলা, প্রশ্বস্ত রাখার চেষ্টা করা, যাতে আলো বাতাস চলাচল করে, দক্ষিন দিকে জানালা সমৃদ্ধ হলে ভাল।
20) ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, মেঝে পরিষ্কার রাখা, ঘর গুছিয়ে রাখা, কিচেন-বাথরুম পরিষ্কার রাখা।
21) মেইল-কারখানার পাশে, গাড়ির চলাচলের মেইন রাস্তার পাশে বা সিডি-ভিসিডির দোকান বা অন্য শব্দের ডিস্টার্ব আছে এরুপ জায়গায় বাসা না নেয়া।
22) সম্ভব হলে ফ্যান বর্জন করা।
23) জুমা বারে নখ-চুল পরিস্কার করা।
24) মাথায় মেহেদী ব্যবহার করা। মাথায় যাদের নারিকেল বা সরিষা তেল খাপ না খায় তারা জায়তুন বা অলিভ ওয়েল ব্যবহার করতে পারে।
25) মোবাইলে সাউন্ড থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকা।
26) মধু পান করা নিয়মিত, প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক গ্লাস ঠান্ডা পানির সাথে এক চামচ মধু দিয়ে শরবত করে নিয়মিত খাওয়া। এছাড়াও মধু চায়ের সাথে, রুটির সাথে, মিষ্টি আইটেমের সাথে খাওয়া যেতে পারে।
27) নিজেদের কাজ নিজ হাতে করা।
28) যাদের সম্ভব হাস-মুরগী পালন করা, গাভী পালন করা, নিজেরা শাক-সব্জি লাগানো।
29) বিভিন্ন ট্যাবলেট,ক্যাপসুল, সিরাপ এসব মেডিসিন বর্জন করা, ইসলামিক ডাক্তারদের মতে এগুলো বিষ বা জেহের।
30) শিফা বা আরোগ্যের জন্য হাদীসের দেয়া গাইড লাইন অনুযায়ী নিয়মিত মধু পান করা, কাপিং বা সিংগা লাগানো এবং কালোজিরা নিয়মিত ব্যবহার করা।
31) ক্ষত বা জখমিতে মধু লাগানো।
32) ঠান্ডার দাওয়াই হচ্ছে- দারচিনি পাউডার, আদার পাউডার, কাল গোল মরিচ পাউডার এর সাথে পরিমান মত মধু মিক্স করে খাওয়া।
33) মহিলাদের বাচ্চা হবার পর ৪০ দিন+ আরো বেশী সময় শুধু ঘি দিয়ে মুরগী ঝোলের তরকারী মসলা ছাড়া, মাখন খাওয়ানো, দুধের অসুবিধা থাকলে কালোজিরা ব্যবহার করা।
সংগ্রহীত...
Comment