সরকারি বাহিনী মূলত শাসনব্যবস্থার মূল স্তম্ভ।
তাই শাসনব্যবস্থা যদি কুফর হয় তাহলে আবশ্যিকভাবে বাংলাদেশের সরাকরি সকল বাহিনী দলগত কাফের হওয়া আবশ্যক হয়।
আর বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থার কুফরি সম্পর্কে সচেতন কোন মুমিনই দ্বিমত করেনি।
অতএব এই শাসনব্যবস্থা যাদের কাঁধে বন্দুক রেখে টিকে আছে তাদের হালত কী...???
পুলিশ, র্যাব, ডিবি, এনএসআই, এসবি৷ ডিজিএফআই, আনসার, আর্মি, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী সহ সামরিক সকল সদস্যই [চাই তারা সশস্ত্র হোক বা সশস্ত্র না হোক] কুফর ও শিরকে লিপ্ত হওয়ার পাশাপাশি আল্লাহর কোরআনের বিরুদ্ধে ২৪ ঘন্টাই যুদ্ধে লিপ্ত।
অনেকেই তাদের প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শন করেন যা খুবই দুঃখজনক।
যখন আপনি ইসলামি কোন আইনে মামলা খাবেন [বিশেষ করে জঙ্গি/জেএমবি, হুজি, আনসার আল-ইসলাম] তখনই দেখবেন প্রশাসনের ভেতরে দাড়ীওয়ালা, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজি আপনার প্রতি যেই আচারণ করবে তা কোন দিক দিয়েই আসলি কাফেরদের থেকে কম নয়।
দুএকজন হয়তো আন্তরিক হাতে পারে। বাট নিয়মের ক্ষেত্রে তারা প্রয়োজনে কাবা ঘর ভাঙ্গতেও রাজি হবে কিন্তু অফিসারের কমান্ড অমান্য করবেনা।
প্রশাসনের এক কনস্টেবলকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আচ্ছা যখন এটা জানবেন ও বুঝবেন যে, মোল্লারা শুধু ইসলামের জন্যই লড়াইয়ে নেমেছে, এরপরও যখন আপনাকে আপনার অফিসার সেই মোল্লার উপর গুলি ছাড়তে বলবে, তখন আপনি কী করবোন??
লোকটি কোন চিন্তা না করেই বলে দিলো; কিছু করার নেই আমি তো অফিসারের কমান্ড মানতে বাধ্য [অথচ সেই কনস্টেবল নামাজ পড়ে, দোয়া ও আজকারও মুখস্থ, কোরআনও পড়ে]
তাহলে এবার বলুন তাদের অবস্থা কী?
✍️ এক মুওয়াহিদ
Comment