বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
আমাদের ঈমানের অবস্থা বুঝার জন্য দেখতে হবে আমরা নীচের বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে মুক্ত কিনা?
১) পাপে নিমজ্জিত হওয়া এবং হারাম কাজ করা
২) অন্তকরণে কাঠিন্য অনুভব করা (আল্লাহর ভয়ে কান্না না আসা, আল্লাহর আয়াত স্মরণ হলে মন কোমল না হওয়া)
৩) ভালোভাবে ইবাদাত না করা (তাড়াহুড়া করা, ইহসানের অভাব)
৪) আনুগত্য ও ইবাদাতে শৈথিল্যতা ও অলসতা প্রদর্শন করা
৫) মেজাজের ভারসাম্যহীনতা এবং বক্ষের অপ্রশস্ততা (উগ্র মেজাজ)
৬) কুরআনের আয়াত দ্বারা প্রভাবিত না হওয়া
৭) আল্লাহর স্মরণ ও তাঁর প্রার্থনার ব্যাপারে গাফেল থাকা
৮) কোনো হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখলেও ক্রোধের সঞ্চার না হওয়া
৯) নিজেকে প্রকাশ করতে ভালোবাসা
১০) কৃপণতা
১১) কথা ও কাজে গরমিল
১২) মুসলমান ভাইয়ের বিপদ দেখলে খুশি হওয়া
১৩) শুধুমাত্র কাজটি অপছন্দনীয় কিনা দেখা (অর্থাৎ এটা মাকরুহ / হারাম না হলে ঐ কাজ করে ফেলা, কাজটি উত্তম কিনা সেদিকে লক্ষ্য না দেয়া)
১৪) ভালো কাজকে তুচ্ছজ্ঞান করা, নেকীর কাজকে গুরুত্ব না দেয়া
১৫) মুসলমানদের সমস্যার ব্যাপারে গুরুত্ব না দেয়া
১৬) ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ছিন্ন করা
১৭) দ্বীনের কাজে দায়িত্বানুভূতি না থাকা
১৮) বিপদাপদে ভীত সন্ত্রস্ত হওয়া
১৯) অনর্থক ঝগড়া-বিবাদ ও তর্ক-বিতর্ক করা
২০) দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণ ও এর প্রতি ঝুঁকে পড়া
২১) জনশ্রুতিকে বর্ণনার জন্য গ্রহণ করা
২২) নিজেকে নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকা।
সুত্রঃ ঈমানী দূর্বলতা, শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ।
যদি আমরা উপরের বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে মুক্ত থাকি, তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। তা না হলে বড় বিপদ!!
এই পোষ্টদাতা পোষ্টের উদ্দিষ্টদের মধ্যেই একজন, এর বাইরে নয়। এই পোষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য আমার নিজের ইসলাহতে সাহায্যপ্রাপ্ত হওয়া। সকল ভাই / বোনদেরকে অনুরোধ খাসভাবে আমার জন্য দুয়া করবেন, যাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমার সকল ঈমানী দূর্বলতা দূর করে দেন, আমাকে শহীদদের মধ্যে সামিল হবার সৌভাগ্য দান করেন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাকে ও আমাদের সকলকে উপরের দূর্বলতাগুলো থেকে মুক্ত থাকার তাউফিক দান করুন।
আমাদের ঈমানের অবস্থা বুঝার জন্য দেখতে হবে আমরা নীচের বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে মুক্ত কিনা?
১) পাপে নিমজ্জিত হওয়া এবং হারাম কাজ করা
২) অন্তকরণে কাঠিন্য অনুভব করা (আল্লাহর ভয়ে কান্না না আসা, আল্লাহর আয়াত স্মরণ হলে মন কোমল না হওয়া)
৩) ভালোভাবে ইবাদাত না করা (তাড়াহুড়া করা, ইহসানের অভাব)
৪) আনুগত্য ও ইবাদাতে শৈথিল্যতা ও অলসতা প্রদর্শন করা
৫) মেজাজের ভারসাম্যহীনতা এবং বক্ষের অপ্রশস্ততা (উগ্র মেজাজ)
৬) কুরআনের আয়াত দ্বারা প্রভাবিত না হওয়া
৭) আল্লাহর স্মরণ ও তাঁর প্রার্থনার ব্যাপারে গাফেল থাকা
৮) কোনো হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখলেও ক্রোধের সঞ্চার না হওয়া
৯) নিজেকে প্রকাশ করতে ভালোবাসা
১০) কৃপণতা
১১) কথা ও কাজে গরমিল
১২) মুসলমান ভাইয়ের বিপদ দেখলে খুশি হওয়া
১৩) শুধুমাত্র কাজটি অপছন্দনীয় কিনা দেখা (অর্থাৎ এটা মাকরুহ / হারাম না হলে ঐ কাজ করে ফেলা, কাজটি উত্তম কিনা সেদিকে লক্ষ্য না দেয়া)
১৪) ভালো কাজকে তুচ্ছজ্ঞান করা, নেকীর কাজকে গুরুত্ব না দেয়া
১৫) মুসলমানদের সমস্যার ব্যাপারে গুরুত্ব না দেয়া
১৬) ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ছিন্ন করা
১৭) দ্বীনের কাজে দায়িত্বানুভূতি না থাকা
১৮) বিপদাপদে ভীত সন্ত্রস্ত হওয়া
১৯) অনর্থক ঝগড়া-বিবাদ ও তর্ক-বিতর্ক করা
২০) দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণ ও এর প্রতি ঝুঁকে পড়া
২১) জনশ্রুতিকে বর্ণনার জন্য গ্রহণ করা
২২) নিজেকে নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকা।
সুত্রঃ ঈমানী দূর্বলতা, শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ।
যদি আমরা উপরের বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে মুক্ত থাকি, তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। তা না হলে বড় বিপদ!!
এই পোষ্টদাতা পোষ্টের উদ্দিষ্টদের মধ্যেই একজন, এর বাইরে নয়। এই পোষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য আমার নিজের ইসলাহতে সাহায্যপ্রাপ্ত হওয়া। সকল ভাই / বোনদেরকে অনুরোধ খাসভাবে আমার জন্য দুয়া করবেন, যাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমার সকল ঈমানী দূর্বলতা দূর করে দেন, আমাকে শহীদদের মধ্যে সামিল হবার সৌভাগ্য দান করেন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাকে ও আমাদের সকলকে উপরের দূর্বলতাগুলো থেকে মুক্ত থাকার তাউফিক দান করুন।
Comment