খে'লাফত সহীহ হওয়ার ক্ষেত্রে আ'ল কা'য়ে'দা আহলে সুন্নাহর নীতিমালা অনুসরণ করে৷
যেমন তামকিন (সক্ষমতা), আ'হলুল হাল্লী ওয়াল আ'কদের দিকনির্দেশনায়
উম্মাহকে খলীফা নির্বাচনের স্বাধীনতা প্রদান ইত্যাদি।
খাওয়ারেজ্জুদ দা'ওলাহ (আ×ই×এ×স) এসব শর্তের পরোয়া করেনি। পরিপূর্ণ তা'মকিন তথা সক্ষমতা অর্জন ছাড়াই তারা খে'লাফত ঘোষণা করেছে এবং এক্ষেত্রে আহলুল হাল ওয়াল আকদের মতামত তারা গ্রহণ করেনি।
যারা বা'গদাদীকে খ'লীফা বানিয়েছে তারা উন্মাহর প্রতিনিধি নয় এবং তারা কোনও কালে অনুসরণীয় ব্যক্তি ছিল না।
ই'মামতে উযমা তথা খলিফা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান নিয়ে এই হলো তাদের অবহেলা ও অবজ্ঞার চিত্র।
আ|ল-কা|য়েদা মনে করে, যে অঞ্চলে খে'লাফত ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে শত্রুদের
ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
তারা মুসলিমদের যে কোনও উত্থানের বি'রুদ্ধে জোরালো অবস্থান গ্রহণ করতে পারছে।
তাই সেখানে প্রকৃত তা*মকিন তথা সক্ষমতা অনুপস্থিত।
সুতরাং যেখানে উন্মাহর কর্তৃত্ব নেই সেখানে খে'লাফত প্রতিষ্ঠা হয় কীভাবে!
উপরন্ত খে'লাফত ঘোষণার পর উম্মাহ্ শাসিত হচ্ছে এমন সব দূরাচারীদের মাধ্যমে, যারা উন্মহর স্বার্থের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করে না। তাইতো তাদের ওখানে আ'হলুল হাল ও'য়াল আ'কদের অস্তিত্ব নেই।
সুতরাং খ'লীফা নির্বাচিত হয় কীভাবে!
সহীহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
ইমাম ঢাল সদৃশ, যার আড়ালে লোকে যুদ্ধ করে এবং তার দ্বারা পরিত্রাণ লাভ করে। যদি ই'মাম আল্লাহ্'র ভয়ের আদেশ করে এবং ইনসাফের সাথে আদেশ করে, তবে এর জন্য তার সওয়াব রয়েছে।
আর যদি এর অন্যথা করে, তবে তার উপর এর পরিণতি বর্তাবে”।
(সুনানে আন-নাসায়ী - ৪১৯৬)
তাই ভাবতেও অবাক লাগে, পালিয়ে বেড়ানো তথাকথিত খ'লিফা যিনি নিজের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ, তিনি কী ভাবে দেড় বিলিয়ন মুসলিমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন!
খ"লীফা নির্বাচনের অধিকার উম্মাহর
এ মর্মে উমর রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র
বাণী বুখারি শরীফে নিম্নরূপ বর্ণিত হয়েছে।
“আমার কাছে একথা পৌঁছেছে যে,
তোমাদের কেউ একথা বলেছে যে, আল্লাহর কসম!
যদি উমর মারা যায়
তাহলে আমি অমুকের হাতে বাইআত দিবো।
কেউ যেন একথা বলে ধোঁকায় না পড়ে যে, আবু বকরের বাইআত ছিল আকস্মিক ঘটনা তবুও তা সংঘটিত হয়ে হয়েছে।
জেনে রেখো!
তা অবশ্যই এমন ছিল, তবে আল্লাহ এ বাইআতের ক্ষতি প্রতিহত করেছেন।
তোমাদের কেউ আবু বকর রাযি. এর মর্যাদায় পৌঁছাতে পারবে না।
যে কেউ মুসলিমদের পরামর্শ ছাড়া কোনও লোকের হাতে বাইআত দিবে, তার অনুসরণ করা যাবে না। ওই লোকেরও না, যে তার অনুসরণ করবে। কেননা উভয়েরই হ*ত্যার শি*কার হওয়ার আশংকা রয়েছে।
‘জামাআত কা|য়দাতুল জিহা'দ সম্পর্কে প্রচলিত আপত্তির জবাব
__(ভাই আবু আব্দুল্লাহ আল-মা'য়ািফরী)
যেমন তামকিন (সক্ষমতা), আ'হলুল হাল্লী ওয়াল আ'কদের দিকনির্দেশনায়
উম্মাহকে খলীফা নির্বাচনের স্বাধীনতা প্রদান ইত্যাদি।
খাওয়ারেজ্জুদ দা'ওলাহ (আ×ই×এ×স) এসব শর্তের পরোয়া করেনি। পরিপূর্ণ তা'মকিন তথা সক্ষমতা অর্জন ছাড়াই তারা খে'লাফত ঘোষণা করেছে এবং এক্ষেত্রে আহলুল হাল ওয়াল আকদের মতামত তারা গ্রহণ করেনি।
যারা বা'গদাদীকে খ'লীফা বানিয়েছে তারা উন্মাহর প্রতিনিধি নয় এবং তারা কোনও কালে অনুসরণীয় ব্যক্তি ছিল না।
ই'মামতে উযমা তথা খলিফা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান নিয়ে এই হলো তাদের অবহেলা ও অবজ্ঞার চিত্র।
আ|ল-কা|য়েদা মনে করে, যে অঞ্চলে খে'লাফত ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে শত্রুদের
ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
তারা মুসলিমদের যে কোনও উত্থানের বি'রুদ্ধে জোরালো অবস্থান গ্রহণ করতে পারছে।
তাই সেখানে প্রকৃত তা*মকিন তথা সক্ষমতা অনুপস্থিত।
সুতরাং যেখানে উন্মাহর কর্তৃত্ব নেই সেখানে খে'লাফত প্রতিষ্ঠা হয় কীভাবে!
উপরন্ত খে'লাফত ঘোষণার পর উম্মাহ্ শাসিত হচ্ছে এমন সব দূরাচারীদের মাধ্যমে, যারা উন্মহর স্বার্থের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করে না। তাইতো তাদের ওখানে আ'হলুল হাল ও'য়াল আ'কদের অস্তিত্ব নেই।
সুতরাং খ'লীফা নির্বাচিত হয় কীভাবে!
সহীহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
ইমাম ঢাল সদৃশ, যার আড়ালে লোকে যুদ্ধ করে এবং তার দ্বারা পরিত্রাণ লাভ করে। যদি ই'মাম আল্লাহ্'র ভয়ের আদেশ করে এবং ইনসাফের সাথে আদেশ করে, তবে এর জন্য তার সওয়াব রয়েছে।
আর যদি এর অন্যথা করে, তবে তার উপর এর পরিণতি বর্তাবে”।
(সুনানে আন-নাসায়ী - ৪১৯৬)
তাই ভাবতেও অবাক লাগে, পালিয়ে বেড়ানো তথাকথিত খ'লিফা যিনি নিজের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ, তিনি কী ভাবে দেড় বিলিয়ন মুসলিমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন!
খ"লীফা নির্বাচনের অধিকার উম্মাহর
এ মর্মে উমর রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র
বাণী বুখারি শরীফে নিম্নরূপ বর্ণিত হয়েছে।
“আমার কাছে একথা পৌঁছেছে যে,
তোমাদের কেউ একথা বলেছে যে, আল্লাহর কসম!
যদি উমর মারা যায়
তাহলে আমি অমুকের হাতে বাইআত দিবো।
কেউ যেন একথা বলে ধোঁকায় না পড়ে যে, আবু বকরের বাইআত ছিল আকস্মিক ঘটনা তবুও তা সংঘটিত হয়ে হয়েছে।
জেনে রেখো!
তা অবশ্যই এমন ছিল, তবে আল্লাহ এ বাইআতের ক্ষতি প্রতিহত করেছেন।
তোমাদের কেউ আবু বকর রাযি. এর মর্যাদায় পৌঁছাতে পারবে না।
যে কেউ মুসলিমদের পরামর্শ ছাড়া কোনও লোকের হাতে বাইআত দিবে, তার অনুসরণ করা যাবে না। ওই লোকেরও না, যে তার অনুসরণ করবে। কেননা উভয়েরই হ*ত্যার শি*কার হওয়ার আশংকা রয়েছে।
‘জামাআত কা|য়দাতুল জিহা'দ সম্পর্কে প্রচলিত আপত্তির জবাব
__(ভাই আবু আব্দুল্লাহ আল-মা'য়ািফরী)
Comment