Announcement

Collapse
No announcement yet.

সবচেয়ে বড় গুনাহ–কুফরি রাষ্ট্রব্যবস্থার ছত্রছায়ায় জীবন যাপন করা┇এক হাজার পুরুষú

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সবচেয়ে বড় গুনাহ–কুফরি রাষ্ট্রব্যবস্থার ছত্রছায়ায় জীবন যাপন করা┇এক হাজার পুরুষú

    ﺑِﺴْــــــــــﻢِﷲِﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِﺍلرَّﺣِﻴﻢ️



    সবচেয়ে বড় গুনাহ কোনটি?
    ড. ইসরার আহমাদ রহিমাহুল্লাহ


    সবচেয়ে বড় গুনাহ কী? কোন অনৈসলামিক রাষ্ট্রব্যবস্থার ছত্রছায়ায় জীবন যাপন করা। যদি এর বিরুদ্ধে আপনার কোনো চেষ্টা প্রচেষ্টা না থাকে তাহলে আপনার প্রতিটি শ্বাস-নিশ্বাস হবে হারাম। প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাস হারাম।

    এই জনগনের সার্বভৌমত্ব শিরক।
    আল্লাহর বিরুদ্ধে এরচেয়ে বড় বিদ্রোহ আর হতে পারে না। আমাদের পুরো অর্থনীতি ব্যবস্থায় সুদ আর জুয়া অঙ্গাঅঙ্গী ভাবে জড়িয়ে আছে । এই স্টকমার্কেট জুয়াই তো, হঠাৎ উপরে আবার হঠাৎ নিচে। দুনিয়ায় এখন জাহেলী রাষ্ট্রব্যবস্থা। তাই এই হিসেবে আমার নিকট হালাল হারামের ধারণা অনেক ভিন্ন।

    এক লোক শুকরের গোস্ত খেলে বলা হবে, ছিহ ছিহ শুকর। আরেক লোক ছাগলের গোস্ত খাচ্ছে ঠিকই, তবে তা কারও পকেটে কেটে। আপনিই বলুন হালাল খাচ্ছে না হারাম! এখন বুঝে আসছে?
    এক লােক ডাকাতের আস্তানায় পাহারাদারি কবে, এর বিনিময়ে সে যে বেতন পাচ্ছে সেটি হালাল হবে নাকি হারাম? ডাকাতের আস্তানায়! এই রাষ্ট্রব্যবস্থাও ডাকাতের আস্তানা। আল্লাহর বিদ্রোহীদের আস্তানা। আর এই ব্যবস্থারই আমরা চাকরী করি, তাকে সেবা দেই!

    অথচ কারাে কোনাে হুশ পর্যন্ত নেই। এই রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে চেষ্টা-প্রচেষ্টা চানানোও ফরজ। না উলামারা জানেন, না এই বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন ।

    এই ফিকহী ইসলামে তাে এই বিষয়গুলো নেই, এখানে জিহাদ পর্যন্ত ফরজে আইন নয়।
    জিহাদ অর্থ হলো, যুদ্ধ! আর যুদ্ধ যখন হবার তখন তো হবে!! যুদ্ধ তাে আর সবার উপর ফরজ নয়!! এই কারনে জিহাদ ফরজে কিফায়া!!

    ব্যাস কথা শেষ। এখন থেকে যাও এই বাতিল রাষ্ট্রব্যবস্থার ছত্রছায়ায়। এখন তো আরামেই কাটছে, আখিরাতে আল্লাহ যা করেন তাই হবে ।

    এক হাজার পুরুষের চেয়েও উত্তম যে নারী!
    শায়েখ খালিদ আল রশিদ (ফাক্কাল্লাহু আসরহ)


    সেই দিন সা'দ রাদিআল্লাহু আনহু এর বীরত্ব রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে মুগ্ধ করেছিল। শুধু কি সা'দ রাদিআল্লাহু আনহু? না! এমনকি এক নারীর বীরত্বেও মুগ্ধ হয়েছিলেন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সেই যুদ্ধে শুধুমাত্র একজন নারী সাহাবী অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তিনি একাই ছিলেন এক হাজার জন পুরুষের সমান। তিনি ছিলেন উম্মে ইমারাহ রাদিআল্লাহু আনহা।

    যখন তিনি দেখলেন তাঁর প্রিয় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দুশমনরা ঘিরে ফেলেছে, আক্রমণ করছে চারদিক থেকে। তখন তিনি আহত মুসলিমদের পানি খাওয়ার পাত্র হাত থেকে ফেলে ছুটলেন তাঁর প্রিয় রাসূলকে সাহায্য করতে।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সম্পর্কে বলেন, "উম্মে ইমারাহ সেদিন যা করেছিল তা আমি আগে কখনো দেখিনি। আমি ডানে তাকালাম, দেখি উম্মে ইমারাহ শত্রুর হাত থেকে আমাকে বাঁচানোর জন্য লড়ছে, বামে তাকালাম, দেখি সেখানেও উম্মে ইমারাহ আমাকে রক্ষা করার জন্য লড়ছে।"

    রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই যুদ্ধ ক্ষেত্রেই উম্মে ইমারাহ কে বলেন, ‘‘হে উম্মে ইমারাহ! তুমি যে কষ্ট সহ্য করছো, তা ক'জন করতে পারে? হে উম্মে ইমারাহ! কিছু চাও আমার কাছে। হে উম্মে ইমারাহ! তুমি যা চাইবে তাই তোমাকে দেওয়া হবে।’’ উম্মে ইমারাহ বললেন, ‘‘ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আমাদের চাওয়া তো এটাই, জান্নাতে আপনার সাহচার্য পাওয়া।’’ রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘‘জান্নাতে তুমি আমার সাথেই থাকবে।’’

    আল্লাহু আকবার!
    কোথায় পাবে তুমি এমন মহীয়সী নারী?
    রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রদূ আনহু।

  • #2
    এক লোক শুকরের গোস্ত খেলে বলা হবে, ছিহ ছিহ শুকর। আরেক লোক ছাগলের গোস্ত খাচ্ছে ঠিকই, তবে তা কারও পকেটে কেটে। আপনিই বলুন হালাল খাচ্ছে না হারাম! এখন বুঝে আসছে?
    এক লােক ডাকাতের আস্তানায় পাহারাদারি কবে, এর বিনিময়ে সে যে বেতন পাচ্ছে সেটি হালাল হবে নাকি হারাম? ডাকাতের আস্তানায়! এই রাষ্ট্রব্যবস্থাও ডাকাতের আস্তানা। আল্লাহর বিদ্রোহীদের আস্তানা। আর এই ব্যবস্থারই আমরা চাকরী করি, তাকে সেবা দেই!

    অথচ কারাে কোনাে হুশ পর্যন্ত নেই। এই রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে চেষ্টা-প্রচেষ্টা চানানোও ফরজ। না উলামারা জানেন, না এই বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন ।
    কতইনা সুন্দর কথা! আসলেই আমাদের হুঁশ নেই।
    আল্লাহ মরহুমকে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      সুপ্রিয় ভাইয়েরা,, উক্ত বিষয়ে অডিও বয়ান থাকলে দেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ।

      Comment


      • #4
        Alhamdulillah,

        Comment

        Working...
        X