Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ০৭ || মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)|| - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)|| ৭ম পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ০৭ || মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)|| - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)|| ৭ম পর্ব

    আত্তিবয়ান পাবলিকেশন্স কর্তৃক পরিবেশিত

    মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা
    (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)||
    - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)||
    এর থেকে = ৭ম পর্ব
    ==================================================
    =====

    সাধারণ অভিযানের দলিল সমূহ এবং এর সমর্থনঃ

    ২) আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা বলেন,

    إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِنْدَ اللَّهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِي كِتَابِ اللَّهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ذَلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ فَلا تَظْلِمُوا فِيهِنَّ أَنْفُسَكُمْ وَقَاتِلُوا الْمُشْرِكِينَ كَافَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَافَّةً وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ


    “…এবং তোমরা মুশরিকদের বিরুদ্ধেসর্বাত্মকভাবে যুদ্ধ করবে যেমন তারা তোমাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মকভাবে যুদ্ধকরে থাকে এবং জেনে রাখ আল্লাহ তো মুত্তাকীদেরসাথে আছেন।”

    ইবন আল আরাবী বলেন, “এখানে ‘সর্বাত্মকভাবে’ বলতে বুঝানো হয়েছে যে, তাদেরকে প্রত্যেক দিক হতে অবরুদ্ধ করতে হবে এবং সকল সম্ভাব্য অবস্থানে।”

    ৩) আল্লাহ তা’য়ালা বলেন,

    وَقَاتِلُوهُمْ حَتَّى لا تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ كُلُّهُ لِلَّهِ فَإِنِ انْتَهَوْا فَإِنَّ اللَّهَ بِمَا يَعْمَلُونَ بَصِيرٌ


    এবং তোমরা তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত না হয়…।”

    এখানে ফিতনা বলতে শির্ককে বুঝানো হয়েছে। যেভাবে ইবনে আব্বাস (রদিআল্লাহু আনহু) এবং সুদ্দী (রহিমাহুল্লাহ্) বলেছেন, “যখন কাফিররা (মুসলিমদের) কোন ভূমিতে আক্রমণ করে এবং তা দখল করে নেয়, তখন পুরো উম্মাহ তাদের দ্বীনের ক্ষেত্রে বিপদে পতিত হয় এবং তাদের ঈমানের মধ্যে সন্দেহ অনুপ্রবেশ করবে। তাই ঐ মুহুর্তে তাদের জান, মাল, ইজ্জত এবং দ্বীনকে রক্ষা করার জন্য জিহাদ করা বাধ্যতামূলক দায়িত্ব হয়ে পড়ে।”

    ৪) নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ফাতহে মক্কার পর আর কোন হিজরত নেই, কিন্তু অবশিষ্ট থাকবে শুধু জিহাদ এবং নিয়্যত। তাই যদি তোমাদেরকে অভিযানে অগ্রসর হতে বলা হয় তখন তোমরা অগ্রসর হবে।”

    যখন শত্রুরা মুসলিমদের উপর আক্রমণ করছে, এইরূপ পরিস্থিতিতে যদি উম্মাহকে সাধারণ অভিযানের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন উম্মাহর উপর এটি বাধ্যতামূলক হয়ে যায় যে, তারা এ অভিযানে অংশগ্রহণ করবে। উম্মাহকে তাদের দ্বীন প্রতিরোধ করার জন্যই অগ্রসর হতে হবে। এই বাধ্যতামূলক দায়িত্বের সীমা রেখা মুসলিমদের প্রয়োজন এবং ইমামের দাবী অনুযায়ী নির্ভর করে।” এভাবেই ইবনে হাজার (রহিমাহুল্লাহ) এই হাদিসটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

    আল-কুরতুবী (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, “যে কেউ যদি শত্রুর সামনে মুসলিমদের দূর্বলতার ব্যাপারে জ্ঞাত হন, এবং জানেন যে, তিনি আক্রান্তদের নিকট পৌছাতে পারবেন এবং তাদেরকে সাহায্য করতে পারবেন তাহলে তাদের উপরও সম্মুখে অগ্রসর হওয়া বর্তায়।”

    ৫) প্রত্যেকটি দ্বীন যা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালার’র পক্ষ হতে নাযিল করা হয়েছে, তা ৫টি প্রয়োজনীয় বিষয়কে হিফাজতের নিশ্চয়তা দেয়ঃ দ্বীন, জান, মাল, ইজ্জত এবং নফস। অতএব, যেকোন ভাবেই হোক এই ৫টি প্রয়োজনীয় বিষয়কে অবশ্যই হিফাজত করতে হবে। আর তাই আগ্রাসী শত্রুদের বিতাড়িত করার জন্য ইসলাম আদেশ করেছে।

    আগ্রাসী হল সেই ব্যক্তি যে, অন্যের উপর জোর পূর্বক নিজের ক্ষমতাকে চাপিয়ে দেয় তাদেরকে হত্যা করার জন্য, তাদের সম্পদ এবং ভূমিকে কুক্ষিগত করার জন্য।

    (ক) ইজ্জতের উপর আগ্রাসী শক্তিঃ এমনকি যদি কোন মুসলিমও কারো ইজ্জতের উপর আগ্রাসন চালায়, তাহলে তা প্রতিরোধ করা তার উপর বাধ্যতামূলক যদিও এর জন্য তাকে হত্যা করা হয়, এ বিষয়ের উপর সকল আলিমগণ একমত পোষণ করেছেন। অনুরূপভাবে, এ বিষয়েও আলিমগণ একমত পোষণ করেছেন যে, কোন মুসলিম মহিলার জন্য অনুমোদিত নয় যে, সে নিজেকে কুফ্ফারদের নিকট আত্মসমর্পণ করে দিবে অথবা তাকে বন্দী করার সুযোগ করে দিবে, যদিও তাকে হত্যা করা হয় অথবা তার ইজ্জত হরণের আশংকা থাকে।

    (খ) জান ও মালের উপর আগ্রাসী শক্তিঃ অধিকাংশ আলিমগণের রায় যে, যদি আগ্রাসী শক্তি আক্রমণ করে জান অথবা মালের উপর তাহলে তাদেরকে সর্ব শক্তি দিয়ে বিতাড়িত করা হচ্ছে বাধ্যতামূলক। এ বিষয়ে মালিকী ও শাফেঈ মাযহাবের মত হচ্ছে, আগ্রাসী শক্তি যদি মুসলিমও হয় তবুও তাকে হত্যা করা বৈধ। সহীহ হাদীসে বর্ণিত রয়েছে, “যে তার মাল রক্ষার জন্য হত্যা হয় সে শহীদ, যে তার জান রক্ষার জন্য হত্যা হয় সে শহীদ, যে তার পরিবার রক্ষার জন্য হত্যা হয় সে শহীদ।”

    আল-জাস্সাস (রহিমাহুল্লাহ্) এই হাদীস সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর বলেছেন, “আমরা এই বিষয়ে কোন প্রকারের দ্বিমত পাইনি যে, যদি কোন ব্যক্তি অন্য কারোর উপর অন্যায়ভাবে হত্যা করার জন্য অস্ত্র ধারণ করে, তাহলে মুসলিমদের বাধ্যতামূলক দায়িত্ব হল তারা ঐ আগ্রাসী ব্যক্তিকে হত্যা করবে।”

    এমতাবস্থায় ঐ আগ্রাসী ব্যক্তি যদি মারা যায়, তাহলে জাহান্নামে যাবে, যদিও সে মুসলিম হয়। একইভাবেই আক্রান্ত ব্যক্তি যদি মারা যায়, তাহলে সে শহীদ। এটা হল ইসলামের রায় একজন মুসলিম আগ্রাসীর ক্ষেত্রে, তাহলে এটা কিভাবে মেনে নেয়া যায় যে, কাফিররা মুসলিমদের ভূমির উপর আক্রমণ করবে এবং নির্যাতন ও অপমান করবে দ্বীনকে, ভূমিকে এবং ক্ষতি করতে থাকবে জান ও মালের যতক্ষণ না তা নিশ্চিহ্ন হয়ে পরে? এ পরিস্থিতিতে মুসলিমদের উপর এটি কি সর্বাগ্রে বাধ্যতামূলক দায়িত্ব হয়ে পরে না যে, মুসলিমরা কাফিরদেরকে বহিষ্কার করবে তাতে যদি সে একা হয় অথবা পুরো মুসলিম জাতি একত্রিত হতে হয়।

    ৬) যদি কাফিররা কোন মুসলিম বন্দীদেরকে তাদের কোন মুসলিম ভূমি দখলের অভিযানের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে, তখন ঐ কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা বাধ্যতামূলক, যদিও এতে ঐ মুসলিম বন্দীদের নিহত হতে হয়।

    ইবনে তাইমিয়্যাহ (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, “যদি কাফিরদের সাথে মুসলিমদের সৎকর্মশীল কোন ব্যক্তি থাকে, যিনি মানুষের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি; কিন্তু তাঁকে (সৎকর্মশীল মুসলিম) হত্যা করা ব্যতীত যদি কাফিরদের সাথে যুদ্ধ করা সম্ভব না হয় তাহলে ঐ পরিস্থিতিতে তাঁকে হত্যা করা বৈধ। নেতৃত্ব স্থানীয় আলিমগণ এ বিষয়ে একমত পোষণ করেছেন যে, যদি কাফিররা মুসলিম বন্দীদের মানব ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে এবং এ কারণে আশংকা হয় বাকি মুসলিমরা তাদের (কাফিরদের) সাথে যুদ্ধ করতে পারবে না, তাহলে তখন এটি অনুমোদিত যে কাফিরদের লক্ষ্য করে তীর ছোড়া হবে যদিও এতে মুসলিমরা নিহত হয়। আলিমগণের মধ্যে একজন বলেছেন, যদি সমস্ত মুসলিমদের ক্ষতির আশংকা নাও থাকে সেক্ষেত্রেও ঐ পরিস্থিতিতে মুসলিম বন্দীকে লক্ষ্য করে তীর ছোড়া বৈধ। তিনি আরও বলেছেন, সুন্নাহ এবং ইজমা (আলিমগণের ঐক্যমত) হচ্ছে যদি আগ্রাসী হয় মুসলিম এবং তার আগ্রাসনকে কোন ভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে যা একমাত্র তাকে হত্যা করা ছাড়া, তখন তাকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে। যদিও তার আগ্রাসন এক দিনারের ভগ্নাংশ পরিমাণ হয়। এটি এ জন্য যে সহীহ হাদীসে এসেছে, রসূল বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার মাল রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয় সে শহীদ।’”


    এটি এ একারণে যে, অবশিষ্ট সমস্ত মুসলিমীনদেরকে র্শিক এবং ফিতনা থেকে বাঁচানো, তাদের দ্বীন, ইজ্জত এবং সম্পদ-কে রক্ষা করা অল্প সংখ্যক মুসলিম বন্দীদেরকে কাফিরদের নিকট থেকে রক্ষা করার চেয়ে অগ্রাধিকার পায়।

    ৭) বিদ্রোহী মুসলিম গ্রুপের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাঃ

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেছেন,

    وَإِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ اقْتَتَلُوا فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا فَإِنْ بَغَتْ إِحْدَاهُمَا عَلَى الْأُخْرَى فَقَاتِلُوا الَّتِي تَبْغِي حَتَّى تَفِيءَ إِلَى أَمْرِ اللَّهِ فَإِنْ فَاءَتْ فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا بِالْعَدْلِ وَأَقْسِطُوا إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ


    মু’মিনদের দু’টি দল যদি নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে বসে, তখন তোমরা উভয়ের মধ্যে মীমাংসা করে দেবে, অতপর তাদের একদল যদি আরেক দলেরউপর জুলুম করে, তাহলে যে দলটি জুলুম করছে তার বিরুদ্ধেই তোমরা লড়াই করোযতক্ষণ পর্যন্ত সে দলটি (সম্পূর্ণরূপে) আল্লাহর হুকুমের দিকে ফিরে না আসে, (হ্যাঁ, একবার) যদি সে দলটি (আল্লাহর হুকুমের দিকে) ফিরে আসে তখন তোমরাদু’টি দলের মাঝে ন্যায় ও ইনসাফের সাথে মীমাংসা করে দেবে এবং তোমরান্যায়বিচার করবে; অবশ্যই আল্লাহ তা’আলা ন্যায়বিচারকদের ভালোবাসেন।”

    যদি মুসলিমদের দ্বীন, ইজ্জত, সম্পদ রক্ষার জন্য এবং মুসলিমদের মধ্যে একতা বজায় রাখার জন্য বিদ্রোহী মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা আল্লাহ তা’আলার তরফ হতে আদেশ হয়, তাহলে আগ্রাসী কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা কি আরও বেশি অগ্রাধিকার পায় না?

    ৮) যদি মুসলিমদের মধ্যে থেকে কোন ব্যক্তি যুদ্ধ করে তার ক্ষেত্রে হুকুমঃ

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেছেন,

    إِنَّمَا جَزَاءُ الَّذِينَ يُحَارِبُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَسْعَوْنَ فِي الْأَرْضِ فَسَادًا أَنْ يُقَتَّلُوا أَوْ يُصَلَّبُوا أَوْ تُقَطَّعَ أَيْدِيهِمْ وَأَرْجُلُهُمْ مِنْ خِلافٍ أَوْ يُنْفَوْا مِنَ الْأَرْضِ ذَلِكَ لَهُمْ خِزْيٌ فِي الدُّنْيَا وَلَهُمْ فِي الْآَخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ


    যারা আল্লাহ তা’আলা ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং (আল্লাহর) জমীনে বিপর্যয় সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাদের জন্য নির্দিষ্ট শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদের হত্যা করা হবে কিংবাতাদের শূলবিদ্ধ করা হবে, অথবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত-পা কেটে ফেলা হবে, কিংবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হবে; এই অপমানজনক শাস্তি তাদেরদুনিয়ার জীবনের (জন্য, তাছাড়া) পরকালে তাদের জন্যে ভয়াবহ আযাব তো রয়েছেই।”

    এই হুকুমটি প্রযোজ্য হবে ঐ মুসলিম ব্যক্তির উপর যে মুসলিমদের মধ্যে যুদ্ধ চালায়। সে জমীনের উপর দুর্দশা এবং বিশৃঙ্খলা ছড়ায় এবং সম্পদ ও সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করে। রসূল উক্ত শাস্তি বাস্তবায়ন করেছিলেন মুরতাদ হয়ে যাওয়া কিছু বেদুঈনদের উপর। উক্ত ঘটনা বুখারী এবং মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। তাহলে ঐ সকল কাফির জাতির বিরুদ্ধে কি শাস্তি হওয়া উচিত যারা মুসলিমদের জনজীবনে বিপর্যয় নিয়ে আসছে এবং তাদের দ্বীন, ইজ্জত এবং সম্পদকে নষ্ট করছে? ওদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাই কি মুসলিমদের প্রথম দায়িত্ব নয়?

    এই হল কিছু কারণ এবং দলীল যা প্রমাণ করে যে, যখনই কাফির শত্রুরা মুসলিম ভূমিতে প্রবেশ করবে, তখন মুসলিমদের সাধারণ অভিযানে বের হওয়া উচিত।


    ঈমান আনার পরে সর্ব প্রথম ফারদ্ কর্তব্য হচ্ছে আগ্রাসী শত্রু বাহিনীকে মুসলিম ভূমি থেকে বিতাড়িত করা, যারা মুসলিমদের দ্বীন এবং দুনিয়াবি কোন বিষয়ের উপর আক্রমণ চালায়।”

    আরও পড়ুন
    ৬ষ্ঠ পর্ব --------------------------------------------------------------------------------------------------- ৮ম পর্ব


    Last edited by tahsin muhammad; 10-29-2023, 07:14 PM.

  • #2
    ঈমান আনার পরে সর্ব প্রথম ফারদ্ কর্তব্য হচ্ছে আগ্রাসী শত্রু বাহিনীকে মুসলিম ভূমি থেকে বিতাড়িত করা, যারা মুসলিমদের দ্বীন এবং দুনিয়াবি কোন বিষয়ের উপর আক্রমণ চালায়।”
    আমাদের সকল মুসলিমের উপরই আজ জিহাদ ফরজে আইন হয়ে আছে, আর আমরা তা তরক করে ভয়াবহ গুনাহ করেই চলেছি। আল্লাহ্‌ সহি সমঝ দান করুন, আমীন

    Comment

    Working...
    X