আজ মসজিদের মিম্বারগুলোতে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয় আলোচনা হয়, অথচ ফুক্কুল আসীর - বন্দী মুক্তির বিষয়ে কোন কথা আলোচনা হয় না !!
আজ ইসলামপন্থীরা মুসলিম উম্মাহর বিভিন্ন ইস্যুতে সভা সেমিনার পডকাস্ট করছে,
অথচ বন্দী মুক্তির বিষয়গুলো নিয়ে কোন সভা সেমিনার আলোচনা হচ্ছে না।
শতশত ইসলামিক বই প্রতি বছর বাজারে আসে, বিভিন্ন বিষয় বস্তুর উপর মাস ব্যাপি আলোচনা দরস হয়।
অথচ বন্দী মুক্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন বই আজ পর্যন্ত বাজারে আসছে বলে আমার জানা নিই(নেই)।
এছাড়া এ বিষয়ে তেমন কোন লেকচারও শোনা যায় না !!
হায় আফসোস , আমাদের বন্দী ভাইদের ব্যাপারে বলার মত কেউ কী নিই(নেই) !! তারা কী এই উম্মাহর কেউ নন !!
হে ওলামায়ে কেরাম, জাতির রাহাবারগণ, জাতির বিবেকগণ, আপনারা কেন মুসলিম ভাই বোনদের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করছেন না ??
তারা কী আপনাদের ভাই নন !! উম্মাহর অংশ নন !!
তাদের ব্যাথায়(ব্যথা) কী আপনারা অন্তর ব্যথীত হয় না !! তাদের প্রতি ভালোবাসা রাখা কী আমাদের ঈমানের অংশ না !?
আজ যদি আপনি নির্যাতিত হতেন, আপনার পরিবার পরিজন যদি নির্যাতিত হত, কারাবন্দি হত, তারপরও কী আপনারা এভাবে নিরব(নীরব) দর্শকের ভূমিকা পালন করতেন !?
জালেমের বন্দীশালায় আমাদের মুসলিম বন্দী ভাইদের প্রতিনিয়ত আর্তনাদ আত্নচিৎকার আপনারা কী শুনতে পাচ্ছেন না !!
তারা প্রতিনিয়ত ফরিয়াদ করে আপনাদের প্রতি আহ্বান করছে
হে ওলামায়ে কেরাম, জাতির রাহাবার, উম্মতের বিবেক,
দয়া করে আপনারা চুপ থাকবেন না, আপনার বন্দী ভাইদের বিষয়ে কথা বলুন , আওয়াজ তুলুন।
নির্যাতিত নিপীড়িত মাজলুম উম্মাহর মুক্তির বিষয়ে দয়া করে কথা বলুন। দয়া করে আর চুপ থাকবেন না।
আপনারা যদি তাদের বিষয়ে কথা না বলেন, তাহলে কী(কে) বন্দীদের ব্যাপারে কথা বলবে !!
ফুক্কুল আসীর - বন্দী মুক্তি উম্মাহর এই অবহেলিত ফরজ আজ সর্বত্র অবহেলিত মাজলুম !!
বন্দীর মুক্তির বিষয়ে আজ উম্মাহ সম্পূর্ণ নির্ভীক(নির্বাক) নিশ্চুপ !! যেন এ বিষয়ে কেউ কিছু জানেই না !!
অথচ আজ এই বিষয়ে কথা বলার মত লেখার মত কোন ব্যক্তি নিই(নেই), বন্দী মুক্তি করা তো আরো অনেক দূরের বিষয় !!
হায় আফসোস ,, আমরা যদি নিশ্চুপ থাকি তবে কে বলবে তাদের মুক্তির কথা।
তাদের মুক্তির বিষয়ে আজ পুরো উম্মাহ নির্ভীক(নির্বাক) নিশ্চুপ !! নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে, যেন তারা এ বিষয়ে কিছুই জানে না।
বছরের পর বছর ধরে জালেমের জিন্দানখানায় আমাদের ভাইয়েরা প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হচ্ছে।
অসংখ্য আলেমে দ্বীন, মুজাহিদ, দাঈ, তাওহীদ পন্থী যুবক এবং উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তান রাসূল প্রেমিক যুবকেরা প্রতিনিয়ত কারাগারে বন্দী হচ্ছে।
যারা কী না সত্য বলার কারণে, আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কে প্রতিষ্ঠিত করতে চাওয়ার কারণে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অবমাননাকারী শাতিমদের শাস্তি প্রদান করার কারণে, আজ তারা বছরের পর বছর ধরে জালিমের কারাগারে বন্দী।
বছরের পর বছর ধরে কারাগারগুলোতে তারা জূলুম নির্যাতন ভোগ করে আসছে।
অথচ তাদের ব্যাপারে আমরা উদাসীন, বেমালুম বেখবর !!
কেউ কারামুক্তির পর তাদের জন্য অল্প কিছু কথা বলা যেন আমরা যথেষ্ট মনে করছি।
অথচ তাদের কে মুক্ত করা আমাদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় দায়িত্ব ছিল।
আজ এ বিষয়ে উম্মাহর ওলামায়ে কেরাম কথা না বলার কারণে পুরো উম্মাহ আজ এ বিষয়ে সম্পূর্ণ উদাসীন ।।
অধিকাংশ ভাই বোনেরা বন্দী মুক্তির বিষয়ে এর গুরত্ব, ফাজায়েল সম্পর্কে অজ্ঞ।
তারা জানেই না যে, বন্দী মুক্তি করা সামর্থবান প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ওয়াজিব দায়িত্ব, অথচ এ কথা উম্মাহর অনেকেই আজ জানে না।
যারা জানে তাদের অধিকাংশই আবার এ বিষয়ে উদাসীন, জেনেও যেন না জানার ভান করছে, এমনকি সামান্য কথা বলার প্রয়োজনীয়তা মনে করছে না।
অথচ এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল আমাদের পূর্ববর্তী সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তিরা, অথচ আমরা এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি উদাসীন, বেমালুম বেখেয়াল।
হায় !! আমাদের বন্দী ভাই বোনেরা, তোমরা আমাদের কে ক্ষমা কর !!
আজ ইসলামপন্থীরা মুসলিম উম্মাহর বিভিন্ন ইস্যুতে সভা সেমিনার পডকাস্ট করছে,
অথচ বন্দী মুক্তির বিষয়গুলো নিয়ে কোন সভা সেমিনার আলোচনা হচ্ছে না।
শতশত ইসলামিক বই প্রতি বছর বাজারে আসে, বিভিন্ন বিষয় বস্তুর উপর মাস ব্যাপি আলোচনা দরস হয়।
অথচ বন্দী মুক্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন বই আজ পর্যন্ত বাজারে আসছে বলে আমার জানা নিই(নেই)।
এছাড়া এ বিষয়ে তেমন কোন লেকচারও শোনা যায় না !!
হায় আফসোস , আমাদের বন্দী ভাইদের ব্যাপারে বলার মত কেউ কী নিই(নেই) !! তারা কী এই উম্মাহর কেউ নন !!
হে ওলামায়ে কেরাম, জাতির রাহাবারগণ, জাতির বিবেকগণ, আপনারা কেন মুসলিম ভাই বোনদের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করছেন না ??
তারা কী আপনাদের ভাই নন !! উম্মাহর অংশ নন !!
তাদের ব্যাথায়(ব্যথা) কী আপনারা অন্তর ব্যথীত হয় না !! তাদের প্রতি ভালোবাসা রাখা কী আমাদের ঈমানের অংশ না !?
আজ যদি আপনি নির্যাতিত হতেন, আপনার পরিবার পরিজন যদি নির্যাতিত হত, কারাবন্দি হত, তারপরও কী আপনারা এভাবে নিরব(নীরব) দর্শকের ভূমিকা পালন করতেন !?
জালেমের বন্দীশালায় আমাদের মুসলিম বন্দী ভাইদের প্রতিনিয়ত আর্তনাদ আত্নচিৎকার আপনারা কী শুনতে পাচ্ছেন না !!
তারা প্রতিনিয়ত ফরিয়াদ করে আপনাদের প্রতি আহ্বান করছে
হে ওলামায়ে কেরাম, জাতির রাহাবার, উম্মতের বিবেক,
দয়া করে আপনারা চুপ থাকবেন না, আপনার বন্দী ভাইদের বিষয়ে কথা বলুন , আওয়াজ তুলুন।
নির্যাতিত নিপীড়িত মাজলুম উম্মাহর মুক্তির বিষয়ে দয়া করে কথা বলুন। দয়া করে আর চুপ থাকবেন না।
আপনারা যদি তাদের বিষয়ে কথা না বলেন, তাহলে কী(কে) বন্দীদের ব্যাপারে কথা বলবে !!
ফুক্কুল আসীর - বন্দী মুক্তি উম্মাহর এই অবহেলিত ফরজ আজ সর্বত্র অবহেলিত মাজলুম !!
বন্দীর মুক্তির বিষয়ে আজ উম্মাহ সম্পূর্ণ নির্ভীক(নির্বাক) নিশ্চুপ !! যেন এ বিষয়ে কেউ কিছু জানেই না !!
অথচ আজ এই বিষয়ে কথা বলার মত লেখার মত কোন ব্যক্তি নিই(নেই), বন্দী মুক্তি করা তো আরো অনেক দূরের বিষয় !!
হায় আফসোস ,, আমরা যদি নিশ্চুপ থাকি তবে কে বলবে তাদের মুক্তির কথা।
তাদের মুক্তির বিষয়ে আজ পুরো উম্মাহ নির্ভীক(নির্বাক) নিশ্চুপ !! নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে, যেন তারা এ বিষয়ে কিছুই জানে না।
বছরের পর বছর ধরে জালেমের জিন্দানখানায় আমাদের ভাইয়েরা প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হচ্ছে।
অসংখ্য আলেমে দ্বীন, মুজাহিদ, দাঈ, তাওহীদ পন্থী যুবক এবং উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তান রাসূল প্রেমিক যুবকেরা প্রতিনিয়ত কারাগারে বন্দী হচ্ছে।
যারা কী না সত্য বলার কারণে, আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কে প্রতিষ্ঠিত করতে চাওয়ার কারণে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অবমাননাকারী শাতিমদের শাস্তি প্রদান করার কারণে, আজ তারা বছরের পর বছর ধরে জালিমের কারাগারে বন্দী।
বছরের পর বছর ধরে কারাগারগুলোতে তারা জূলুম নির্যাতন ভোগ করে আসছে।
অথচ তাদের ব্যাপারে আমরা উদাসীন, বেমালুম বেখবর !!
কেউ কারামুক্তির পর তাদের জন্য অল্প কিছু কথা বলা যেন আমরা যথেষ্ট মনে করছি।
অথচ তাদের কে মুক্ত করা আমাদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় দায়িত্ব ছিল।
আজ এ বিষয়ে উম্মাহর ওলামায়ে কেরাম কথা না বলার কারণে পুরো উম্মাহ আজ এ বিষয়ে সম্পূর্ণ উদাসীন ।।
অধিকাংশ ভাই বোনেরা বন্দী মুক্তির বিষয়ে এর গুরত্ব, ফাজায়েল সম্পর্কে অজ্ঞ।
তারা জানেই না যে, বন্দী মুক্তি করা সামর্থবান প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ওয়াজিব দায়িত্ব, অথচ এ কথা উম্মাহর অনেকেই আজ জানে না।
যারা জানে তাদের অধিকাংশই আবার এ বিষয়ে উদাসীন, জেনেও যেন না জানার ভান করছে, এমনকি সামান্য কথা বলার প্রয়োজনীয়তা মনে করছে না।
অথচ এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল আমাদের পূর্ববর্তী সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তিরা, অথচ আমরা এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি উদাসীন, বেমালুম বেখেয়াল।
হায় !! আমাদের বন্দী ভাই বোনেরা, তোমরা আমাদের কে ক্ষমা কর !!
Comment