তালিবান মুজাহিদিন দীর্ঘ ২০ বছর কুফফার ও তার দোসরদের সাথে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর বরকতে আবার ইসলামি ইমারত গঠন করা শুরু করেছেন। তাঁদের এই পূণরোত্থানে দাজ্জালি মিডিয়ার ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তাই তারা বিভিন্ন অপপ্রচার শুরু করেছে। এর মধ্যে ক্রিকেট খেলা অন্যতম। দীর্ঘদিন আফগানে কুফুরি গণতন্ত্র ব্যবস্থা চালু থাকায় কিছু দিনের পূর্ণ শরিয়াহ শাসন কায়েম করা ফেলা কুরান-সুন্নাহ ইতিহাস বিবর্জিত পদ্ধতি। যার কিছুটা আই এস ইরাকে করতে গিয়ে ব্যাপকভাবে জনসর্মথন হারিয়ে ফেলে। অবশ্য খারেজি আইএসের মধ্য ঢালাওভাবে তাকফির করে হত্যা করা মহামারী তাদের পতনের অন্যতম প্রধান কারণ। সাথে সাথে দায়েশের পূর্ণ তামকিন অর্জন না করে হুদুদ কিসাস কায়েম করাটা তাদের মারাত্মক ভুল ছিলো।
অপরদিকে আফগান পুরো দেশ তালিবানের হাতে আসলেও সেটা পূর্ণ শরিয়াহ শাসন কায়েম করা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
ইসলামের কোন বিধান শুরু-শেষ একবারেই নাজিল হয়নি। বরং ধাপেধাপে প্রয়োজন অনুযায়ী নাজিল হয়েছে। মহান আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দীর্ঘ ২৩ বছর কুরানুল কারিম নাজিল করে দ্বীন পূর্ণ করেছেন। মক্কা-মদিনা সহ ইসলামের বিজিত অঞ্চলে শতভাগ ইসলামি আইন কায়েম করেছিলেন। এমনিভাবে ইসলামের প্রতি দাওয়াহ তিন স্তরে পাওয়া যায়।
ক,মক্কি যুগের প্রথমিক কয়েক বছর গোপনে ইসলামের দাওয়াহ।
খ,এরপর প্রকাশ্যে দাওয়াহ।
গ,মাদানি জীবনে প্রতিরক্ষামূলক ও আক্রমণাত্মক যুদ্ধ-জিহাদের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াহ। (জিহাদের একটি উদ্দেশ্য হলো দাওয়াত পৌঁছানো।)
শেষকথা হলো একজন মুসলিমের জন্য এই বিশ্বাস রাখা বড় ভুল হবে হকপন্থী মুজাহিদরা ক্ষমতায় আসলে অল্প সময়ে ১০০% শরিয়াহ আইন কায়েম করা উচিৎ ।এবং তালিবানের অধীনে ক্রিকেট খেলা চালু রাখার বিষয়টির কারণে আফগানে তাঁরা শরিয়াহ শাসনে ছাড়াছাড়ি করবেন।
অপরদিকে আফগান পুরো দেশ তালিবানের হাতে আসলেও সেটা পূর্ণ শরিয়াহ শাসন কায়েম করা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
ইসলামের কোন বিধান শুরু-শেষ একবারেই নাজিল হয়নি। বরং ধাপেধাপে প্রয়োজন অনুযায়ী নাজিল হয়েছে। মহান আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দীর্ঘ ২৩ বছর কুরানুল কারিম নাজিল করে দ্বীন পূর্ণ করেছেন। মক্কা-মদিনা সহ ইসলামের বিজিত অঞ্চলে শতভাগ ইসলামি আইন কায়েম করেছিলেন। এমনিভাবে ইসলামের প্রতি দাওয়াহ তিন স্তরে পাওয়া যায়।
ক,মক্কি যুগের প্রথমিক কয়েক বছর গোপনে ইসলামের দাওয়াহ।
খ,এরপর প্রকাশ্যে দাওয়াহ।
গ,মাদানি জীবনে প্রতিরক্ষামূলক ও আক্রমণাত্মক যুদ্ধ-জিহাদের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াহ। (জিহাদের একটি উদ্দেশ্য হলো দাওয়াত পৌঁছানো।)
শেষকথা হলো একজন মুসলিমের জন্য এই বিশ্বাস রাখা বড় ভুল হবে হকপন্থী মুজাহিদরা ক্ষমতায় আসলে অল্প সময়ে ১০০% শরিয়াহ আইন কায়েম করা উচিৎ ।এবং তালিবানের অধীনে ক্রিকেট খেলা চালু রাখার বিষয়টির কারণে আফগানে তাঁরা শরিয়াহ শাসনে ছাড়াছাড়ি করবেন।
Comment