সম্প্রীতি এক ভাই একটা বিষয় জানতে চেয়ে প্রশ্ন করেছেন। প্রশ্নটি হুবহু তুলে ধরছি সবার সুবিধার জন্য।
ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত? বা ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
বর্তমানে আমাদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়েছে এবং আমাদের প্রত্যেকে এই বিষয় দায়িত্বশীল হতে হবে আদায়ের ব্যাপারে তা না হলে আমাদের প্রত্যেকেই জবাবদিহিতার সমমুক্ষিন হতে হবে। এই প্রশ্নের জবাব দুইটি ভাগে ভাগ করতে পারি
১.ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত?
আমরা এই প্রশ্নের উত্তর নবীজী এবং সাহাবীদের যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে নিতে পারি। ওনাদের সময় যুদ্ধ ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায় ওনারা যুদ্ধ করেছেন যতক্ষণ না বিজয় এসেছে
ততক্ষন পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন। কখনোই যুদ্ধের মাঝখান থেকে থেকে চলে আসেন নি। ওনারা যুদ্ধ করেছেন আবার ফরজ সালাত ও আদায় করেছেন। পরবর্তি দিনের জন্য শক্তি সঞ্চয় এর জন ঘুমিয়েছেন তবে একদল পাহারাও দিয়েছেন । এভাবে পালাক্রমে রাত কাটিয়েছেন , খাবার গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি। এবং পরবর্তী দিন পুনরায় হামলা করেছেন। তাই বলা যায় ফরজে আইন জিহাদে অথবা জিহাদ দিনের কোন সময় আদায় করবো এটি ফরজ সালাতের মতো কোনো নির্দিষ্ট সময়
নেই। এ ছাড়া আল্লাহ বলেন,
তোমরা সদা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে থাকবে যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন সম্পূর্ণ রূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। আর তারা যদি ফিতনা ও বিপর্যয় সৃষ্টি হতে বিরত থাকে তাহলে তারা কি করেছে তা আল্লাহই দেখবেন।(৮:৩৯)
এই আয়াতের মাধ্যমে স্পষ্টই বুযা যায় যুদ্ধ(জিহাদ) চলবে
যতক্ষণ না ফিৎনা অবসান হয়। আর জিহাদ ফরজে আইন হওয়ার জন্য যেই বিষয় গুলা রয়েছে সবগুলি
ফিৎনার অন্তর্ভুক্ত। তাই জিহাদ করার জন্য দিনের কোনো নির্দিষ্ট অংশ নেই । আর জিহাদ চালিয়ে নেওয়ার জন্য ঘুম যাওয়া , খাওয়ার ফিছনে কিছু সময় নেওয়া শক্তি সঞ্চয়ের উদ্দেশে এর জন্য কোনো নিষেধ নেই। যেহেতু ২৪ ঘনটায় দিনের কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই জিহাদ ফরজে আইন হওয়া। আর প্রশ্নের পরের অংশ إن شاء الله অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করা হবে।
বি: দ্র :কোনো ভুলত্রুটি হলে ধরিয়ে দিয়ে উপকৃত করবেন
ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত? বা ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
বর্তমানে আমাদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়েছে এবং আমাদের প্রত্যেকে এই বিষয় দায়িত্বশীল হতে হবে আদায়ের ব্যাপারে তা না হলে আমাদের প্রত্যেকেই জবাবদিহিতার সমমুক্ষিন হতে হবে। এই প্রশ্নের জবাব দুইটি ভাগে ভাগ করতে পারি
১.ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত?
আমরা এই প্রশ্নের উত্তর নবীজী এবং সাহাবীদের যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে নিতে পারি। ওনাদের সময় যুদ্ধ ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায় ওনারা যুদ্ধ করেছেন যতক্ষণ না বিজয় এসেছে
ততক্ষন পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন। কখনোই যুদ্ধের মাঝখান থেকে থেকে চলে আসেন নি। ওনারা যুদ্ধ করেছেন আবার ফরজ সালাত ও আদায় করেছেন। পরবর্তি দিনের জন্য শক্তি সঞ্চয় এর জন ঘুমিয়েছেন তবে একদল পাহারাও দিয়েছেন । এভাবে পালাক্রমে রাত কাটিয়েছেন , খাবার গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি। এবং পরবর্তী দিন পুনরায় হামলা করেছেন। তাই বলা যায় ফরজে আইন জিহাদে অথবা জিহাদ দিনের কোন সময় আদায় করবো এটি ফরজ সালাতের মতো কোনো নির্দিষ্ট সময়
নেই। এ ছাড়া আল্লাহ বলেন,
তোমরা সদা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে থাকবে যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন সম্পূর্ণ রূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। আর তারা যদি ফিতনা ও বিপর্যয় সৃষ্টি হতে বিরত থাকে তাহলে তারা কি করেছে তা আল্লাহই দেখবেন।(৮:৩৯)
এই আয়াতের মাধ্যমে স্পষ্টই বুযা যায় যুদ্ধ(জিহাদ) চলবে
যতক্ষণ না ফিৎনা অবসান হয়। আর জিহাদ ফরজে আইন হওয়ার জন্য যেই বিষয় গুলা রয়েছে সবগুলি
ফিৎনার অন্তর্ভুক্ত। তাই জিহাদ করার জন্য দিনের কোনো নির্দিষ্ট অংশ নেই । আর জিহাদ চালিয়ে নেওয়ার জন্য ঘুম যাওয়া , খাওয়ার ফিছনে কিছু সময় নেওয়া শক্তি সঞ্চয়ের উদ্দেশে এর জন্য কোনো নিষেধ নেই। যেহেতু ২৪ ঘনটায় দিনের কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই জিহাদ ফরজে আইন হওয়া। আর প্রশ্নের পরের অংশ إن شاء الله অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করা হবে।
বি: দ্র :কোনো ভুলত্রুটি হলে ধরিয়ে দিয়ে উপকৃত করবেন
Comment