#দারুল_ইসলাম_ও_দারুল_কুফর- প্রথম পর্ব
প্রতিটি রাষ্ট্র হয়ত দারুল ইসলাম হবে নয়ত দারুল কুফর হবে। এ ব্যাপারে জুমহুর উম্মতের ঐকমত বিদ্যমান।
কোন রাষ্ট্র দারুল ইসলামও নয় আবার দারুল কুফরও নয় তা কখনই হতে পারে না।
আল্লামা কাসানী রহঃ বলেনঃ-
تَصِيرُ الدَّارُ دَارَ إسْلَامٍ أَوْ دَارَ كُفْرٍ
“দার” হয়ত দারুল ইসলাম হবে নয়ত দারুল কুফর হবে ......
(বাদাইউস সানায়ে’, পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
হ্যাঁ তবে দারুল কুফর আবার মৌলিক ২ ভাগে বিভক্তঃ-
(১) দারুল হারব। (যাদের সাথে মুসলিমদের কোন সন্ধি বা চুক্তি নেই)
(২) দারুল আহাদ/আমান। (যাদের সাথে মুসলিমদের সন্ধি বা চুক্তি আছে)
ইবনে আব্বাস রাদিঃ বলেনঃ-
"كان المشركون على منزلتين من النبي صلى الله عليه وسلم والمؤمنين، كانوا مشركي أهل حرب يقاتلهم ويقاتلونه، ومشركي أهل عهد لا يقاتلهم ولا يقاتلونه"
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলিহি ওয়া সাল্লাম ও মুমিনদের কাছে মুশরিদের অবস্থান ছিল দুধরণের। কিছু মুশরিক ছিল যুদ্ধরত।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন তারাও তাঁর বিরদ্ধে যুদ্ধ করতো।
আর কিছু মুশরিক ছিল চুক্তিবদ্ধ। তিনিও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন না তারাও তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত না।
(সহীহ বুখারী, কিতাবুত তালাক, অধ্যায়ঃ নিকাহু মান আসলামা মিনাল মুশরিকাত ...,)
উপরোক্ত বর্ণীত হাদীস থেকে দারুল কুফর দুভাগে বিভক্ত হওয়া স্পষ্ট রূপে বুঝে আসে।
ইবনুল কাইয়্যিম রহঃ বলেনঃ-
والكفار إما أهل حرب وإما أهل عهد
কুফফার হয়ত যুদ্ধরত হবে নয়ত চুক্তিবদ্ধ হবে। (আহকামু আহলিয যিম্মাহ, খণ্ড-২ পৃষ্ঠা-৪৭৫)
দারুল কুফর কখন দারুল ইসলাম হয়?
দারুল কুফর কখন দারুল ইসলাম হবে এ ব্যাপারে হানাফী ফুকাহাগনের মাঝে কোন দ্বিমত বিদ্যমান নেই।
কিন্তু দারুল ইসলাম কখন দারুল কুফর হয় এ ব্যাপারে দ্বিমত বিদ্যমান।
আল্লামা কাসানী রহঃ বলেনঃ-
لَا خِلَافَ بَيْنَ أَصْحَابِنَا فِي أَنَّ دَارَ الْكُفْرِ تَصِيرُ دَارَ إسْلَامٍ بِظُهُورِ أَحْكَامِ الْإِسْلَامِ فِيهَا وَاخْتَلَفُوا فِي دَارِ الْإِسْلَامِ ، إنَّهَا بِمَاذَا تَصِيرُ دَارَ الْكُفْرِ ؟
আমাদের ফুকাহাদের মাঝে এ ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই যে, দারুল কুফর শুধুমাত্র ইসলামের আহকাম বাস্তবায়নের মাধ্যমেই দারুল ইসলামে পরিণত হয়।
তবে তাদের দ্বিমত হচ্ছে- দারুল ইসলাম কীভাবে দারুল কুফর হয় সে ক্ষেত্রে।
(বাদাইউস সানায়ে’। পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার। অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়াতে একই মত উল্লেখ করা হয়েছেঃ-
اعْلَمْ أَنَّ دَارَ الْحَرْبِ تَصِيرُ دَارُ الْإِسْلَامِ بِشَرْطٍ وَاحِدٍ ، وَهُوَ إظْهَارُ حُكْمِ الْإِسْلَامِ فِيهَا
মনে রাখবে, দারুল হরব শুধুমাত্র একমাত্র শর্তে দারুল ইসলামে পরিণত হবে, আর তা হচ্ছে,
সেখানে ইসলামের আইন বাস্তবায়িত থাকা। (ফাতাওয়ায়ে আলামগিরী, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২২৩)
আলাউদ্দীন হাসকাফী রহঃ আদ-দুররুল মুখতারের মধ্যে বলেছেনঃ-
ودار الحرب تصير دار الإسلام بإجراء أحكام أهل الإسلام فيها
দারুল হারব দারুল ইসলামে পরিণত হয়, সেখানে ইসলামের আইন জারি করার মাধ্যমে। (দেখুনঃ- ফাতাওয়ায়ে শামী, কিতাবুল জিহাদ, বাবুল মুসতামিন )
এ ব্যাপারে পুরো উম্মতের ইজমা বিদ্যমান, দারুল কুফর শুধুমাত্র ইসলামী আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমেই দারুল ইসলাম হবে।
উপমহাদেশকে উলামায়ে হিন্দ দারুল হারব ফাতওয়া দিয়েছেন। যা সকলেই জানি।
কেউ যদি সেই ফাতওয়াকে সঠিক বলে মেনে নেয়।
তাহলে তাকে উম্মতের এই ইজমা আবশ্যকীয় ভাবে মানতে হবে-
"ইসলামী আইন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত উপমহাদেশের কোন রাষ্ট্র দারুল ইসলাম হিসাবে পরিগণিত হবে না। "
'
দারুল ইসলাম যেভাবে দারুল কুফর হয়
ইমাম আবূ হানীফা রহঃ এর মতঃ
দারুল ইসলাম কখন দারুল কুফর বলে গণ্য হবে,
এ ব্যাপারে আমাদের ইমামদের মাঝে দ্বিমত আছে। এ ব্যাপারে ইমাম আবূ হানীফা রহঃ বলেনঃ-
إنَّهَا لَا تَصِيرُ دَارَ الْكُفْرِ إلَّا بِثَلَاثِ شَرَائِطَ ، أَحَدُهَا : ظُهُورُ أَحْكَامِ الْكُفْرِ فِيهَا وَالثَّانِي : أَنْ تَكُونَ مُتَاخِمَةً لِدَارِ الْكُفْرِ وَالثَّالِثُ : أَنْ لَا يَبْقَى فِيهَا مُسْلِمٌ وَلَا ذِمِّيٌّ آمِنًا بِالْأَمَانِ الْأَوَّلِ
তিনটি শর্তে দারুল ইসলাম দারুল কুফরে পরিণত হবে-
এক, তাতে কুফরী বিধান নাফেয থাকা।
দুই, দারুল কুফরের পার্শ্ববর্তী হওয়া। (অর্থাৎ পাশে কোন দারুল ইসলাম না থাকা)
তিন, মুসলিম ও জিম্মিরা পূর্বে প্রদান কৃত নিরাপত্তার ন্যায় নিরাপদ না হওয়া।
(ইসলামী শাসন থাকা অবস্থায় যেমন নিরাপদ ছিল তেমন নিরাপদ না হওয়া)
(বাদাইউস সানায়ে’, পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
ইমাম আবু হানীফা রহঃ দারুল কুফরে পরিণীত হবার যে তিনটি শর্ত বর্ণনা করেছেন তার প্রতিটি শর্ত বর্তমান প্রায় সকল মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে পাওয়া যায়। কেননা এসমস্ত রাষ্ট্র কুফফারদের বিধান দ্বারা পরিচালিত। আর ইসলামী খিলাফাত বা শাসন থাকা অবস্থায় মুসলিমরা যে নিরাপত্তার মধ্যে ছিল তার শত ভাগের এক ভাগ নিরাপত্তার মধ্যেও মুসলিমগণ নেই। যা দিবালোকের উজ্জ্বল সূর্যের ন্যায় স্পষ্ট। তবে দিনের বেলা কেউ চক্ষু বন্ধ করে থাকলে তা ভিন্ন কথা। আর আমাদের পার্শ্ববর্তী এমন কোন রাষ্ট্রও নেই যা ইসলামী আইন দ্বারা পরিচালিত। তাই কেউ যদি ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মতকেও গ্রহণ করে তথাপি এ ধরণের রাষ্ট্রকে দারুল ইসলাম বা দারুল আমান বলার সুযোগ নেই। (ইনশাআল্লাহ্* চলবে)
(ফেসবুক থেকে)
https://www.facebook.com/permalink.p...00012678370993
প্রতিটি রাষ্ট্র হয়ত দারুল ইসলাম হবে নয়ত দারুল কুফর হবে। এ ব্যাপারে জুমহুর উম্মতের ঐকমত বিদ্যমান।
কোন রাষ্ট্র দারুল ইসলামও নয় আবার দারুল কুফরও নয় তা কখনই হতে পারে না।
আল্লামা কাসানী রহঃ বলেনঃ-
تَصِيرُ الدَّارُ دَارَ إسْلَامٍ أَوْ دَارَ كُفْرٍ
“দার” হয়ত দারুল ইসলাম হবে নয়ত দারুল কুফর হবে ......
(বাদাইউস সানায়ে’, পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
হ্যাঁ তবে দারুল কুফর আবার মৌলিক ২ ভাগে বিভক্তঃ-
(১) দারুল হারব। (যাদের সাথে মুসলিমদের কোন সন্ধি বা চুক্তি নেই)
(২) দারুল আহাদ/আমান। (যাদের সাথে মুসলিমদের সন্ধি বা চুক্তি আছে)
ইবনে আব্বাস রাদিঃ বলেনঃ-
"كان المشركون على منزلتين من النبي صلى الله عليه وسلم والمؤمنين، كانوا مشركي أهل حرب يقاتلهم ويقاتلونه، ومشركي أهل عهد لا يقاتلهم ولا يقاتلونه"
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলিহি ওয়া সাল্লাম ও মুমিনদের কাছে মুশরিদের অবস্থান ছিল দুধরণের। কিছু মুশরিক ছিল যুদ্ধরত।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন তারাও তাঁর বিরদ্ধে যুদ্ধ করতো।
আর কিছু মুশরিক ছিল চুক্তিবদ্ধ। তিনিও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন না তারাও তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত না।
(সহীহ বুখারী, কিতাবুত তালাক, অধ্যায়ঃ নিকাহু মান আসলামা মিনাল মুশরিকাত ...,)
উপরোক্ত বর্ণীত হাদীস থেকে দারুল কুফর দুভাগে বিভক্ত হওয়া স্পষ্ট রূপে বুঝে আসে।
ইবনুল কাইয়্যিম রহঃ বলেনঃ-
والكفار إما أهل حرب وإما أهل عهد
কুফফার হয়ত যুদ্ধরত হবে নয়ত চুক্তিবদ্ধ হবে। (আহকামু আহলিয যিম্মাহ, খণ্ড-২ পৃষ্ঠা-৪৭৫)
দারুল কুফর কখন দারুল ইসলাম হয়?
দারুল কুফর কখন দারুল ইসলাম হবে এ ব্যাপারে হানাফী ফুকাহাগনের মাঝে কোন দ্বিমত বিদ্যমান নেই।
কিন্তু দারুল ইসলাম কখন দারুল কুফর হয় এ ব্যাপারে দ্বিমত বিদ্যমান।
আল্লামা কাসানী রহঃ বলেনঃ-
لَا خِلَافَ بَيْنَ أَصْحَابِنَا فِي أَنَّ دَارَ الْكُفْرِ تَصِيرُ دَارَ إسْلَامٍ بِظُهُورِ أَحْكَامِ الْإِسْلَامِ فِيهَا وَاخْتَلَفُوا فِي دَارِ الْإِسْلَامِ ، إنَّهَا بِمَاذَا تَصِيرُ دَارَ الْكُفْرِ ؟
আমাদের ফুকাহাদের মাঝে এ ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই যে, দারুল কুফর শুধুমাত্র ইসলামের আহকাম বাস্তবায়নের মাধ্যমেই দারুল ইসলামে পরিণত হয়।
তবে তাদের দ্বিমত হচ্ছে- দারুল ইসলাম কীভাবে দারুল কুফর হয় সে ক্ষেত্রে।
(বাদাইউস সানায়ে’। পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার। অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়াতে একই মত উল্লেখ করা হয়েছেঃ-
اعْلَمْ أَنَّ دَارَ الْحَرْبِ تَصِيرُ دَارُ الْإِسْلَامِ بِشَرْطٍ وَاحِدٍ ، وَهُوَ إظْهَارُ حُكْمِ الْإِسْلَامِ فِيهَا
মনে রাখবে, দারুল হরব শুধুমাত্র একমাত্র শর্তে দারুল ইসলামে পরিণত হবে, আর তা হচ্ছে,
সেখানে ইসলামের আইন বাস্তবায়িত থাকা। (ফাতাওয়ায়ে আলামগিরী, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২২৩)
আলাউদ্দীন হাসকাফী রহঃ আদ-দুররুল মুখতারের মধ্যে বলেছেনঃ-
ودار الحرب تصير دار الإسلام بإجراء أحكام أهل الإسلام فيها
দারুল হারব দারুল ইসলামে পরিণত হয়, সেখানে ইসলামের আইন জারি করার মাধ্যমে। (দেখুনঃ- ফাতাওয়ায়ে শামী, কিতাবুল জিহাদ, বাবুল মুসতামিন )
এ ব্যাপারে পুরো উম্মতের ইজমা বিদ্যমান, দারুল কুফর শুধুমাত্র ইসলামী আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমেই দারুল ইসলাম হবে।
উপমহাদেশকে উলামায়ে হিন্দ দারুল হারব ফাতওয়া দিয়েছেন। যা সকলেই জানি।
কেউ যদি সেই ফাতওয়াকে সঠিক বলে মেনে নেয়।
তাহলে তাকে উম্মতের এই ইজমা আবশ্যকীয় ভাবে মানতে হবে-
"ইসলামী আইন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত উপমহাদেশের কোন রাষ্ট্র দারুল ইসলাম হিসাবে পরিগণিত হবে না। "
'
দারুল ইসলাম যেভাবে দারুল কুফর হয়
ইমাম আবূ হানীফা রহঃ এর মতঃ
দারুল ইসলাম কখন দারুল কুফর বলে গণ্য হবে,
এ ব্যাপারে আমাদের ইমামদের মাঝে দ্বিমত আছে। এ ব্যাপারে ইমাম আবূ হানীফা রহঃ বলেনঃ-
إنَّهَا لَا تَصِيرُ دَارَ الْكُفْرِ إلَّا بِثَلَاثِ شَرَائِطَ ، أَحَدُهَا : ظُهُورُ أَحْكَامِ الْكُفْرِ فِيهَا وَالثَّانِي : أَنْ تَكُونَ مُتَاخِمَةً لِدَارِ الْكُفْرِ وَالثَّالِثُ : أَنْ لَا يَبْقَى فِيهَا مُسْلِمٌ وَلَا ذِمِّيٌّ آمِنًا بِالْأَمَانِ الْأَوَّلِ
তিনটি শর্তে দারুল ইসলাম দারুল কুফরে পরিণত হবে-
এক, তাতে কুফরী বিধান নাফেয থাকা।
দুই, দারুল কুফরের পার্শ্ববর্তী হওয়া। (অর্থাৎ পাশে কোন দারুল ইসলাম না থাকা)
তিন, মুসলিম ও জিম্মিরা পূর্বে প্রদান কৃত নিরাপত্তার ন্যায় নিরাপদ না হওয়া।
(ইসলামী শাসন থাকা অবস্থায় যেমন নিরাপদ ছিল তেমন নিরাপদ না হওয়া)
(বাদাইউস সানায়ে’, পরিচ্ছেদঃ কিতাবুস সিয়ার অধ্যায়ঃ মা’নাদ দারাইন দারিল ইসলাম ওয়া দারিল কুফর)
ইমাম আবু হানীফা রহঃ দারুল কুফরে পরিণীত হবার যে তিনটি শর্ত বর্ণনা করেছেন তার প্রতিটি শর্ত বর্তমান প্রায় সকল মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে পাওয়া যায়। কেননা এসমস্ত রাষ্ট্র কুফফারদের বিধান দ্বারা পরিচালিত। আর ইসলামী খিলাফাত বা শাসন থাকা অবস্থায় মুসলিমরা যে নিরাপত্তার মধ্যে ছিল তার শত ভাগের এক ভাগ নিরাপত্তার মধ্যেও মুসলিমগণ নেই। যা দিবালোকের উজ্জ্বল সূর্যের ন্যায় স্পষ্ট। তবে দিনের বেলা কেউ চক্ষু বন্ধ করে থাকলে তা ভিন্ন কথা। আর আমাদের পার্শ্ববর্তী এমন কোন রাষ্ট্রও নেই যা ইসলামী আইন দ্বারা পরিচালিত। তাই কেউ যদি ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মতকেও গ্রহণ করে তথাপি এ ধরণের রাষ্ট্রকে দারুল ইসলাম বা দারুল আমান বলার সুযোগ নেই। (ইনশাআল্লাহ্* চলবে)
(ফেসবুক থেকে)
https://www.facebook.com/permalink.p...00012678370993
Comment