মুসলিমের যা জানা থাকা আবশ্যক (পর্ব-৫)
রুবুবিয়্যাত,উলূহিয়্যাত এবং আসমা ও সিফাতের আলোচনা
রুবুবিয়্যাত,উলূহিয়্যাত এবং আসমা ও সিফাতের আলোচনা
ঈমান বিল্লাহ বা আল্লাহর প্রতি ঈমান এর তৃতীয় অংশঃ
আল্লাহর রুবুবিয়্যাতের প্রতি ঈমান।
আল্লাহর রুবুবিয়্যাতের প্রতি ঈমান।
আল্লাহর রুবুবিয়্যাতের প্রতি ঈমান আনার অর্থ হলোঃ প্রত্যেক মানুষ এই আকিদা বা বিশ্বাস পোষন করবে যে, এক আল্লাহই সকল জিনিসের প্রভু এবং সৃষ্টিকর্তা ও মালিক। তিনি একাই সকল জিনিসের পরিচালনা করেন।এতে কেউ তার সাথে শরীক নয় এবং সাহায্যকারীও নয়। সুতরাং আল্লাহ ছাড়া কোন খালেক নেই, তিনি ছাড়া কোন মালিকও নেই।আল্লাহ ছাড়া কোন রিযিকদাতাও নেই।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
يُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَيُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ وَسَخَّرَ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ كُلٌّ يَجْرِي لِأَجَلٍ مُّسَمًّى ۚ ذَٰلِكُمُ اللَّهُ رَبُّكُمْ لَهُ الْمُلْكُ ۚ وَالَّذِينَ تَدْعُونَ مِن دُونِهِ مَا يَمْلِكُونَ مِن قِطْمِيرٍ [٣٥:١٣]
তিনি রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন। তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকটি আবর্তন করে এক নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত। ইনি আল্লাহ; তোমাদের পালনকর্তা, সাম্রাজ্য তাঁরই। তাঁর পরিবর্তে তোমরা যাদেরকে ডাক, তারা তুচ্ছ খেজুর আঁটিরও অধিকারী নয়। দুনিয়ার কোন মানুষই আল্লাহর রুবুবিয়্যাতকে অস্বীকার করেনা। তবে সে ব্যক্তি ব্যতীত যে অহংকারী। কিন্তু সে নিজেও নিজের কথার উপরে বিশ্বাস রাখে না। যেমনটা ফেরআউন থেকে ঘটেছিল। সে তার কওমকে বলেছিলঃ
فَقَالَ أَنَا رَبُّكُمُ الْأَعْلَىٰ [٧٩:٢٤]
এবং বললঃ আমিই তোমাদের সেরা পালনকর্তা। আল্লাহ তায়ালা আরও বলেনঃ
وَقَالَ فِرْعَوْنُ يَا أَيُّهَا الْمَلَأُ مَا عَلِمْتُ لَكُم مِّنْ إِلَٰهٍ غَيْرِي فَأَوْقِدْ لِي يَا هَامَانُ عَلَى الطِّينِ فَاجْعَل لِّي صَرْحًا لَّعَلِّي أَطَّلِعُ إِلَىٰ إِلَٰهِ مُوسَىٰ وَإِنِّي لَأَظُنُّهُ مِنَ الْكَاذِبِينَ [٢٨:٣٨]
ফেরাউন বলল, হে পরিষদবর্গ, আমি জানি না যে, আমি ব্যতীত তোমাদের কোন উপাস্য আছে। হে হামান, তুমি ইট পোড়াও, অতঃপর আমার জন্যে একটি প্রাসাদ নির্মাণ কর, যাতে আমি মূসার উপাস্যকে উকি মেরে দেখতে পারি। আমার তো ধারণা এই যে, সে একজন মিথ্যাবাদী। কিন্তু নিজের প্রতি এই দাবীকে সে নিজেও বিশ্বাষ করত না। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
وَجَحَدُوا بِهَا وَاسْتَيْقَنَتْهَا أَنفُسُهُمْ ظُلْمًا وَعُلُوًّا ۚ فَانظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُفْسِدِينَ [٢٧:١٤]
তারা অন্যায় ও অহংকার করে নিদর্শনাবলীকে প্রত্যাখ্যান করল, যদিও তাদের অন্তর এগুলো সত্য বলে বিশ্বাস করেছিল। অতএব দেখুন, অনর্থকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল? আল্লাহ তায়ালা মুসা আঃ ফেরআউনের সাথে যে কথা বলেছিলেন তা কুরআনে আলোচনা করতে গিয়ে বলেনঃ
قَالَ لَقَدْ عَلِمْتَ مَا أَنزَلَ هَٰؤُلَاءِ إِلَّا رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ بَصَائِرَ وَإِنِّي لَأَظُنُّكَ يَا فِرْعَوْنُ مَثْبُورًا [١٧:١٠٢]
তিনি বললেনঃ তুমি জান যে, আসমান ও যমীনের পালনকর্তাই এসব নিদর্শনাবলী প্রত্যক্ষ প্রমাণস্বরূপ নাযিল করেছেন। হে ফেরাউন, আমার ধারণায় তুমি ধ্বংস হতে চলেছো।
এজন্যই মুশরিকরা আল্লাহ তায়ালার রুবুবিয়্যাতকে স্বীকার করত। যদিও আল্লাহর উলূহিয়্যাতের ক্ষেত্রে তারা শিরক করতো।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
قُل لِّمَنِ الْأَرْضُ وَمَن فِيهَا إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٢٣:٨٤]
বলুন পৃথিবী এবং পৃথিবীতে যারা আছে, তারা কার? যদি তোমরা জান, তবে বল। سَيَقُولُونَ لِلَّهِ ۚ قُلْ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ [٢٣:٨٥]
এখন তারা বলবেঃ সবই আল্লাহর। বলুন, তবুও কি তোমরা চিন্তা কর না? قُلْ مَن رَّبُّ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ [٢٣:٨٦]
বলুনঃ সপ্তাকাশ ও মহা-আরশের মালিক কে? سَيَقُولُونَ لِلَّهِ ۚ قُلْ أَفَلَا تَتَّقُونَ [٢٣:٨٧]
এখন তারা বলবেঃ আল্লাহ। বলুন, তবুও কি তোমরা ভয় করবে না? قُلْ مَن بِيَدِهِ مَلَكُوتُ كُلِّ شَيْءٍ وَهُوَ يُجِيرُ وَلَا يُجَارُ عَلَيْهِ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٢٣:٨٨]
বলুনঃ তোমাদের জানা থাকলে বল, কার হাতে সব বস্তুর কতৃত্ব, যিনি রক্ষা করেন এবং যার কবল থেকে কেউ রক্ষা করতে পারে না ? سَيَقُولُونَ لِلَّهِ ۚ قُلْ فَأَنَّىٰ تُسْحَرُونَ [٢٣:٨٩]
এখন তারা বলবেঃ আল্লাহর। বলুনঃ তাহলে কোথা থেকে তোমাদেরকে জাদু করা হচ্ছে?ঈমান বিল্লাহ্ বা আল্লাহর প্রতি ঈমান এর চতুর্থ অংশঃ
আল্লাহর উলূহিয়্যাতের প্রতি ঈমান।
আল্লাহর উলূহিয়্যাতের প্রতি ঈমান।
উলূহিয়্যাত দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছেঃ মানুষ সাওয়াবের আশায় যে কাজগুলো করে তার ক্ষেত্রে আল্লাহকে এক মানবে। যেমনঃ দোয়া, মান্নত, কুরবানি, আশা, ভয়, তাওয়াক্কুল, আগ্রহ এবং প্রত্যাবর্তন করা সহ সকল ইবাদত। আর এই বিষয়টাই নবী রাসূলদের দাওয়াতের বিষয় ছিল।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
وَإِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَاحِدٌ ۖ لَّا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الرَّحْمَٰنُ الرَّحِيمُ [٢:١٦٣]
আর তোমাদের উপাস্য একইমাত্র উপাস্য। তিনি ছাড়া মহা করুণাময় দয়ালু কেউ নেই। আল্লাহ তায়ালা আরও বলেনঃ
شَهِدَ اللَّهُ أَنَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ وَالْمَلَائِكَةُ وَأُولُو الْعِلْمِ قَائِمًا بِالْقِسْطِ ۚ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ [٣:١٨]
আল্লাহ সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তাঁকে ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। ফেরেশতাগণ এবং ন্যায়নিষ্ঠ জ্ঞানীগণও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়। আর যে কেউ আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ইলাহ হিসেবে গ্রহণ করবে এবং তার ইবাদত করবে আল্লাহর উলূহিয়্যাতের ক্ষেত্রে তার ঈমান বাতিল বলে গন্য হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
ذَٰلِكَ بِأَنَّ اللَّهَ هُوَ الْحَقُّ وَأَنَّ مَا يَدْعُونَ مِن دُونِهِ هُوَ الْبَاطِلُ وَأَنَّ اللَّهَ هُوَ الْعَلِيُّ الْكَبِيرُ [٢٢:٦٢]
এটা এ কারণেও যে, আল্লাহই সত্য; আর তাঁর পরিবর্তে তারা যাকে ডাকে, তা অসত্য এবং আল্লাহই সবার উচ্চে, মহান।আর কাউকে ‘ইলাহ’ নাম করণ করলেই সে ইলাহ হওয়ার যোগ্য বলে গণ্য হবে বিষয়টি এমন নয়। আল্লাহ তায়ালা (লাত, উযযা এবং মানাতের ক্ষেত্রে) বলেছেনঃ
إِنْ هِيَ إِلَّا أَسْمَاءٌ سَمَّيْتُمُوهَا أَنتُمْ وَآبَاؤُكُم مَّا أَنزَلَ اللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَانٍ ۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا الظَّنَّ وَمَا تَهْوَى الْأَنفُسُ ۖ وَلَقَدْ جَاءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ الْهُدَىٰ [٥٣:٢٣]
এগুলো কতগুলো নাম বৈ নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ এসেছে। ই্উসুফ আঃ এর ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তিনি তার বন্দী সাথীকে বলেছেনঃ
يَا صَاحِبَيِ السِّجْنِ أَأَرْبَابٌ مُّتَفَرِّقُونَ خَيْرٌ أَمِ اللَّهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ [١٢:٣٩]
হে কারাগারের সঙ্গীরা! পৃথক পৃথক অনেক উপাস্য ভাল, না পরাক্রমশালী এক আল্লাহ?مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِ إِلَّا أَسْمَاءً سَمَّيْتُمُوهَا أَنتُمْ وَآبَاؤُكُم مَّا أَنزَلَ اللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَانٍ ۚ إِنِ الْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِ ۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوا إِلَّا إِيَّاهُ ۚ ذَٰلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ [١٢:٤٠]
তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে নিছক কতগুলো নামের এবাদত কর, সেগুলো তোমরা এবং তোমাদের বাপ-দাদারা সাব্যস্ত করে নিয়েছে। আল্লাহ এদের কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি। আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তিনি ব্যতীত অন্য কারও এবাদত করো না। এটাই সরল পথ। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না। আর একারণেই রাসুলগন নিজ কওমকে বলতেনঃ
لَقَدْ أَرْسَلْنَا نُوحًا إِلَىٰ قَوْمِهِ فَقَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللَّهَ مَا لَكُم مِّنْ إِلَٰهٍ غَيْرُهُ إِنِّي أَخَافُ عَلَيْكُمْ عَذَابَ يَوْمٍ عَظِيمٍ [٧:٥٩]
নিশ্চয় আমি নূহকে তার সম্প্রদায়ের প্রতি পাঠিয়েছি। সে বললঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমরা আল্লাহর এবাদত কর। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন উপাস্য নেই। আমি তোমাদের জন্যে একটি মহাদিবসের শাস্তির আশঙ্কা করি। কিন্তু মুশরিকরা তা অস্বীকার করেছে এবং আল্লাহককে ছেড়ে অন্যকে ইলাহরূপে গ্রহন করেছে। তারা আল্লাহর সাথে অন্যদের ইবাদত করত এবং তাদের কাছে সাহায্য চাইতো। ( রাসায়েল ফিল উসুলঃ পৃষ্ঠা;৩০)
এজন্যই প্রত্যেক মুসলিমের জন্য জরুরী যে, সে ইবাদাতের ক্ষেত্রে অন্যসব কিছু বাদ দিয়ে আল্লাহকে এক জানবে এবং ইবাদাতের কোন ক্ষেত্রেই অন্য কাউকে তার সাথে শরীক করবে না। না মৃতদেরকে শরীক করবে আর না জীবিতদেরকে, কোন নবী বা রাসুল কেউ শরীক করবে না,কোন নেককার বা বদকার কেউ না।
ঈমান বিল্লাহ্ বা আল্লাহর প্রতি ঈমান এর পঞ্চম অংশঃ
আল্লাহর নাম এবং সিফাতসমূহের প্রতি ঈমান
আল্লাহর নাম এবং সিফাতসমূহের প্রতি ঈমান
আল্লাহর নাম এবং সিফাতসমূহের প্রতি ঈমান অর্থ হচ্ছেঃ আল্লাহ নিজ সত্ত্বার জন্য কিতাবুল্লাহ বা সুন্নতে রাসুল সাঃ এ যে সকল নাম ও গুনাবলী উল্লেখ করেছেন যেগুলু তার সত্ত্বার উপযুক্ত, কোন ধরণের তাহরীফ, তা'তীল, তাকয়ীফ এবং তামসিল ব্যতীত তা বিশ্বাস করা।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
وَلِلَّهِ الْأَسْمَاءُ الْحُسْنَىٰ فَادْعُوهُ بِهَا ۖ وَذَرُوا الَّذِينَ يُلْحِدُونَ فِي أَسْمَائِهِ ۚ سَيُجْزَوْنَ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ [٧:١٨٠]
আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সব উত্তম নাম। কাজেই সে নাম ধরেই তাঁকে ডাক। আর তাদেরকে বর্জন কর, যারা তাঁর নামের ব্যাপারে বাঁকা পথে চলে। তারা নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই পাবে। আল্লাহ তায়ালা আরও বলেনঃ
وَهُوَ الَّذِي يَبْدَأُ الْخَلْقَ ثُمَّ يُعِيدُهُ وَهُوَ أَهْوَنُ عَلَيْهِ ۚ وَلَهُ الْمَثَلُ الْأَعْلَىٰ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ [٣٠:٢٧]
তিনিই প্রথমবার সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, অতঃপর তিনি সৃষ্টি করবেন। এটা তাঁর জন্যে সহজ। আকাশ ও পৃথিবীতে সর্বোচ্চ মর্যাদা তাঁরই এবং তিনিই পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। তিনি আরও ইরশাদ করেনঃ
فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١]
তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। (আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে যথাযথভাবে ঈমান আনার তাওফীক দান করুন)
শুরুর কথা
একজন মুসলিমের জন্য যা কিছু জানা থাকা আবশ্যক
১ম পর্ব
একজন মুসলিমের জন্য যা কিছু জানা থাকা আবশ্যক (পর্ব-১) তাওহীদের হেফাজত
২য় পর্ব
একজন মুসলিমের যা জানা থাকা আবশ্যক (পর্ব-২) - ঈমান, মুজমাল দ্বীনের ঈমান ও জারুরিয়্যাতে দ্বীন
৩য় পর্ব
মুসলিমের জন্য যা জানা আবশ্যক (পর্ব-৩) ঈমানের রুকনসমূহ
৪র্থ পর্ব
একজন মুসলিমের জন্য যা জানা থাকা আবশ্যক (পর্ব-৪) আল্লাহর প্রতি ঈমান এর বিস্তারিত আলোচনা
Comment