বিশেষ আবেদন:
[ভাইদের প্রতি আবেদন- আমার এ বিষয়ের লেখাগুলো ভাসা ভাসা দৃষ্টিতে না পড়ে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। যেসব শর্ত উল্লেখ করা হয়, সেগুলো ভালভাবে খেয়াল করুন। বিষয়টা অনেক নাজুক। একটু এদিক সেদিক হয়ে গেলে মাসআলা সম্পূর্ণ পাল্টে যাবে। হালাল হারাম হয়ে যাবে, হারাম হালাল হয়ে যাবে। তাই মনোযোগের সাথে বুঝে শুনে পড়ুন।
অধিকন্তু আমার উদ্দেশ্য- ভাইদের এখনই হামলায় নেমে যাওয়া নয়। কারো উপর হামলা করতে হলে অবশ্যই যথাযথ মাসআলা বুঝে নিতে হবে এবং তা অফ লাইনে বুঝতে হবে। শুধু অন লাইনে পড়ে মাসআলা আগা-গোড়া সব বুঝে আসে না। তাই ভাইদের আমি নিষেধ করছি- আমার লেখার উপর ভিত্তি করে কারও উপর হামলা করবেন না। এর অনুমতি আমি দিই না। আমার উদ্দেশ্য- যাতে আমার লেখাটা পড়ে এ ব্যাপারে মৌলিক একটা ধারণা হাসিল হয়। বাকি বাস্তবে কারো উপর হামলা করতে হলে অবশ্যই, এবং অবশ্যই অফ লাইনে যোগ্য ব্যক্তির কাছ থেকে মাসআলা জেনে নিতে হবে। তাই, ভাইয়েরা আমার! কেউ ভুল বুঝবেন না। তবে হ্যাঁ, প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
ওয়াসসালাম। ]
উপরে আমরা আলোচনা করলাম, আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার হিসেবে উপস্থিত যুলুম ও অন্যায় প্রতিহত করার অধিকার রাষ্ট্রের যেমন আছে, সাধারণ জনগণেরও আছে। প্রয়োজনে অস্ত্র প্রয়োগ ও হত্যা পর্যন্ত করার অধিকার জনগণের আছে। শুধু যে, অধিকার আছে তাই না, বরং অনেক ক্ষেত্রে অস্ত্র ব্যবহার ও হত্যা করা ফরয হয়ে পড়ে। এর ভিত্তি আরেকটা মাসআলার উপর। তা হল- আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকারের বিধান কি? তা কি ফরয, না ফরয নয়? ফরয হলে কি ফরযে আইন, না ফরয়ে কেফায়া?
উত্তর: আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার ফরয। তবে তা ফরযে কেফায়া। যেমন- জিহাদ ফরয তবে স্বাভাকি অবস্থায় তা ফরযে কেফায়া; এবং যেমন- কোন মুসলিম মৃত ব্যক্তির কাফন-দাফন ও জানাযার নামায ফরয এবং তা ফরযে কেফায়া। ফেরযে কেফায়ার অর্থ- উম্মাহর প্রতিটি সক্ষম ব্যক্তির উপরই তা ফরয, সরকারি-বেসরকারি সকলের উপরই তা ফরয, তবে কিছু সংখ্যক ব্যক্তির দ্বারা তা সম্পন্ন হয়ে গেলে বাকিদের উপর থেকে এর দায়িত্ব-ভার সরে যায়। আর কেউ-ই যদি আদায় না করে, তাহলে সামর্থ্যবান সকলেই গুনাগার হবে।
আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার যেহেতু সকলের উপরই ফরয, তাই (সরকারি-বেসরকারি) যার সামনেই কোন সুস্পষ্ট অপরাধ সংঘটিত হবে, তারই দায়িত্ব তা প্রতিহত করা। প্রতিহত করতে গিয়ে যদি স্বাভাবিক হুমকি-ধমকি কিংবা অস্ত্রবিহিন মারপিটের দ্বারা অপরাধী অপরাধ থেকে সরে পড়ে তাহলে তো ভালই, অন্যথায় অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজন দেখা দিলে অস্ত্রই ব্যবহার করতে হবে। যদি হত্যা ছাড়া দমানো সম্ভব না হয়, তাহলে হত্যাই করতে হবে।
ফরযে কেফায়ার বিষয়টা পরিষ্কার করতে আগের উদাহরণে আবার ফিরে যাই। উক্ত উদাহরণে সন্ত্রাসী লোকটা নিরপরাধ মুসলমান ব্যক্তিটির উপর চড়াও হয়েছিল। এখন তাকে প্রতিহত করার দরকার। উপস্থিত সকলের উপরই তা ফরয। তবে যদি উপস্থিত দুয়েক জন মিলে তাকে প্রতিহত করতে সক্ষম হয়, তাহলে বাকিদের উপর থেকে এর দায়িত্ব-ভার সরে যাবে। কিন্তু কেউ-ই যদি প্রতিহত না করে, তাহলে সকলেই ফরয তরকের কারণে গুনাহগার হবে। আর ফরয যেহেতু শুধু সরকারি লোকদের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং সকলের উপরই ফরয, তাই উপস্তিত লোকেরা নিজেরাই তা প্রতিহত করতে পারবে, রাষ্ট্রীয় বাহিনিকে খবর দিতে হবে না। বরং যদি রাষ্ট্রীয় বাহিনিকে খবর দিতে গেলে আশঙ্খা হয়- সন্ত্রাসী লোকটা নিরপরাধ মুসলমান লোকটাকে হত্যা করে ফেলবে, তাহলে উপস্থিত লোকদের জন্য জায়েয হবে না- নিজেরা হাত গুটিয়ে বসে থেকে তাকে হত্যা করতে দেয়া আর সরকারি বাহিনীর অপেক্ষা করা। বরং তাদের নিজেদেরকেই তখন এগিয়ে এসে তাকে প্রতিহত করতে হবে। তবে যদি কোনভাবে সন্ত্রাসী লোকটা মুসলমানকে হত্যা করে ফেলে, তাহলে জনসাধারণের জন্য জায়েয হবে না, নিজেরাই কেসাসরূপে সন্ত্রাসীকে হত্যা করে ফেলা। বরং তারা তাকে পাকড়াও করে কাজির হাতে তুলে দেবে বিচারের জন্য। এরপর কাজি যখন তাদেরকে স্বাক্ষ্য দেয়ার জন্য ডাকবে, তখন তারা সত্য সত্য স্বাক্ষ্য দেবে। এটাই তখন তাদের দায়িত্ব।
বি.দ্র-১
আলোচনা হচ্ছে ইসলামী রাষ্ট্র ও ইসলামী সরকার নিয়ে। কোন কুফরী রাষ্ট্র ও কাফের সরকার নিয়ে নয়।
বি.দ্র.-২
যদি কেউ আশংকা করে যে, আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার করতে গেলে তার জীবন চলে যেতে পারে বা তার কোন অঙ্গ নষ্ট হতে পারে, বা দীর্ঘ জেল-জরিমান হতে পারে: তাহলে তার জন্য আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার থেকে বিরত থাকারও অবকাশ আছে। অবশ্য এ মূহুর্তেও আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার করাই উত্তম। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ কারা জন্য না করাটাও উত্তম হতে পারে।
বি.দ্র-৩
যারা কোন জিহাদি তানজীমের সাথে জড়িত, যাদের একজন ধরা পড়লে আরো অনেকেরই ধরা পড়ার এবং জান-মালের ক্ষতি বা বিনাশের আশংকা আছে- তাদের জন্য কোন আমর বিল মা’রূফ বা নাহি আনিল মুনকারে লিপ্ত হওয়ার আগে হিসাব করে দেখতে হবে, তাতে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা লাভ কতটুকু হবে আর ক্ষতির আশংকা কতটুকু। বিশেষ করে বর্তমান এই দুর্বলতার যামানায় যেখানে মুজাহিদদের সংখ্যা অনেক স্বল্প, আবার তাগুত সরকার হন্যে হয়ে তাদের খুঁজছে- তাই এ ধরণের কোন পদক্ষেপ নিতে অনেক হিসাব-নিকাশ করে নিতে হবে। কেননা, তার গ্রেফতারির দ্বারা যে শুধু তার নিজের জান, মাল, ও ইজ্জত-আব্রু হুমকির মুখে পড়বে তাই নয়, আরোও অনেককেও ক্ষতিগ্রস্থ হতে হতে পারে। তাই সাবধানতার সাথে পদক্ষেপ নেয়া চাই। এ ব্যাপারে তানজীমের কোন নিষেধাজ্ঞা থাকলে, যদি তা শরীয়তের সুস্পষ্ট পরিপন্থি না হয়, তাহলে তা মেনে চলা উচিৎ। ওয়াল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআলা আ’লাম।
[ভাইদের প্রতি আবেদন- আমার এ বিষয়ের লেখাগুলো ভাসা ভাসা দৃষ্টিতে না পড়ে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। যেসব শর্ত উল্লেখ করা হয়, সেগুলো ভালভাবে খেয়াল করুন। বিষয়টা অনেক নাজুক। একটু এদিক সেদিক হয়ে গেলে মাসআলা সম্পূর্ণ পাল্টে যাবে। হালাল হারাম হয়ে যাবে, হারাম হালাল হয়ে যাবে। তাই মনোযোগের সাথে বুঝে শুনে পড়ুন।
অধিকন্তু আমার উদ্দেশ্য- ভাইদের এখনই হামলায় নেমে যাওয়া নয়। কারো উপর হামলা করতে হলে অবশ্যই যথাযথ মাসআলা বুঝে নিতে হবে এবং তা অফ লাইনে বুঝতে হবে। শুধু অন লাইনে পড়ে মাসআলা আগা-গোড়া সব বুঝে আসে না। তাই ভাইদের আমি নিষেধ করছি- আমার লেখার উপর ভিত্তি করে কারও উপর হামলা করবেন না। এর অনুমতি আমি দিই না। আমার উদ্দেশ্য- যাতে আমার লেখাটা পড়ে এ ব্যাপারে মৌলিক একটা ধারণা হাসিল হয়। বাকি বাস্তবে কারো উপর হামলা করতে হলে অবশ্যই, এবং অবশ্যই অফ লাইনে যোগ্য ব্যক্তির কাছ থেকে মাসআলা জেনে নিতে হবে। তাই, ভাইয়েরা আমার! কেউ ভুল বুঝবেন না। তবে হ্যাঁ, প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
ওয়াসসালাম। ]
পর্ব-৬
আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার ফরযে কেফায়া
আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার ফরযে কেফায়া
উপরে আমরা আলোচনা করলাম, আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার হিসেবে উপস্থিত যুলুম ও অন্যায় প্রতিহত করার অধিকার রাষ্ট্রের যেমন আছে, সাধারণ জনগণেরও আছে। প্রয়োজনে অস্ত্র প্রয়োগ ও হত্যা পর্যন্ত করার অধিকার জনগণের আছে। শুধু যে, অধিকার আছে তাই না, বরং অনেক ক্ষেত্রে অস্ত্র ব্যবহার ও হত্যা করা ফরয হয়ে পড়ে। এর ভিত্তি আরেকটা মাসআলার উপর। তা হল- আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকারের বিধান কি? তা কি ফরয, না ফরয নয়? ফরয হলে কি ফরযে আইন, না ফরয়ে কেফায়া?
উত্তর: আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার ফরয। তবে তা ফরযে কেফায়া। যেমন- জিহাদ ফরয তবে স্বাভাকি অবস্থায় তা ফরযে কেফায়া; এবং যেমন- কোন মুসলিম মৃত ব্যক্তির কাফন-দাফন ও জানাযার নামায ফরয এবং তা ফরযে কেফায়া। ফেরযে কেফায়ার অর্থ- উম্মাহর প্রতিটি সক্ষম ব্যক্তির উপরই তা ফরয, সরকারি-বেসরকারি সকলের উপরই তা ফরয, তবে কিছু সংখ্যক ব্যক্তির দ্বারা তা সম্পন্ন হয়ে গেলে বাকিদের উপর থেকে এর দায়িত্ব-ভার সরে যায়। আর কেউ-ই যদি আদায় না করে, তাহলে সামর্থ্যবান সকলেই গুনাগার হবে।
আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার যেহেতু সকলের উপরই ফরয, তাই (সরকারি-বেসরকারি) যার সামনেই কোন সুস্পষ্ট অপরাধ সংঘটিত হবে, তারই দায়িত্ব তা প্রতিহত করা। প্রতিহত করতে গিয়ে যদি স্বাভাবিক হুমকি-ধমকি কিংবা অস্ত্রবিহিন মারপিটের দ্বারা অপরাধী অপরাধ থেকে সরে পড়ে তাহলে তো ভালই, অন্যথায় অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজন দেখা দিলে অস্ত্রই ব্যবহার করতে হবে। যদি হত্যা ছাড়া দমানো সম্ভব না হয়, তাহলে হত্যাই করতে হবে।
ফরযে কেফায়ার বিষয়টা পরিষ্কার করতে আগের উদাহরণে আবার ফিরে যাই। উক্ত উদাহরণে সন্ত্রাসী লোকটা নিরপরাধ মুসলমান ব্যক্তিটির উপর চড়াও হয়েছিল। এখন তাকে প্রতিহত করার দরকার। উপস্থিত সকলের উপরই তা ফরয। তবে যদি উপস্থিত দুয়েক জন মিলে তাকে প্রতিহত করতে সক্ষম হয়, তাহলে বাকিদের উপর থেকে এর দায়িত্ব-ভার সরে যাবে। কিন্তু কেউ-ই যদি প্রতিহত না করে, তাহলে সকলেই ফরয তরকের কারণে গুনাহগার হবে। আর ফরয যেহেতু শুধু সরকারি লোকদের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং সকলের উপরই ফরয, তাই উপস্তিত লোকেরা নিজেরাই তা প্রতিহত করতে পারবে, রাষ্ট্রীয় বাহিনিকে খবর দিতে হবে না। বরং যদি রাষ্ট্রীয় বাহিনিকে খবর দিতে গেলে আশঙ্খা হয়- সন্ত্রাসী লোকটা নিরপরাধ মুসলমান লোকটাকে হত্যা করে ফেলবে, তাহলে উপস্থিত লোকদের জন্য জায়েয হবে না- নিজেরা হাত গুটিয়ে বসে থেকে তাকে হত্যা করতে দেয়া আর সরকারি বাহিনীর অপেক্ষা করা। বরং তাদের নিজেদেরকেই তখন এগিয়ে এসে তাকে প্রতিহত করতে হবে। তবে যদি কোনভাবে সন্ত্রাসী লোকটা মুসলমানকে হত্যা করে ফেলে, তাহলে জনসাধারণের জন্য জায়েয হবে না, নিজেরাই কেসাসরূপে সন্ত্রাসীকে হত্যা করে ফেলা। বরং তারা তাকে পাকড়াও করে কাজির হাতে তুলে দেবে বিচারের জন্য। এরপর কাজি যখন তাদেরকে স্বাক্ষ্য দেয়ার জন্য ডাকবে, তখন তারা সত্য সত্য স্বাক্ষ্য দেবে। এটাই তখন তাদের দায়িত্ব।
বি.দ্র-১
আলোচনা হচ্ছে ইসলামী রাষ্ট্র ও ইসলামী সরকার নিয়ে। কোন কুফরী রাষ্ট্র ও কাফের সরকার নিয়ে নয়।
বি.দ্র.-২
যদি কেউ আশংকা করে যে, আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার করতে গেলে তার জীবন চলে যেতে পারে বা তার কোন অঙ্গ নষ্ট হতে পারে, বা দীর্ঘ জেল-জরিমান হতে পারে: তাহলে তার জন্য আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার থেকে বিরত থাকারও অবকাশ আছে। অবশ্য এ মূহুর্তেও আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার করাই উত্তম। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ কারা জন্য না করাটাও উত্তম হতে পারে।
বি.দ্র-৩
যারা কোন জিহাদি তানজীমের সাথে জড়িত, যাদের একজন ধরা পড়লে আরো অনেকেরই ধরা পড়ার এবং জান-মালের ক্ষতি বা বিনাশের আশংকা আছে- তাদের জন্য কোন আমর বিল মা’রূফ বা নাহি আনিল মুনকারে লিপ্ত হওয়ার আগে হিসাব করে দেখতে হবে, তাতে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা লাভ কতটুকু হবে আর ক্ষতির আশংকা কতটুকু। বিশেষ করে বর্তমান এই দুর্বলতার যামানায় যেখানে মুজাহিদদের সংখ্যা অনেক স্বল্প, আবার তাগুত সরকার হন্যে হয়ে তাদের খুঁজছে- তাই এ ধরণের কোন পদক্ষেপ নিতে অনেক হিসাব-নিকাশ করে নিতে হবে। কেননা, তার গ্রেফতারির দ্বারা যে শুধু তার নিজের জান, মাল, ও ইজ্জত-আব্রু হুমকির মুখে পড়বে তাই নয়, আরোও অনেককেও ক্ষতিগ্রস্থ হতে হতে পারে। তাই সাবধানতার সাথে পদক্ষেপ নেয়া চাই। এ ব্যাপারে তানজীমের কোন নিষেধাজ্ঞা থাকলে, যদি তা শরীয়তের সুস্পষ্ট পরিপন্থি না হয়, তাহলে তা মেনে চলা উচিৎ। ওয়াল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআলা আ’লাম।
Comment