দেশছাড়া হতে যাচ্ছেন প্রায় ৭০ লাখ আসাম অধিবাসী মুসলিম!
ভারতের উত্তরাঞ্চলের আসাম রাজ্যের প্রায় ৭০ লাখ মুসলিমকে বাস্তুচ্যুত করার চক্রান্ত করেছে মোদি সরকার। সম্প্রতি বৈধ নাগরিক বাছাইয়ের নাম করে ভারতের লাখ লাখ মুসলিমকে*‘অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে ঘোষণা দেয় ভারতের হিন্দু সরকার। মোদি সরকারের অধীনে আসামের এই বিশাল সংখ্যক মুসলিম সম্প্রদায় এখন ‘রাজ্যহীন’*হতে চলেছেন। সম্প্রতি*হিন্দুস্তান টাইমস-এ প্রকাশিত এক সংবাদ থেকে জানা যায়, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) সাবেক নেতা প্রবীণ তোগাড়িয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর বাংলাদেশের একাংশ দখল করে নিয়ে সেখানে ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ *থাকার বন্দোবস্ত করা উচিৎ বলে দাবি করে। তার দাবি মতে, আসামের মুসলিম অধিবাসীগণ বাংলাদেশী! আসামের মুসলিম সম্প্রদায় যে এবারই এমন বর্বরোচিত নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তা নয়, বরং পূর্বেও আসামের মুসলিম জনসাধারণের উপর চলেছে ভারতীয় হিন্দুদের নিষ্ঠুরতম আগ্রাসন।
“২০১২ সালের সেই দিনটি এখনো মনে পড়ে; যখন গভীর রাতে বাহিরে বৃষ্টি হচ্ছে এমন পরিস্থিতিতে সেনারা আমাদের গ্রামে হানা দেয় এবং ঘরে ঘরে বন্দুক নিয়ে প্রবেশ করে। আমরা তাদের থেকে পালাতে পারলেও আটকে যাই জলকাদায়।”*– এমনই এক অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন আসামবাসী এক মুসলিম মহিলা। আরেকজন মহিলা বলেন, ভারতীয় সরকার তার মেয়েকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিবে। মেয়ের যাবতীয় ডকুমেন্ট সরকারকে দেখালেও তারা মেয়েটিকে এখনো জোর করে দেশছাড়া করতে চায়। সূত্র:*ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্সট মুসলিমস্ (DOAM)।
আসাম রাজ্যের প্রায় ৭০ লাখ মুসলিম অধিবাসীকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ ঘোষণা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তাদেরকে বাংলাদেশে পাঠানোর কথা বলা হচ্ছে, প্রয়োজনে বাংলাদেশের একাংশ জোর পূর্বক দখল করার কথাও বলেছে হিন্দুদের এক বিশ্বনেতা।* কারো মতে, বিশাল এই মুসলিম সম্প্রদায়কে পাঠানো হতে পারে ‘ডিটেনশন ক্যাম্পে’(বিনা বিচারে আটক রাখার ক্যাম্প)!
🗡🗡🗡🗡🗡
@abtalmedia
🕌🕌🕌🕌🕌
ভারতের উত্তরাঞ্চলের আসাম রাজ্যের প্রায় ৭০ লাখ মুসলিমকে বাস্তুচ্যুত করার চক্রান্ত করেছে মোদি সরকার। সম্প্রতি বৈধ নাগরিক বাছাইয়ের নাম করে ভারতের লাখ লাখ মুসলিমকে*‘অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে ঘোষণা দেয় ভারতের হিন্দু সরকার। মোদি সরকারের অধীনে আসামের এই বিশাল সংখ্যক মুসলিম সম্প্রদায় এখন ‘রাজ্যহীন’*হতে চলেছেন। সম্প্রতি*হিন্দুস্তান টাইমস-এ প্রকাশিত এক সংবাদ থেকে জানা যায়, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) সাবেক নেতা প্রবীণ তোগাড়িয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর বাংলাদেশের একাংশ দখল করে নিয়ে সেখানে ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ *থাকার বন্দোবস্ত করা উচিৎ বলে দাবি করে। তার দাবি মতে, আসামের মুসলিম অধিবাসীগণ বাংলাদেশী! আসামের মুসলিম সম্প্রদায় যে এবারই এমন বর্বরোচিত নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তা নয়, বরং পূর্বেও আসামের মুসলিম জনসাধারণের উপর চলেছে ভারতীয় হিন্দুদের নিষ্ঠুরতম আগ্রাসন।
“২০১২ সালের সেই দিনটি এখনো মনে পড়ে; যখন গভীর রাতে বাহিরে বৃষ্টি হচ্ছে এমন পরিস্থিতিতে সেনারা আমাদের গ্রামে হানা দেয় এবং ঘরে ঘরে বন্দুক নিয়ে প্রবেশ করে। আমরা তাদের থেকে পালাতে পারলেও আটকে যাই জলকাদায়।”*– এমনই এক অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন আসামবাসী এক মুসলিম মহিলা। আরেকজন মহিলা বলেন, ভারতীয় সরকার তার মেয়েকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিবে। মেয়ের যাবতীয় ডকুমেন্ট সরকারকে দেখালেও তারা মেয়েটিকে এখনো জোর করে দেশছাড়া করতে চায়। সূত্র:*ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্সট মুসলিমস্ (DOAM)।
আসাম রাজ্যের প্রায় ৭০ লাখ মুসলিম অধিবাসীকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ ঘোষণা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তাদেরকে বাংলাদেশে পাঠানোর কথা বলা হচ্ছে, প্রয়োজনে বাংলাদেশের একাংশ জোর পূর্বক দখল করার কথাও বলেছে হিন্দুদের এক বিশ্বনেতা।* কারো মতে, বিশাল এই মুসলিম সম্প্রদায়কে পাঠানো হতে পারে ‘ডিটেনশন ক্যাম্পে’(বিনা বিচারে আটক রাখার ক্যাম্প)!
🗡🗡🗡🗡🗡
@abtalmedia
🕌🕌🕌🕌🕌
Comment