বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার চতরাহাট মোড়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান চতরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহীন।
আটক দুই এসআই হলেন স্বপন কুমার ও জাহাঙ্গীর আলম।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শামীম বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে এসআই স্বপন কুমার ও জাহাঙ্গীর আলম একটি মোটরসাইকেলে করে চতরাহাট মোড়ে যান। সেখানে কাঠালপাড়া গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে কৃষক রফিকুল ইসলামের (৪৪) দেহ তল্লাশি করতে থাকে।
“এ সময় তাকে টানাহেঁচড়ার এক পর্যায়ে রফিকুলের শার্টের পকেটে ৫টি ইয়াবা দিয়ে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেন এ দুই এসআই। বিষয়টি দেখার পর স্থানীয়রা স্বপন ও জাহাঙ্গীরকে ধরে বেদম পিটুনি দেয়।”
চেয়ারম্যান বলেন, পরে খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে নিয়ে যান।
এরপর শতশত লোক ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও করে রাখে।
এসপি গিয়ে সকলের সামনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত দুই এসআইকে ছাড়া হবে না বলে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর দাবি।
চতরাহাটের ব্যবসায়ী বরকত আলী মণ্ডল বলেন, “যে লোকটির পকেটে ইয়াবা দিয়ে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছিল, তিনি মাদক সেবন করা তো দূরের কথা; পান-বিড়িও খান না। সেই লোকটিকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করলে কেউ ছেড়ে দেবে?”
পীরগঞ্জ থানার ওসি রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার রোষানলের কারণে আটক দুই এসআইকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।
“তারপরও আমরা উদ্ধারের কৌশল খুঁজছি।”
এহল আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনীর অবস্থা!
(bangla.bdnews24.com/)
আটক দুই এসআই হলেন স্বপন কুমার ও জাহাঙ্গীর আলম।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শামীম বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে এসআই স্বপন কুমার ও জাহাঙ্গীর আলম একটি মোটরসাইকেলে করে চতরাহাট মোড়ে যান। সেখানে কাঠালপাড়া গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে কৃষক রফিকুল ইসলামের (৪৪) দেহ তল্লাশি করতে থাকে।
“এ সময় তাকে টানাহেঁচড়ার এক পর্যায়ে রফিকুলের শার্টের পকেটে ৫টি ইয়াবা দিয়ে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেন এ দুই এসআই। বিষয়টি দেখার পর স্থানীয়রা স্বপন ও জাহাঙ্গীরকে ধরে বেদম পিটুনি দেয়।”
চেয়ারম্যান বলেন, পরে খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে নিয়ে যান।
এরপর শতশত লোক ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও করে রাখে।
এসপি গিয়ে সকলের সামনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত দুই এসআইকে ছাড়া হবে না বলে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর দাবি।
চতরাহাটের ব্যবসায়ী বরকত আলী মণ্ডল বলেন, “যে লোকটির পকেটে ইয়াবা দিয়ে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছিল, তিনি মাদক সেবন করা তো দূরের কথা; পান-বিড়িও খান না। সেই লোকটিকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করলে কেউ ছেড়ে দেবে?”
পীরগঞ্জ থানার ওসি রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার রোষানলের কারণে আটক দুই এসআইকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।
“তারপরও আমরা উদ্ধারের কৌশল খুঁজছি।”
এহল আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনীর অবস্থা!
(bangla.bdnews24.com/)
Comment