ভারত বাংলাদেশ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক!
আসামে ৪০লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করার পর ইতিমধ্যে ওডিশা আর ঝাড়খন্ড থেকেও এনআরসি করার ঘোষণা এসেছে।
অথচ,দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।
আসামে ৪০লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করার পর ইতিমধ্যে ওডিশা আর ঝাড়খন্ড থেকেও এনআরসি করার ঘোষণা এসেছে।
অথচ,দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতীয় নেতারা বারবারই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অবদান জোর গলায় বলে এসেছেন। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের বড় ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগ কমানো, ওই অঞ্চলের উন্নয়ন এবং সেখানে কেন্দ্রের কর্তৃত্ব বাড়ানোর পেছনে বাংলাদেশের সক্রিয় তৎপরতা সহায়তা করেছে। মাত্র কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে পণ্যপরিবহনে দিল্লিকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। এ ইঙ্গিত করা অযথার্থ হবে না যে এমন শুভেচ্ছার যথাযথ জবাব বাংলাদেশ পায়নি। বরং বলা যায়, তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যার এখনো সুরাহা হয়নি, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানিতে অন্যায্য বাধাগুলো রয়ে গেছে, সীমান্তেও হত্যা চলছে।
এ রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের নীরবতায় দেশের মানুষ বিরক্ত। ভারতের কর্মকাণ্ডে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ অত্যন্ত নীরব। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার ব্যাখ্যায় বলেছে, এনআরসি তাদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও যেন সে ব্যাখ্যাই মেনে নিয়েছে। বড় প্রতিবেশী দেশের এমন দাবির বিরুদ্ধে মানুষ সুনির্দিষ্ট অবস্থান দেখতে চায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি এ নিশ্চয়তা দেয় যে আসামের নির্বাসিত বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে না, তাহলে আপামর জনসাধারণের কাছে তাদের সে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে।
অথচ, বিজেপি নেতা রাম মাধব ঘোষণা করেছে, আসামের নাগরিক তালিকা থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশে ডিপোর্ট করাটাই তাদের দলের নীতি।
কয়েক দশক ধরে আরাকানের ভীতিকর ঘটনা নিয়ে পররাষ্ট্র বিভাগের দীর্ঘদিন ধরে বালুতে মাথা গোঁজা উটপাখির মতো আচরণের কারণে এ মুহূর্তে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে। আসাম বিষয়ে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি হঠকারী হবে।