নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদ অপরিহার্য নয়, প্রয়োজনে মসজিদের জায়গা সরকার অধিগ্রহণ করতে পারবে।
দীর্ঘ শুনানির পর এ বিষয়ে ১৯৯৪ সালে দেয়া রায় বহাল রেখেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
গতকাল ২৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেয়।
১৯৯৪ সালে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, নামাজ যেকোনও জায়গায় পড়া যেতে পারে। তার জন্য মসজিদ অপরিহার্য নয়। সঙ্গে এ-ও জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, সরকার প্রয়োজনে মসজিদের জমির দখল নিতে পারবে। পুরনো এই রায়কেই চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল বেশ কয়েকটি মুসলিম দল। আজ সেই পুরনো রায়ই বহাল রাখেন আদালত।
আপিলকারীরা চেয়েছিল, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চ ১৯৯৪ সালে দেওয়া রায়টি পুনর্বিবেচনা করতে রাজি হোক। সেক্ষেত্রে ৭ বিচারপতিবিশিষ্ট বড় একটি বেঞ্চ গঠন করে ইসলামে মসজিদ অপরিহার্য কিনা সে প্রশ্নের মীমাংসা করার সুযোগ সৃষ্টি হতো। তবে সুপ্রিম কোর্ট পূর্ববর্তী আদেশ বহাল রাখলো।
দীর্ঘ শুনানির পর এ বিষয়ে ১৯৯৪ সালে দেয়া রায় বহাল রেখেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
গতকাল ২৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেয়।
১৯৯৪ সালে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, নামাজ যেকোনও জায়গায় পড়া যেতে পারে। তার জন্য মসজিদ অপরিহার্য নয়। সঙ্গে এ-ও জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, সরকার প্রয়োজনে মসজিদের জমির দখল নিতে পারবে। পুরনো এই রায়কেই চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল বেশ কয়েকটি মুসলিম দল। আজ সেই পুরনো রায়ই বহাল রাখেন আদালত।
আপিলকারীরা চেয়েছিল, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চ ১৯৯৪ সালে দেওয়া রায়টি পুনর্বিবেচনা করতে রাজি হোক। সেক্ষেত্রে ৭ বিচারপতিবিশিষ্ট বড় একটি বেঞ্চ গঠন করে ইসলামে মসজিদ অপরিহার্য কিনা সে প্রশ্নের মীমাংসা করার সুযোগ সৃষ্টি হতো। তবে সুপ্রিম কোর্ট পূর্ববর্তী আদেশ বহাল রাখলো।
Comment