চায়নিজ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক হুই মুসলিমদের তিনটি মসজিদ ধ্বংস!
চীনা সরকার পূর্ব তুর্কিস্তানের উইঘুর মুসলিমদের উপর নির্যাতন করার পাশাপাশি তার দেশের হুই মুসলিমদের উপরও অবর্ণনীয় নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। মোটকথা, পৃথিবীর সব দেশের সরকারই মুসলিমদেরকে সহ্য করতে পারে না। তাদেরকে কিভাবে নি:শেষ করা যায়, সে পন্থায় তারা লিপ্ত।
"ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, চায়নিজ কর্তৃপক্ষ গত ২৯-শে ডিসেম্বর চীনের ইউন্নান প্রদেশের উইসান নামক এলাকার হুই মুসলিমদের তিনটি মসজিদ ধ্বংস করে দিয়েছে। ৪০০ চীনা পুলিশ মসজিদে ইবাদাতরত মুসল্লিদেরকে জোর করে বের করে দিয়ে ধ্বংসলীলা চালায়। এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে চীনা পুলিশ তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পরে। ফলে অনেকেই ভীষণভাবে হতাহত হয় এবং বিনা অপরাধেই তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। একজন হুই মুসলিম বালিকা নিজের মুখে ব্যক্ত করেছে যে, কিভাবে সে নির্যাতিত হয়েছে। তার মা ও দাদিকে অপহরণ করা হয়েছে। এভাবেই মুসলিমদের উপর একের পর এক নির্যাতন করা হচ্ছে। কিন্তু তাদের আহ্বানে কেউ সাড়া দেয় না।
চীনা সরকার পূর্ব তুর্কিস্তানের উইঘুর মুসলিমদের উপর নির্যাতন করার পাশাপাশি তার দেশের হুই মুসলিমদের উপরও অবর্ণনীয় নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। মোটকথা, পৃথিবীর সব দেশের সরকারই মুসলিমদেরকে সহ্য করতে পারে না। তাদেরকে কিভাবে নি:শেষ করা যায়, সে পন্থায় তারা লিপ্ত।
"ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, চায়নিজ কর্তৃপক্ষ গত ২৯-শে ডিসেম্বর চীনের ইউন্নান প্রদেশের উইসান নামক এলাকার হুই মুসলিমদের তিনটি মসজিদ ধ্বংস করে দিয়েছে। ৪০০ চীনা পুলিশ মসজিদে ইবাদাতরত মুসল্লিদেরকে জোর করে বের করে দিয়ে ধ্বংসলীলা চালায়। এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে চীনা পুলিশ তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পরে। ফলে অনেকেই ভীষণভাবে হতাহত হয় এবং বিনা অপরাধেই তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। একজন হুই মুসলিম বালিকা নিজের মুখে ব্যক্ত করেছে যে, কিভাবে সে নির্যাতিত হয়েছে। তার মা ও দাদিকে অপহরণ করা হয়েছে। এভাবেই মুসলিমদের উপর একের পর এক নির্যাতন করা হচ্ছে। কিন্তু তাদের আহ্বানে কেউ সাড়া দেয় না।
Comment