জাহাজে অবাদে চলছে মালের চোরা কারবারি
মানিকগঞ্জে হরিরামপুরে পদ্মায় চলন্ত জাহাজ থেকে চুরি হচ্ছে তেল, সার, গম সহ বিভিন্ন পণ্য। এক ডিপো থেকে আরেক আরেক ডিপোতে নেওয়ার সময় চুরি হচ্ছে এই সকল পণ্য যা পরে আনেক উঁচু দামে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন স্থানীয় বাজারে। এগুলো সবই সরকারী পণ্য যা উত্তরাঞ্চলের চাহিদা মিটাতে দক্ষিণ থেকে রওনা হয়।
জমুনা টিভি থেকে জানা যায়, তারা মানিকগঞ্জে বড় জ্বালানী তেলবাহী জাহাজ থেকে বড় নৌকায় ব্যারেল ব্যারেল তেল চুরি করতে ধরে। এদের মধ্যে দুইজনক পুলিশ ধরে নিয়ে যায়।
এসকল জাহাজ সারা বছর চট্টগ্রাম, মংলা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে পদ্মা দিয়ে সিরাজ গঞ্জের বাগাবাড়ী ও নগরবাড়ি ঘাটে। স্থানীয়রা বলছে এর সাথে জাহাজের কর্মকর্তা কর্মচারীরাই জড়িত। তারা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে দেখে কোথায় নির্জন জায়গা আছে। নদীতে চলন্ত অবস্থায় জাহাজের গতি কমিয়ে এই সব মাল নামানো হয়। পদ্মার আন্ধারমানিক, বাহাদুরপুর, ধুলশুরা, কাঞ্চনপুর সহ বিভিন্ন পয়েন্টে এসব মালামাল নামানো হয়।
স্থানীয় প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবানদের মদদে এই সকল চোরাকারবারি ও সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। আমাদের সকলের বুঝা দরকার যে যখন দেশে একচ্ছছত্র ক্ষমতায় এমন লোকেরা বসে যাদের মনে আল্লাহর ভয় নি তারা অবশ্যই এর অপব্যবহার করবে। আর এই কারণেই এখন এই সকল বড় বড় সিন্ডিকেট দেখা যাচ্ছে।
এই প্রতিবেদন যমুনা নিউজের যেই কর্মচারী করে তাকে হুমকিও দেওয়া হয় যেন সে এই প্রতিবেদন প্রকাশ না করে।
এই সকল অভিযোগের পরে পুলিশ সব সময়ের মত সেই একই কথা বলেছে, “ইনভেস্টিগেশন চলছে”
Jamuna Television
পদ্মা নদীতে চলন্ত জাহাজ থেকে চুরি হচ্ছে জ্বালানি তেল, সার, গমসহ বিভিন্ন মালামাল। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাহাজের মাস্টারদের যোগসাজসে এই চুরি কারবারে গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট।
মানিকগঞ্জে হরিরামপুরে পদ্মায় চলন্ত জাহাজ থেকে চুরি হচ্ছে তেল, সার, গম সহ বিভিন্ন পণ্য। এক ডিপো থেকে আরেক আরেক ডিপোতে নেওয়ার সময় চুরি হচ্ছে এই সকল পণ্য যা পরে আনেক উঁচু দামে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন স্থানীয় বাজারে। এগুলো সবই সরকারী পণ্য যা উত্তরাঞ্চলের চাহিদা মিটাতে দক্ষিণ থেকে রওনা হয়।
জমুনা টিভি থেকে জানা যায়, তারা মানিকগঞ্জে বড় জ্বালানী তেলবাহী জাহাজ থেকে বড় নৌকায় ব্যারেল ব্যারেল তেল চুরি করতে ধরে। এদের মধ্যে দুইজনক পুলিশ ধরে নিয়ে যায়।
এসকল জাহাজ সারা বছর চট্টগ্রাম, মংলা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে পদ্মা দিয়ে সিরাজ গঞ্জের বাগাবাড়ী ও নগরবাড়ি ঘাটে। স্থানীয়রা বলছে এর সাথে জাহাজের কর্মকর্তা কর্মচারীরাই জড়িত। তারা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে দেখে কোথায় নির্জন জায়গা আছে। নদীতে চলন্ত অবস্থায় জাহাজের গতি কমিয়ে এই সব মাল নামানো হয়। পদ্মার আন্ধারমানিক, বাহাদুরপুর, ধুলশুরা, কাঞ্চনপুর সহ বিভিন্ন পয়েন্টে এসব মালামাল নামানো হয়।
স্থানীয় প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবানদের মদদে এই সকল চোরাকারবারি ও সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। আমাদের সকলের বুঝা দরকার যে যখন দেশে একচ্ছছত্র ক্ষমতায় এমন লোকেরা বসে যাদের মনে আল্লাহর ভয় নি তারা অবশ্যই এর অপব্যবহার করবে। আর এই কারণেই এখন এই সকল বড় বড় সিন্ডিকেট দেখা যাচ্ছে।
এই প্রতিবেদন যমুনা নিউজের যেই কর্মচারী করে তাকে হুমকিও দেওয়া হয় যেন সে এই প্রতিবেদন প্রকাশ না করে।
এই সকল অভিযোগের পরে পুলিশ সব সময়ের মত সেই একই কথা বলেছে, “ইনভেস্টিগেশন চলছে”
Jamuna Television
পদ্মা নদীতে চলন্ত জাহাজ থেকে চুরি হচ্ছে জ্বালানি তেল, সার, গমসহ বিভিন্ন মালামাল। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাহাজের মাস্টারদের যোগসাজসে এই চুরি কারবারে গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট।