Announcement

Collapse
No announcement yet.

সুবর্ণচরে আওয়ামীলীগের এক ডজন নেতাকর্মীর গণধর্ষণ, মিডিয়ার নীরবতা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সুবর্ণচরে আওয়ামীলীগের এক ডজন নেতাকর্মীর গণধর্ষণ, মিডিয়ার নীরবতা

    সুবর্ণচরে আওয়ামীলীগের এক ডজন নেতাকর্মীর গণধর্ষণ, মিডিয়ার নীরবতা




    ধর্ষণ। ভয়ঙ্কর একটি শব্দ। গণধর্ষণ। এর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর। শুনলেই গা
    ঘিন ঘিন করে ওঠে। বাংলা ভাষায় এর চেয়ে ঘৃণ্যতম ও ভয়ঙ্কর কোন শব্দ আছে
    বলে আমার জানা নেই।
    নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর গ্রামে সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত
    হওয়ার ঠিক পরের রাতে চার সন্তানের এক জননীকে গণধর্ষণ করেছে ক্ষমতাসীন
    আওয়ামীলীগের এক ডজন নেতাকর্মী। তারা তার হাত মুখ বেঁধে হিংস্র
    প্রাণীর চেয়েও ভয়ঙ্কর রূপে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তার উপর। পালাক্রমে ধর্ষণ
    করে রক্তাক্ত করেছে তাকে, ক্ষতবিক্ষত করেছে তার পুরো দেহ টাকে, আর
    উল্লাসে মেতে উঠেছে সেই হায়েনারা।
    অসহায় মা জননীর আর্তচিৎকার ও তার তাজা লাল রক্ত তাদেরকে দমাতে পারেনি।
    তারা এত নিষ্ঠুর, এত নির্দয়; চারটি নিষ্পাপ শিশু ও তার অসহায়
    স্বামীর আহাজারি তাদেরকে থামাতে পারেনি। তারা কুকুর। তারা জানোয়ার।
    তারা হায়েনা। তারা নরপশু, পিশাচার। বরং এর চেয়েও জঘন্য ও নিকৃষ্ট
    প্রাণী!

    সুবর্ণচরের এ মর্মান্তিক ঘটনা সারা বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করেছে। ব্যথিত
    করেছে বাংলাদেশের সব মানুষকে। আহত করেছে সকল মানুষের হৃদয়কে। নাড়া
    দিয়েছে সারা বিশ্বের মানুষের বিবেককে।
    আমরা আহত। আমরা ব্যথিত। কিন্তু তার পরেও আমরা দেখতে পাচ্ছি সামাজিক
    যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লেও নামিদামি মিডিয়া, জাতীয় পত্রপত্রিকা সমূহে এ খবর খুব একটা গুরুত্বের সাথে প্রচার হচ্ছে না।
    সুশীল সমাজের বড় বড় বুদ্ধিজীবীদের মুখেও এ বিষয়ে কোনো কথা শোনা যাচ্ছে
    না! তাদের কলম থেকে খুব একটা আগ্রহের সাথে এ বিষয়ে কোন শব্দ বের হচ্ছে
    না! তারাও দেখছি নির্লিপ্ত!
    কিন্তু এর কারণ কী? গরীব ও অসহায় বলে? তাদের দলের নয় বলে? তবে কেন?
    বরাবরের মতো বড় কোনো দুর্ঘটনার সামাল দেয়ার জন্য কিংবা জনগণকে বুঝ
    দেয়ার জন্য কয়েকজন এমপি মন্ত্রী বলছে, ‘এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান খুব
    কঠিন’। কিংবা বলছে, ‘অপরাধী যেই হোক শাস্তি তাকে পেতেই হবে’ ইত্যাদি।
    কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলেও যখন ঘটনা ছাপা পড়ে যাবে, সময় পেরিয়ে
    মানুষের মুখ থেকে যখন আলোচনা বন্ধ হয়ে যাবে, তখন তারাও মুক্তি পেয়ে
    যাবে। দৃষ্টান্তমূলক কোন শাস্তি দেয়া হবে না। অতীতের ইতিহাস তো
    আমাদেরকে তাই বলছে!

    শিক্ষার্থী : দারুল উলুম হাটহাজারী, সূত্র: কওমি ভিশন


  • #2
    ইনশাআল্লাহ খুব দ্রুতই এদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলে হবে।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ে আ.লীগ নেতা নিহত!


      চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ে আ.লীগ নেতা নিহত!

      চট্টগ্রামের ডবলমুরিংয়ের পাহাড়তলি বাজারে আজ সোমবার চাঁদা তুলতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের গণপিটুনিতে এক আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হয়েছে।
      দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার বরাতে জানা জায়, নিহত মহিউদ্দিন সোহেল (২৭) স্থানীয় খুলশি এলাকার বাসিন্দা।
      স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দাবি, নিহত আ.লীগ নেতা মহিউদ্দিন সোহেল এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ী। তার চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ী সমাজ অতিষ্ঠ ছিল। আজ বেলা ১১টায় কয়েকজন ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি করতে এলে ব্যবসায়ীরা তাকে গণপিটুনি দেয়।
      এদিকে নিহত চাঁদাবাজ সোহেলের বিষয়ে জানতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ফোন করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তারা সোহেল বিষয় কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করে।
      জানা গেছে, নিহত চাঁদাবাজ ছাত্রলীগের (রিপন-রোটন) সংসদের কেন্দ্রীয় নেতা ছিল। সে ওই সংসদের কথিত উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতো।

      Comment

      Working...
      X