আ.লীগ নেতা কর্তৃক এক যুবক বর্বর নির্যাতনের শিকার
চুরি অপবাদ দিয়ে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়ন পরিষদে সেলিম বেপারী (২০) নামে এক যুবককে দুইদিন আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
জাগো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, নাচনমহল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা সাবেক মেম্বার নান্নু সিকদারের নেতৃত্বে গত শনিবার ওই যুবককে ধরে এনে ইউনিয়ন পরিষদের দোতলার একটি কক্ষে নির্যাতন চালানো হয়।
নির্যাতিত সেলিম নলছিটির নাচনমহল ইউনিয়নের দক্ষিণ ডাবরা গ্রামের সুলতান বেপারীর ছেলে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মেম্বার নান্নু সিকদারের ভাইয়ের ট্রলার ও ভবানীপুর বাজারে চুরির অপবাদ দিয়ে সেলিমকে নির্যাতন করেছে নান্নু সিকদার ও তার সহযোগীরা। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে উদ্ধারের সময় শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন দেখা যায়।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা নান্নু সিকদার বলে, ৪ জানুয়ারি রাতে ভবানীপুর বাজারে কামরুলের সমিল থেকে লোহার চাকা, মনির মোল্লার চায়ের দোকান থেকে গ্যাস সিলিন্ডার ও গ্যাসের চুলা এবং আমার ভাই চুন্নু সিকদারের ট্রলারে চুরি করে সেলিম। চুরি হওয়া মালামাল ৫ জানুয়ারি সকালে ঝালকাঠির পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দিয়াকুল গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়।
এ সময় চুরির মালামালের সঙ্গে জড়িত সেলিম বেপারীকে আটক করা হয়। বিষয়টি নাচনমহল ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমানকে জানালে সেলিমকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যেতে বলেন। সেলিমকে নলছিটি নিয়ে এলে সাধারণ মানুষ মারধর করে। তবে তার নখে সুই ঢুকিয়ে লোহার রড দিয়ে মারা হয় নি। ইউনিয়ন পরিষদে নেয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদ করে থানায় না পাঠিয়ে ওষুধপত্র দিয়ে সেলিমকে পরিষদের দোতলার একটি কক্ষে রাখা হয়।
এ বিষয়ে নির্যাতিত সেলিম বেপারী বলেন, আমাকে নান্নু মেম্বার, তার ছেলে রিপন, সমিল এবং দোকানের মালিক কামরুল ও মনির মোল্লা পরিষদের রুমে আটকে রেখে নির্যাতন করেছে। আমার পায়ের আঙুলের নক উঠিয়ে হাতের আঙুলে সুই ডুকিয়ে লোহার রড দিয়ে পিটিয়েছে তারা।
চুরি অপবাদ দিয়ে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়ন পরিষদে সেলিম বেপারী (২০) নামে এক যুবককে দুইদিন আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
জাগো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, নাচনমহল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা সাবেক মেম্বার নান্নু সিকদারের নেতৃত্বে গত শনিবার ওই যুবককে ধরে এনে ইউনিয়ন পরিষদের দোতলার একটি কক্ষে নির্যাতন চালানো হয়।
নির্যাতিত সেলিম নলছিটির নাচনমহল ইউনিয়নের দক্ষিণ ডাবরা গ্রামের সুলতান বেপারীর ছেলে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মেম্বার নান্নু সিকদারের ভাইয়ের ট্রলার ও ভবানীপুর বাজারে চুরির অপবাদ দিয়ে সেলিমকে নির্যাতন করেছে নান্নু সিকদার ও তার সহযোগীরা। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে উদ্ধারের সময় শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন দেখা যায়।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা নান্নু সিকদার বলে, ৪ জানুয়ারি রাতে ভবানীপুর বাজারে কামরুলের সমিল থেকে লোহার চাকা, মনির মোল্লার চায়ের দোকান থেকে গ্যাস সিলিন্ডার ও গ্যাসের চুলা এবং আমার ভাই চুন্নু সিকদারের ট্রলারে চুরি করে সেলিম। চুরি হওয়া মালামাল ৫ জানুয়ারি সকালে ঝালকাঠির পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দিয়াকুল গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়।
এ সময় চুরির মালামালের সঙ্গে জড়িত সেলিম বেপারীকে আটক করা হয়। বিষয়টি নাচনমহল ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমানকে জানালে সেলিমকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যেতে বলেন। সেলিমকে নলছিটি নিয়ে এলে সাধারণ মানুষ মারধর করে। তবে তার নখে সুই ঢুকিয়ে লোহার রড দিয়ে মারা হয় নি। ইউনিয়ন পরিষদে নেয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদ করে থানায় না পাঠিয়ে ওষুধপত্র দিয়ে সেলিমকে পরিষদের দোতলার একটি কক্ষে রাখা হয়।
এ বিষয়ে নির্যাতিত সেলিম বেপারী বলেন, আমাকে নান্নু মেম্বার, তার ছেলে রিপন, সমিল এবং দোকানের মালিক কামরুল ও মনির মোল্লা পরিষদের রুমে আটকে রেখে নির্যাতন করেছে। আমার পায়ের আঙুলের নক উঠিয়ে হাতের আঙুলে সুই ডুকিয়ে লোহার রড দিয়ে পিটিয়েছে তারা।
Comment