https://www.theguardian.com/politics/2019/jan/09/top-pro-brexit-yellow-vest-activist-said-all-muslims-should-be-removed-from-uk?CMP=share_btn_fb
প্রো-ব্রেক্সিট দলের কর্মীদের ইউকে (যুক্তরাজ্য) থেকে সকল মুসলিমকে সরানোর জন্য আন্দোলন!
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রীদেরকে প্রো-ব্রেক্সিটের কর্মীরা আন্দোলন করে বিরক্ত করছিল এই বলে যে, "পশ্চিম থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করা উচিত এবং সকল মুসলিমকে ইউকে থেকে সরানো উচিৎ।"
সংসদের বাইরে থাকা হলুদ পোশাকধারী কর্মীরা ব্রেক্সিট কর্মীদের বলে যাচ্ছিল, তারা যাতে আন্দোলন চালিয়ে যায় । তারপর ব্রেক্সিট দলের প্রধান জেমস গোদ্দার্দ একটি ভিডিও তে বলেছে, ইসলামকে ইউকে থেকে দূর করে ফেলা উচিত।
গোদ্দার্দ নিয়মিত নিজেকে এবং অন্যান্য কর্মীকে কনজারভেটিভ এমপি আনা সাবরি সহ লোকেদের হয়রানি ও নির্যাতন করে। পরে তার ভিডিও ফেসবুকে লাইভ-স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে তার প্রোফাইল তৈরি করে এবং তার কর্মকাণ্ডে অর্থ প্রদানের জন্য দাবি করে বলে জানায় "ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থা।
যাইহোক, স্পিকার জন বার্কো এবং ১০০ জনেরও বেশি এমপি কে গোদ্দার্দ ও সাবরির ব্যারাক থেকে সুরক্ষার জন্য পুলিশকে নিয়োজিত করা হয়েছে।
'নাজি', 'ফ্যাসিস্ট' ও প্রো-ব্রেক্সিট গ্রুপের কর্মীরা এমপি এবং সংসদের বাইরে সাংবাদিককে লক্ষ্য করে - ভিডিও রিপোর্ট করে।
'আপনারা হিটলারকে সমর্থন করেন': এই বলে প্রো-ব্রেক্সিট সমর্থকদের অ্যানা সাবরি সম্ভাষণ জানিয়েছে।
প্যাট্রিয়ন ম্যাস-ফান্ডিং ওয়েবসাইটে গোদ্দার্দের ফেইসবুক পেইজে বলে , সে নিজেকে "রাজনৈতিক কর্মী" বলে দাবি করেছে এবং তার সংগঠনের জন্য পার্লামেন্টের কাছে অর্থ চেয়েছিল, যা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
গোদ্দার্দ উত্তর লন্ডনের স্ট্যানমোর মসজিদের ইমাম জাফর লাদেকের সাথে ইসলাম সম্পর্কে দীর্ঘ বিতর্কের ভিডিওটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে আপলোড করে।
কথোপকথনের সময়, গোদ্দার্দ বলে যে, যুক্তরাজ্যে প্রায় ২,০০০ মসজিদ রয়েছে। এগুলো এখানে থাকতে পারবে না, ধ্বংস করে ফেলতে হবে।
এ কথার অর্থ কী ছিল তা জানতে চাওয়া হলে গোদ্দার্দ বলল: "আমি মুসলিমদের আঘাত করব না। আমি যদি ক্ষমতায় আসি তবে আমি তাদেরকে জনপ্রতি ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ ডলার দিব, যাতে তারা এখান থেকে চলে যায়। তারপরও তারা রাজি না হলে তাদেরকে আঘাত করা হবে। আমি বিশ্বাস করি না যে, পশ্চিমে ইসলামের কোনো দরকার আছে। এটি একটি খৃস্টান দেশ। "
মুসলমানরা স্বেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাদেরকে বের করে দিব।
গোদ্দার্দ বলেছে, সে পশ্চিমা দেশ থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করতে চায়। ইসলাম এই দেশে প্রত্যেক পুরুষ, নারী ও শিশুর প্রতি হুমকি। সে আরো বলেছে, "আমি মনে করি যে, ইসলাম পশ্চিমে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। আমি মনে করি যে, বাল্যবিবাহ ও সন্ত্রাসবাদে যারা বিশ্বাস করে তারা যুক্তরাষ্ট্রে বা ইউরোপের ক্ষেত্রে হুমকি। কুরআন তাদেরকে এসব করতে বলে। যতক্ষণ এই বইটি বিদ্যমান থাকবে, ততদিন পশ্চিমে শান্তি থাকবে না।(নাঊযুবিল্লাহ)
গোদ্দার্দ পূর্বেও ইউকের গ্যাব নামক স্থানের ইংরেজ ডিফেন্স লীগের রাস্তায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসলাম বিদ্বেষী টমি রবিনসনকে (যার আসল নাম স্টিফেন ইয়াক্সলি লিনন) সমর্থন করে ইসলাম বিরোধী একটি বক্তব্য পোস্ট করেছে ।
পার্লামেন্টের বাইরে যারা ফরাসি গিলেটের জিনোস মুভমেন্টে তাদের কৌশলগুলো মডেল হিসেবে প্রদর্শন করে, তারা বলেছে গোদ্দার্দ এসব বক্তব্য শেয়ার করে নি এবং সে ব্রেক্সিটের নেতাও নয়।
আসলে তাদের কথা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা।
যাইহোক, হোপ তাদের আন্দোলনকে ঘৃণা না করে বলেছে যে, ব্রেক্সিট দলের আন্দোলন সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এবং হুমকিস্বরুপ হয়ে ব্যাধি ও সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। সে বলেছে, এতে আমার কোনো সমস্যা নেই।
সংসদের বাইরে ব্রেক্সিট দলের সদস্যরা ওয়েস্টমিনস্টার সেতুকে অবরুদ্ধ করেছে, কখনও কখনও টিভি কর্মীদের যৌনতাবাদী ও বর্ণবাদী গালি দিয়ে চেঁচামেচি করেছে। তারা রেডিও স্টেশন ও লেবার পার্টির অফিসে ঢুকে বেশ কয়েকটি শহরে ছোট ছোট বিক্ষোভ করেছে।
এভাবেই কুফফার বাহিনী একজোট হয়ে পুরো বিশ্ব থেকে ইসলামকে নিঃশেষ করে দিতে চায়। কিন্তু কেউই এই বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ করছে না!!
প্রো-ব্রেক্সিট দলের কর্মীদের ইউকে (যুক্তরাজ্য) থেকে সকল মুসলিমকে সরানোর জন্য আন্দোলন!
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রীদেরকে প্রো-ব্রেক্সিটের কর্মীরা আন্দোলন করে বিরক্ত করছিল এই বলে যে, "পশ্চিম থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করা উচিত এবং সকল মুসলিমকে ইউকে থেকে সরানো উচিৎ।"
সংসদের বাইরে থাকা হলুদ পোশাকধারী কর্মীরা ব্রেক্সিট কর্মীদের বলে যাচ্ছিল, তারা যাতে আন্দোলন চালিয়ে যায় । তারপর ব্রেক্সিট দলের প্রধান জেমস গোদ্দার্দ একটি ভিডিও তে বলেছে, ইসলামকে ইউকে থেকে দূর করে ফেলা উচিত।
গোদ্দার্দ নিয়মিত নিজেকে এবং অন্যান্য কর্মীকে কনজারভেটিভ এমপি আনা সাবরি সহ লোকেদের হয়রানি ও নির্যাতন করে। পরে তার ভিডিও ফেসবুকে লাইভ-স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে তার প্রোফাইল তৈরি করে এবং তার কর্মকাণ্ডে অর্থ প্রদানের জন্য দাবি করে বলে জানায় "ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থা।
যাইহোক, স্পিকার জন বার্কো এবং ১০০ জনেরও বেশি এমপি কে গোদ্দার্দ ও সাবরির ব্যারাক থেকে সুরক্ষার জন্য পুলিশকে নিয়োজিত করা হয়েছে।
'নাজি', 'ফ্যাসিস্ট' ও প্রো-ব্রেক্সিট গ্রুপের কর্মীরা এমপি এবং সংসদের বাইরে সাংবাদিককে লক্ষ্য করে - ভিডিও রিপোর্ট করে।
'আপনারা হিটলারকে সমর্থন করেন': এই বলে প্রো-ব্রেক্সিট সমর্থকদের অ্যানা সাবরি সম্ভাষণ জানিয়েছে।
প্যাট্রিয়ন ম্যাস-ফান্ডিং ওয়েবসাইটে গোদ্দার্দের ফেইসবুক পেইজে বলে , সে নিজেকে "রাজনৈতিক কর্মী" বলে দাবি করেছে এবং তার সংগঠনের জন্য পার্লামেন্টের কাছে অর্থ চেয়েছিল, যা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
গোদ্দার্দ উত্তর লন্ডনের স্ট্যানমোর মসজিদের ইমাম জাফর লাদেকের সাথে ইসলাম সম্পর্কে দীর্ঘ বিতর্কের ভিডিওটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে আপলোড করে।
কথোপকথনের সময়, গোদ্দার্দ বলে যে, যুক্তরাজ্যে প্রায় ২,০০০ মসজিদ রয়েছে। এগুলো এখানে থাকতে পারবে না, ধ্বংস করে ফেলতে হবে।
এ কথার অর্থ কী ছিল তা জানতে চাওয়া হলে গোদ্দার্দ বলল: "আমি মুসলিমদের আঘাত করব না। আমি যদি ক্ষমতায় আসি তবে আমি তাদেরকে জনপ্রতি ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ ডলার দিব, যাতে তারা এখান থেকে চলে যায়। তারপরও তারা রাজি না হলে তাদেরকে আঘাত করা হবে। আমি বিশ্বাস করি না যে, পশ্চিমে ইসলামের কোনো দরকার আছে। এটি একটি খৃস্টান দেশ। "
মুসলমানরা স্বেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাদেরকে বের করে দিব।
গোদ্দার্দ বলেছে, সে পশ্চিমা দেশ থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করতে চায়। ইসলাম এই দেশে প্রত্যেক পুরুষ, নারী ও শিশুর প্রতি হুমকি। সে আরো বলেছে, "আমি মনে করি যে, ইসলাম পশ্চিমে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। আমি মনে করি যে, বাল্যবিবাহ ও সন্ত্রাসবাদে যারা বিশ্বাস করে তারা যুক্তরাষ্ট্রে বা ইউরোপের ক্ষেত্রে হুমকি। কুরআন তাদেরকে এসব করতে বলে। যতক্ষণ এই বইটি বিদ্যমান থাকবে, ততদিন পশ্চিমে শান্তি থাকবে না।(নাঊযুবিল্লাহ)
গোদ্দার্দ পূর্বেও ইউকের গ্যাব নামক স্থানের ইংরেজ ডিফেন্স লীগের রাস্তায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসলাম বিদ্বেষী টমি রবিনসনকে (যার আসল নাম স্টিফেন ইয়াক্সলি লিনন) সমর্থন করে ইসলাম বিরোধী একটি বক্তব্য পোস্ট করেছে ।
পার্লামেন্টের বাইরে যারা ফরাসি গিলেটের জিনোস মুভমেন্টে তাদের কৌশলগুলো মডেল হিসেবে প্রদর্শন করে, তারা বলেছে গোদ্দার্দ এসব বক্তব্য শেয়ার করে নি এবং সে ব্রেক্সিটের নেতাও নয়।
আসলে তাদের কথা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা।
যাইহোক, হোপ তাদের আন্দোলনকে ঘৃণা না করে বলেছে যে, ব্রেক্সিট দলের আন্দোলন সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এবং হুমকিস্বরুপ হয়ে ব্যাধি ও সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। সে বলেছে, এতে আমার কোনো সমস্যা নেই।
সংসদের বাইরে ব্রেক্সিট দলের সদস্যরা ওয়েস্টমিনস্টার সেতুকে অবরুদ্ধ করেছে, কখনও কখনও টিভি কর্মীদের যৌনতাবাদী ও বর্ণবাদী গালি দিয়ে চেঁচামেচি করেছে। তারা রেডিও স্টেশন ও লেবার পার্টির অফিসে ঢুকে বেশ কয়েকটি শহরে ছোট ছোট বিক্ষোভ করেছে।
এভাবেই কুফফার বাহিনী একজোট হয়ে পুরো বিশ্ব থেকে ইসলামকে নিঃশেষ করে দিতে চায়। কিন্তু কেউই এই বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ করছে না!!