https://twitter.com/doamuslims/status/1083763721732845574?s=19
ইহুদীদের কর্তৃক মসজিদ আল-আকসা নাপাক!
শত বছর ধরে দখলদার ইসরাইলী ইহুদীরা ফিলিস্তিনের মসজিদ আল-আকসা দখল করে আছে। তারা প্রতিনিয়ত মুসলিমদের অত্যাচার করাসহ প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদে প্রবেশ করে নাপাক করছে।
"ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, গত ১১-ই জানুয়ারি ৩৫৫ ইহুদী মসজিদ আল-আকসায় প্রবেশ করে নাপাক করে ফেলে।
অন্যদিকে, ঐ দিন গাজায় বিক্ষোভরত ফিলিস্তিনী মুসলিমদের ওপর ইহুদী সেনারা স্নাইপার হামলা করে অনেককে হতাহত করে এবং একজন মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়।
তিন বছর আগে ইহুদী সেনাদের আক্রমণের দায়ে ১৬ বছরের ফিলিস্তিনী নারী মালেক সুলাইমানকে ইহুদীরা গ্রেফতার করে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। গতকাল তার বয়স ১৯ বছর পূর্ণ হয়।
আরেকজন কারাবন্দী কামিল আল-খাতিব ইহুদীদের কারাগারে ১৬ বছর কারাভোগ করার পর গতকাল বাড়িতে ফিরে এসে দেখেন তার মা তার জন্য অপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, কামিল গভীর শোকাহত হয়ে মৃত মায়ের মুখে প্রাণভরে চুমো খাচ্ছেন। কারণ, এই মাকে তিনি তো আর কখনো ফিরে পাবেন না। এমন দৃশ্য দেখলে কার মায়া লাগবে না। কিন্তু ইহুদীদের মায়া লাগে না, তারা তো হিংস্র হায়েনার চেয়েও নিকৃষ্ট। এমন আরো হাজারো কারাবন্দী মুসলিম রয়েছে, যারা বছরের পর বছর অন্ধকার কারগারে সন্ত্রাসী ইহুদীদের কর্তৃক অত্যাচারিত হচ্ছে।
ইহুদীদের কর্তৃক মসজিদ আল-আকসা নাপাক!
শত বছর ধরে দখলদার ইসরাইলী ইহুদীরা ফিলিস্তিনের মসজিদ আল-আকসা দখল করে আছে। তারা প্রতিনিয়ত মুসলিমদের অত্যাচার করাসহ প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদে প্রবেশ করে নাপাক করছে।
"ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্স্ট মুসলিমস" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, গত ১১-ই জানুয়ারি ৩৫৫ ইহুদী মসজিদ আল-আকসায় প্রবেশ করে নাপাক করে ফেলে।
অন্যদিকে, ঐ দিন গাজায় বিক্ষোভরত ফিলিস্তিনী মুসলিমদের ওপর ইহুদী সেনারা স্নাইপার হামলা করে অনেককে হতাহত করে এবং একজন মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়।
তিন বছর আগে ইহুদী সেনাদের আক্রমণের দায়ে ১৬ বছরের ফিলিস্তিনী নারী মালেক সুলাইমানকে ইহুদীরা গ্রেফতার করে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। গতকাল তার বয়স ১৯ বছর পূর্ণ হয়।
আরেকজন কারাবন্দী কামিল আল-খাতিব ইহুদীদের কারাগারে ১৬ বছর কারাভোগ করার পর গতকাল বাড়িতে ফিরে এসে দেখেন তার মা তার জন্য অপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, কামিল গভীর শোকাহত হয়ে মৃত মায়ের মুখে প্রাণভরে চুমো খাচ্ছেন। কারণ, এই মাকে তিনি তো আর কখনো ফিরে পাবেন না। এমন দৃশ্য দেখলে কার মায়া লাগবে না। কিন্তু ইহুদীদের মায়া লাগে না, তারা তো হিংস্র হায়েনার চেয়েও নিকৃষ্ট। এমন আরো হাজারো কারাবন্দী মুসলিম রয়েছে, যারা বছরের পর বছর অন্ধকার কারগারে সন্ত্রাসী ইহুদীদের কর্তৃক অত্যাচারিত হচ্ছে।
Comment