'মানবপ্রণীত সংবিধান দ্বারা কখনো শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হচ্ছে না, হবেও না'- আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, হক্কানী ওলামায়ে কেরামের ঈমানী আন্দোলন কোন দল বা পার্টির বিপক্ষে নয়। এদেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরামে আন্দোলন ঈমানী আন্দোলন ৷ মুসলমানদের ঈমান আকিদা রক্ষার জন্যই এ দেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরাম আন্দোলন করেন। ইসলাম বিরোধী অপশক্তি আর নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে হক্কানী ওলামায়ে কেরামের আন্দোলন ছিল, আছে, থাকবে, ইনশাআল্লাহ ৷
ইনসাফ টোয়েন্টিফোরের বরাতে জানা যায়, গত শুক্রবার (১১ জানুয়ারী) বাদ মাগরিব দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক মাহফিল ও দস্তারবন্দি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন ৷
আল্লামা বাবুনগরী বলেন, একটা রাষ্ট্রের মূল ভিত্ত হলো সংবিধান। সংবিধান কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী হলে রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্র শান্তিময় হয়। সংবিধান মানবরচিত হলে সেই সংবিধানের মাধ্যমে মানব জীবনে কোন কল্যাণের আশা করা যায় না ৷ মানবপ্রণীত সংবিধান দ্বারা কখনো শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হচ্ছে না, হবেও না।
তিনি আরো বলেন, মুসলমান হিসেবে একজন মুসলমানের ঈমানী দাবি আর বিশ্বাস হলো মহান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন ছাড়া ঈমানদার হওয়া যায় না। একজন মুসলমানের ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল সহ সর্বক্ষেত্র আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাসের মূলনীতি থাকা বাধ্যতামূলক।
বাংলাদেশ ৯০% মুসলমানের দেশ। সংবিধান রাষ্ট্রের মূল হিসেবে সংবিধানের মূল ভিত্তি যদি আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা বিশ্বাসের উপর না থাকে তাহলে মুসলমানদের জীবনে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। সংবিধানে আল্লাহর উপর আস্থা বিশ্বাস না থাকলে একজন মুসলমান ব্যক্তি হিসেবে মুসলমান স্বীকৃত হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে মুসলমান স্বীকৃত হয় না। তাই সংখ্যাঘরিষ্ট মুসলমানের দেশের সংবিধানে “আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মূলনীতি পুনঃস্থাপন করতে হবে। এটা এদেশের তৌহিদী জনতার প্রাণের দাবী।
আল্লামা বাবুনগরী আরো বলেন, মহান আল্লাহ, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তিকারী নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে হক্কানী আলেমদের ঈমানী আন্দোলন চলবেই। মুসলিম উম্মাহর ঈমান আকিদা রক্ষার্থে এদেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরাম প্রয়োজনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, হক্কানী ওলামায়ে কেরামের ঈমানী আন্দোলন কোন দল বা পার্টির বিপক্ষে নয়। এদেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরামে আন্দোলন ঈমানী আন্দোলন ৷ মুসলমানদের ঈমান আকিদা রক্ষার জন্যই এ দেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরাম আন্দোলন করেন। ইসলাম বিরোধী অপশক্তি আর নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে হক্কানী ওলামায়ে কেরামের আন্দোলন ছিল, আছে, থাকবে, ইনশাআল্লাহ ৷
ইনসাফ টোয়েন্টিফোরের বরাতে জানা যায়, গত শুক্রবার (১১ জানুয়ারী) বাদ মাগরিব দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক মাহফিল ও দস্তারবন্দি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন ৷
আল্লামা বাবুনগরী বলেন, একটা রাষ্ট্রের মূল ভিত্ত হলো সংবিধান। সংবিধান কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী হলে রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্র শান্তিময় হয়। সংবিধান মানবরচিত হলে সেই সংবিধানের মাধ্যমে মানব জীবনে কোন কল্যাণের আশা করা যায় না ৷ মানবপ্রণীত সংবিধান দ্বারা কখনো শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হচ্ছে না, হবেও না।
তিনি আরো বলেন, মুসলমান হিসেবে একজন মুসলমানের ঈমানী দাবি আর বিশ্বাস হলো মহান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন ছাড়া ঈমানদার হওয়া যায় না। একজন মুসলমানের ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল সহ সর্বক্ষেত্র আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাসের মূলনীতি থাকা বাধ্যতামূলক।
বাংলাদেশ ৯০% মুসলমানের দেশ। সংবিধান রাষ্ট্রের মূল হিসেবে সংবিধানের মূল ভিত্তি যদি আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা বিশ্বাসের উপর না থাকে তাহলে মুসলমানদের জীবনে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। সংবিধানে আল্লাহর উপর আস্থা বিশ্বাস না থাকলে একজন মুসলমান ব্যক্তি হিসেবে মুসলমান স্বীকৃত হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে মুসলমান স্বীকৃত হয় না। তাই সংখ্যাঘরিষ্ট মুসলমানের দেশের সংবিধানে “আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মূলনীতি পুনঃস্থাপন করতে হবে। এটা এদেশের তৌহিদী জনতার প্রাণের দাবী।
আল্লামা বাবুনগরী আরো বলেন, মহান আল্লাহ, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তিকারী নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে হক্কানী আলেমদের ঈমানী আন্দোলন চলবেই। মুসলিম উম্মাহর ঈমান আকিদা রক্ষার্থে এদেশের হক্কানী ওলামায়ে কেরাম প্রয়োজনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে নাস্তিক মুরতাদের বিরুদ্ধে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে।
Comment