আল্লামা আহমদ শফির বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আইনি ব্যবস্থার নেওয়ার দাবি!
গতকাল শুক্রবার (১১ জানুয়ারি) উপমহাদেশের প্রসিদ্ধ ইসলামি বিদ্যাপীঠ ঐতিহ্যবাহী আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার ১১৮ তম মাহফিলে দেয়া শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী’র একটি বক্ত্যবের খণ্ডাংশ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে।
বিভিন্ন মহলে এ নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায় শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী’র কার্যালয় থেকে এ বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বিবৃতিও পাঠানো হয়েছে সংবাদমাধ্যমে।
আল্লামা শাহ আহমদ শফি নারীর উচ্চশিক্ষায় বাধা হিসেবে কারণ দেখিয়েছেন নারীর নিরাপত্তাহীনতা। এটা অস্বীকার করার কোন উপায় আছে কি? আর সেজন্যেই জাতির অভিভাবক হিসেবে উদ্বিগ্ন হয়ে তিনি ওয়াদা নিয়েছেন যে, উচ্চশিক্ষার নামে যাতে মানুষ তার কন্যাদেরকে চরম অনিরাপত্তায় ঠেলে না দেয়। নারীর জন্য নিরাপদ এবং শঙ্কামুক্ত শিক্ষালয় প্রতিষ্ঠা করা। নারীর জন্য পৃথক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা। মূলত আহমদ শফী সাহেব তার বক্তৃতার মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা, নারীর শঙ্কামুক্ত জীবনের কথাই বলেছেন।
আর আল্লামা আহমদ শফির এসব বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ বিকৃত করে কিছু সংবাদমাধ্যম সংবাদও পরিবেশন করছে।
এরই প্রেক্ষিতে মেয়েদের স্কুল-কলেজে না পাঠানোর জন্য হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফির বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে কথিপয় সংগঠনের নেতারা। তারা আল্লামা আহমদ শফির বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানায়।
শনিবার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও বিবৃতির মাধ্যমে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, নারীপক্ষ, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র, জাতীয় নারী জোট, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট এ দাবি জানায়।
গতকাল শুক্রবার (১১ জানুয়ারি) উপমহাদেশের প্রসিদ্ধ ইসলামি বিদ্যাপীঠ ঐতিহ্যবাহী আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার ১১৮ তম মাহফিলে দেয়া শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী’র একটি বক্ত্যবের খণ্ডাংশ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে।
বিভিন্ন মহলে এ নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায় শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী’র কার্যালয় থেকে এ বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বিবৃতিও পাঠানো হয়েছে সংবাদমাধ্যমে।
আল্লামা শাহ আহমদ শফি নারীর উচ্চশিক্ষায় বাধা হিসেবে কারণ দেখিয়েছেন নারীর নিরাপত্তাহীনতা। এটা অস্বীকার করার কোন উপায় আছে কি? আর সেজন্যেই জাতির অভিভাবক হিসেবে উদ্বিগ্ন হয়ে তিনি ওয়াদা নিয়েছেন যে, উচ্চশিক্ষার নামে যাতে মানুষ তার কন্যাদেরকে চরম অনিরাপত্তায় ঠেলে না দেয়। নারীর জন্য নিরাপদ এবং শঙ্কামুক্ত শিক্ষালয় প্রতিষ্ঠা করা। নারীর জন্য পৃথক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা। মূলত আহমদ শফী সাহেব তার বক্তৃতার মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা, নারীর শঙ্কামুক্ত জীবনের কথাই বলেছেন।
আর আল্লামা আহমদ শফির এসব বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ বিকৃত করে কিছু সংবাদমাধ্যম সংবাদও পরিবেশন করছে।
এরই প্রেক্ষিতে মেয়েদের স্কুল-কলেজে না পাঠানোর জন্য হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফির বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে কথিপয় সংগঠনের নেতারা। তারা আল্লামা আহমদ শফির বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানায়।
শনিবার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও বিবৃতির মাধ্যমে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, নারীপক্ষ, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র, জাতীয় নারী জোট, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট এ দাবি জানায়।
Comment