সিরিয়ান মা তার তিন ক্ষুধার্ত সন্তানসহ গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা
সিরিয়ায় অবস্থিত রুকবান শরণার্থী ক্যাম্পে গত ১৩ জানুয়ারী রবিবার একজন ২৮ বৎসর বয়সী সিরিয়ান মা তার তিন ক্ষুধার্ত সন্তানসহ গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যার কারণ হিসেবে জানা যায় যে, তিনি ও তার গোটা পরিবার তিনদিন যাবত কোনো খাদ্যের ব্যবস্থা করতে পারেনি। তার স্বামী তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে, এবং বলেছে, তার স্ত্রী এই দুর্দশা দেখে খুবই হতাশা জনক অবস্থায় দিন অতিবাহিত করছিলেন।
খাদ্য ও ঔষধের চরম সংকট, এবং প্রচণ্ড শীতে ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার কোনও উপকরণ ব্যতিরেকে এমন কঠিনতর পরিস্থিতিতে শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থান করা মানসিক ভাবে প্রচণ্ড হতাশার জন্ম দেয়। যা বর্তমানে সিরিয়াতে ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে।
রুকবান ক্যাম্প, যার অপর নাম দেওয়া হয়েছে "পৃথিবীর জাহান্নাম" যেখানে বর্তমানে ষাট হাজার সিরিয়ান মজলুম লোকালয় থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় বাস করছেন। ক্যাম্পটির অবস্থান সিরিয়ার মরুভূমির মাঝে জর্ডান সীমান্তের নিকটে। যারা বহু আশা নিয়ে জর্ডান সীমান্তে জমা হয়েছিল, কিন্তু জর্ডান প্রশাসনের কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে তারা সেখানে প্রবেশ করতে না পেরে মরুভূমিতেই দিনযাপন করছেন। এবং ত্রাণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোও সেখানে সময়মত যেতে পারছে না।
সিরিয়ায় অবস্থিত রুকবান শরণার্থী ক্যাম্পে গত ১৩ জানুয়ারী রবিবার একজন ২৮ বৎসর বয়সী সিরিয়ান মা তার তিন ক্ষুধার্ত সন্তানসহ গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যার কারণ হিসেবে জানা যায় যে, তিনি ও তার গোটা পরিবার তিনদিন যাবত কোনো খাদ্যের ব্যবস্থা করতে পারেনি। তার স্বামী তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে, এবং বলেছে, তার স্ত্রী এই দুর্দশা দেখে খুবই হতাশা জনক অবস্থায় দিন অতিবাহিত করছিলেন।
খাদ্য ও ঔষধের চরম সংকট, এবং প্রচণ্ড শীতে ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার কোনও উপকরণ ব্যতিরেকে এমন কঠিনতর পরিস্থিতিতে শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থান করা মানসিক ভাবে প্রচণ্ড হতাশার জন্ম দেয়। যা বর্তমানে সিরিয়াতে ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে।
রুকবান ক্যাম্প, যার অপর নাম দেওয়া হয়েছে "পৃথিবীর জাহান্নাম" যেখানে বর্তমানে ষাট হাজার সিরিয়ান মজলুম লোকালয় থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় বাস করছেন। ক্যাম্পটির অবস্থান সিরিয়ার মরুভূমির মাঝে জর্ডান সীমান্তের নিকটে। যারা বহু আশা নিয়ে জর্ডান সীমান্তে জমা হয়েছিল, কিন্তু জর্ডান প্রশাসনের কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে তারা সেখানে প্রবেশ করতে না পেরে মরুভূমিতেই দিনযাপন করছেন। এবং ত্রাণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোও সেখানে সময়মত যেতে পারছে না।
Comment