যুবলীগ নেতা কর্তৃক কৃষকের ৩ একর ফসলি জমি নষ্ট
লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ৩ একর জমিতে করা খেসারি ডালের ক্ষেত নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতা কামরুল সরকারে বিরুদ্ধে। সে সদর উপজেলার ২০ নম্বর চররমনী মোহন ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক।
গত ১৫ জানুয়ারী, জাগো নিউজটুয়েন্টিফোরের বরাতে যায়, গত দুইদিন ধরে ট্রাক্টর দিয়ে মাড়িয়ে ওই ফসলের ক্ষেত নষ্ট করা হয়। উপজেলার উত্তর চররমনী মোহন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগেও ওই যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে কৃষকদের ১০০ মণ ধান কেটে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে কৃষকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
জানা গেছে, উপজেলার উত্তর চররমনী মোহন এলাকায় আবু তাহের পাটোয়ারী, আলী আজম, জয়নাল আবেদিন ও হোসেন পাটোয়ারীসহ কয়েকজন কৃষকের প্রায় ৫ একর জমি রয়েছে। সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা ওই কৃষকরা ওয়ারিশসূত্রে জমিগুলোর মালিক। তারা ১৯৪৫ সাল থেকে ওই জমিতে চাষাবাদসহ ভোগদখল করে আসছেন।
গত ডিসেম্বরে তারা জমিতে ধান চাষ করেন। কিন্তু যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল সরকার জোরপূর্বক জমিগুলো দখলের পাঁয়তারা করে আসছে। একপর্যায়ে সে দলবল নিয়ে প্রায় ১০০ মণ ধান কেটে নিয়ে যায়। বাধা দিতে গেলে কৃষকদের তত্ত্বাবধায়ক শাহ আলম, হারুন, ইয়াজল, সিরাজ ও মাসুদকে মারধর করে। সম্প্রতি কৃষকরা ক্ষেতে খেসারি ডাল চাষ করেন। কামরুল লোক দিয়ে গত দুইদিন ধরে ট্রাক্টর মাড়িয়ে ৩ একর জমিতে করা ফসলগুলো নষ্ট করে দেন।
মান্দারীর উত্তর দূর্গাপুর গ্রামের কৃষক আবু তাহের পাটোয়ারী ও পৌরসভার বাঞ্চানগর এলাকার জয়নাল আবেদীন জানায়, লোক লাগিয়ে যুবলীগ নেতা কামরুল তিন একর জমিতে ট্রাক্টর মাড়িয়ে ক্ষেতের ফসল নষ্ট করেছে। এর আগেও জোরপূর্বক ধান লুট করে নিয়ে গেছে। বাধা দেয়ায় কয়েকজনকে মারধর করা হয়।
লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ৩ একর জমিতে করা খেসারি ডালের ক্ষেত নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতা কামরুল সরকারে বিরুদ্ধে। সে সদর উপজেলার ২০ নম্বর চররমনী মোহন ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক।
গত ১৫ জানুয়ারী, জাগো নিউজটুয়েন্টিফোরের বরাতে যায়, গত দুইদিন ধরে ট্রাক্টর দিয়ে মাড়িয়ে ওই ফসলের ক্ষেত নষ্ট করা হয়। উপজেলার উত্তর চররমনী মোহন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগেও ওই যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে কৃষকদের ১০০ মণ ধান কেটে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে কৃষকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
জানা গেছে, উপজেলার উত্তর চররমনী মোহন এলাকায় আবু তাহের পাটোয়ারী, আলী আজম, জয়নাল আবেদিন ও হোসেন পাটোয়ারীসহ কয়েকজন কৃষকের প্রায় ৫ একর জমি রয়েছে। সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা ওই কৃষকরা ওয়ারিশসূত্রে জমিগুলোর মালিক। তারা ১৯৪৫ সাল থেকে ওই জমিতে চাষাবাদসহ ভোগদখল করে আসছেন।
গত ডিসেম্বরে তারা জমিতে ধান চাষ করেন। কিন্তু যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল সরকার জোরপূর্বক জমিগুলো দখলের পাঁয়তারা করে আসছে। একপর্যায়ে সে দলবল নিয়ে প্রায় ১০০ মণ ধান কেটে নিয়ে যায়। বাধা দিতে গেলে কৃষকদের তত্ত্বাবধায়ক শাহ আলম, হারুন, ইয়াজল, সিরাজ ও মাসুদকে মারধর করে। সম্প্রতি কৃষকরা ক্ষেতে খেসারি ডাল চাষ করেন। কামরুল লোক দিয়ে গত দুইদিন ধরে ট্রাক্টর মাড়িয়ে ৩ একর জমিতে করা ফসলগুলো নষ্ট করে দেন।
মান্দারীর উত্তর দূর্গাপুর গ্রামের কৃষক আবু তাহের পাটোয়ারী ও পৌরসভার বাঞ্চানগর এলাকার জয়নাল আবেদীন জানায়, লোক লাগিয়ে যুবলীগ নেতা কামরুল তিন একর জমিতে ট্রাক্টর মাড়িয়ে ক্ষেতের ফসল নষ্ট করেছে। এর আগেও জোরপূর্বক ধান লুট করে নিয়ে গেছে। বাধা দেয়ায় কয়েকজনকে মারধর করা হয়।
Comment